মহানবী হজরত মোহাম্মদ (সা.)–কে নিয়ে ‘কটূক্তির’ অভিযোগে কোহিনূর কেমিক্যালস কোম্পানির এক কর্মকর্তাকে পুলিশ হেফাজতে নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। ধর্ম অবমাননার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, অভিযুক্ত ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানটির প্রোডাকশন এক্সিকিউটিভ। মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে তাকে পুলিশ ও সেনা প্রহরায় কারখানা থেকে উদ্ধার করে প্রথমে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানায়, পরে মিন্টো রোডে গোয়েন্দা কার্যালয়ে নেওয়া হয়।
তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার ইবনে মিজান বলেন, “ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে পুলিশ বাদী হয়ে মামলাটি করবে। বর্তমানে তিনি পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন।”
ঘটনার জেরে মঙ্গলবার বিকাল ৩টা থেকে তিব্বত ক্রসিং এলাকায় বিক্ষোভে নামেন কোহিনূর কেমিক্যালসের শ্রমিক-কর্মচারীরা। অভিযুক্ত কর্মকর্তার বিচার ও ফাঁসির দাবিতে তারা সড়কে অবস্থান নেন, এতে দুই পাশের যান চলাচল সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে পড়ে।
কোম্পানি কর্তৃপক্ষ ওই কর্মকর্তাকে তাৎক্ষণিক বরখাস্ত করার ঘোষণা দিলেও পরিস্থিতি শান্ত হয়নি। শ্রমিকদের সরাতে সন্ধ্যায় পুলিশ ও সেনাবাহিনী মাঠে নামে। জলকামানসহ দাঙ্গা নিয়ন্ত্রণের সরঞ্জাম নিয়ে তারা সড়ক থেকে আন্দোলনকারীদের সড়িয়ে দিলে রাত ৮টার পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
অবরোধের ফলে তেজগাঁও, গুলশান, মহাখালী, নিকেতনসহ রাজধানীর বিস্তীর্ণ এলাকায় তীব্র যানজট দেখা দেয়। এতে দুর্ভোগে পড়েন হাজারো মানুষ।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫
মহানবী হজরত মোহাম্মদ (সা.)–কে নিয়ে ‘কটূক্তির’ অভিযোগে কোহিনূর কেমিক্যালস কোম্পানির এক কর্মকর্তাকে পুলিশ হেফাজতে নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। ধর্ম অবমাননার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, অভিযুক্ত ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানটির প্রোডাকশন এক্সিকিউটিভ। মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে তাকে পুলিশ ও সেনা প্রহরায় কারখানা থেকে উদ্ধার করে প্রথমে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানায়, পরে মিন্টো রোডে গোয়েন্দা কার্যালয়ে নেওয়া হয়।
তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার ইবনে মিজান বলেন, “ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে পুলিশ বাদী হয়ে মামলাটি করবে। বর্তমানে তিনি পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন।”
ঘটনার জেরে মঙ্গলবার বিকাল ৩টা থেকে তিব্বত ক্রসিং এলাকায় বিক্ষোভে নামেন কোহিনূর কেমিক্যালসের শ্রমিক-কর্মচারীরা। অভিযুক্ত কর্মকর্তার বিচার ও ফাঁসির দাবিতে তারা সড়কে অবস্থান নেন, এতে দুই পাশের যান চলাচল সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে পড়ে।
কোম্পানি কর্তৃপক্ষ ওই কর্মকর্তাকে তাৎক্ষণিক বরখাস্ত করার ঘোষণা দিলেও পরিস্থিতি শান্ত হয়নি। শ্রমিকদের সরাতে সন্ধ্যায় পুলিশ ও সেনাবাহিনী মাঠে নামে। জলকামানসহ দাঙ্গা নিয়ন্ত্রণের সরঞ্জাম নিয়ে তারা সড়ক থেকে আন্দোলনকারীদের সড়িয়ে দিলে রাত ৮টার পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
অবরোধের ফলে তেজগাঁও, গুলশান, মহাখালী, নিকেতনসহ রাজধানীর বিস্তীর্ণ এলাকায় তীব্র যানজট দেখা দেয়। এতে দুর্ভোগে পড়েন হাজারো মানুষ।