মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর’ প্রতিষ্ঠা করেছে সরকার। সোমবার এ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করেছে মন্ত্রণালয়।
গেজেটে বলা হয়, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের গত ১২ ডিসেম্বরের বৈঠকের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে এই অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
গত ১৬ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে অধিদপ্তর গঠনের উদ্দেশ্য তুলে ধরা হয়। এতে বলা হয়, “জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস ও স্মৃতি সংরক্ষণ, শহীদ পরিবার ও আহত ছাত্র-জনতার পুনর্বাসন এবং গণঅভ্যুত্থানের আদর্শ ও চেতনাকে রাষ্ট্রীয় ও জাতীয় জীবনে সুপ্রতিষ্ঠিত করাই হবে অধিদপ্তরের উদ্দেশ্য।”
সরকারি চাকরির কোটা সংস্কারের দাবিতে শুরু হওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জুলাই মাসে গণআন্দোলনে রূপ নেয়। এর ধারাবাহিকতায় প্রবল গণঅভ্যুত্থনের মুখে ৫ অগাস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান।
এর তিন দিন পর ৮ অগাস্ট মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে এবং আন্দোলনে হতাহতদের সহায়তার উদ্যোগ নেয়।
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর’ প্রতিষ্ঠা করেছে সরকার। সোমবার এ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করেছে মন্ত্রণালয়।
গেজেটে বলা হয়, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের গত ১২ ডিসেম্বরের বৈঠকের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে এই অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
গত ১৬ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে অধিদপ্তর গঠনের উদ্দেশ্য তুলে ধরা হয়। এতে বলা হয়, “জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস ও স্মৃতি সংরক্ষণ, শহীদ পরিবার ও আহত ছাত্র-জনতার পুনর্বাসন এবং গণঅভ্যুত্থানের আদর্শ ও চেতনাকে রাষ্ট্রীয় ও জাতীয় জীবনে সুপ্রতিষ্ঠিত করাই হবে অধিদপ্তরের উদ্দেশ্য।”
সরকারি চাকরির কোটা সংস্কারের দাবিতে শুরু হওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জুলাই মাসে গণআন্দোলনে রূপ নেয়। এর ধারাবাহিকতায় প্রবল গণঅভ্যুত্থনের মুখে ৫ অগাস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান।
এর তিন দিন পর ৮ অগাস্ট মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে এবং আন্দোলনে হতাহতদের সহায়তার উদ্যোগ নেয়।