এলএনজি (তরল প্রাকৃতিক গ্যাস) সরবরাহ এবং স্থলভিত্তিক টার্মিনাল নির্মাণে কারিগরি সহায়তা সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) নবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে জ্বালানি খাতে সহযোগিতা আরও দৃঢ় হচ্ছে। দোহায় কাতারের জ্বালানিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।
প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, কাতার বাংলাদেশের জ্বালানি খাতের পুনর্গঠনে সর্বাত্মক সহায়তা দিতে আগ্রহী। বৈঠকে কাতারের প্রতিমন্ত্রী বলেন, গ্যাস উৎপাদন দ্বিগুণ করার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের, যা বিশ্ববাজারে এলএনজির দাম হ্রাসে ভূমিকা রাখবে।
বাংলাদেশের অনুরোধে কাতার সদ্যসমাপ্ত এলএনজি আমদানি সংক্রান্ত পূর্ববর্তী এমওইউ নবায়নে সম্মত হয়। ২০১৭ সালে দুই দেশের মধ্যে প্রথম ‘জি-টু-জি’ ভিত্তিক এলএনজি আমদানির চুক্তি হয়, যার আওতায় প্রতিবছর দেড় থেকে আড়াই মিলিয়ন টন এলএনজি সরবরাহ করা হয়। এরপর ২০২৩ সালে দ্বিতীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, যা কার্যকর হবে ২০২৬ সাল থেকে।
বৈঠকে বাংলাদেশ থেকে আরও উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান এবং এসডিজি মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ।
এই সফরে মুহাম্মদ ইউনূস কাতার ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন শেখ মোজা বিনতে নাসের, কাতার ফান্ড ফর ডেভেলপমেন্টের চেয়ারপারসন শেখ থানি এবং কাতার চ্যারিটির আন্তর্জাতিক অপারেশনস প্রধান নির্বাহীর সঙ্গেও বৈঠক করেছেন।
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫
এলএনজি (তরল প্রাকৃতিক গ্যাস) সরবরাহ এবং স্থলভিত্তিক টার্মিনাল নির্মাণে কারিগরি সহায়তা সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) নবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে জ্বালানি খাতে সহযোগিতা আরও দৃঢ় হচ্ছে। দোহায় কাতারের জ্বালানিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।
প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, কাতার বাংলাদেশের জ্বালানি খাতের পুনর্গঠনে সর্বাত্মক সহায়তা দিতে আগ্রহী। বৈঠকে কাতারের প্রতিমন্ত্রী বলেন, গ্যাস উৎপাদন দ্বিগুণ করার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের, যা বিশ্ববাজারে এলএনজির দাম হ্রাসে ভূমিকা রাখবে।
বাংলাদেশের অনুরোধে কাতার সদ্যসমাপ্ত এলএনজি আমদানি সংক্রান্ত পূর্ববর্তী এমওইউ নবায়নে সম্মত হয়। ২০১৭ সালে দুই দেশের মধ্যে প্রথম ‘জি-টু-জি’ ভিত্তিক এলএনজি আমদানির চুক্তি হয়, যার আওতায় প্রতিবছর দেড় থেকে আড়াই মিলিয়ন টন এলএনজি সরবরাহ করা হয়। এরপর ২০২৩ সালে দ্বিতীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, যা কার্যকর হবে ২০২৬ সাল থেকে।
বৈঠকে বাংলাদেশ থেকে আরও উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান এবং এসডিজি মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ।
এই সফরে মুহাম্মদ ইউনূস কাতার ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন শেখ মোজা বিনতে নাসের, কাতার ফান্ড ফর ডেভেলপমেন্টের চেয়ারপারসন শেখ থানি এবং কাতার চ্যারিটির আন্তর্জাতিক অপারেশনস প্রধান নির্বাহীর সঙ্গেও বৈঠক করেছেন।