সোমবার বৃষ্টরি সঙ্গে দশেরে বভিন্নি জলোয় বয়ে গছেে ঝড়। সইে সঙ্গে বজ্রপাতে প্রাণহানরি ঘটনাও ঘটছে। গোপালগঞ্জে ঝড়ে লণ্ড- ভণ্ড একটি এলাকা -সংবাদ
সোমবার,(২৮ এপ্রিল ২০২৫)বজ্রপাতে পাঁচ জেলায় ১১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও মিঠামইনে তিনজন, কুমিল্লার বরুড়া ও মুরাদপুর উপজেলায় চারজন এবং যশোরের শার্শায়, হবিগঞ্জের বানিয়াচং, সুনামগঞ্জের শাল্লা ও নেত্রকোণার মদন উপজেলায় একজন করে মারা গেছেন।
সংবাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-
কিশোরগঞ্জের হাওরে ধান কাটা ও মাড়াইয়ের সময় পৃথক তিনটি বজ্রপাতের ঘটনায় দুই কৃষক ও এক কৃষাণী নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন মিঠামইনের ফুলেছা বেগম (৬৫), অষ্টগ্রামের দুই কৃষক ইন্দ্রজিৎ দাস (৩৬) ও স্বাধীন মিয়া (১৪)। সোমবার সকালে জেলার হাওর উপজেলা মিঠামইন ও অষ্টগ্রামে এ তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকাল আটটার দিকে মিঠামইনের শান্তিগঞ্জ হাওরে বোরো ধান শুকানোর কাজ করছিলেন কেওয়ারজোড় এলাকার মৃত আশ্রাব আলীর স্ত্রী ফুলেছা বেগম। এ সময় বজ্রপাতের কবলে পড়ে ঘটনাস্থলেই ফুলেছা বেগম মারা যান। অপরদিকে সকাল ১০টার দিকে অষ্টগ্রাম উপজেলার হালালপুর হাওরে ধান কাটছিলেন হালালপুর গ্রামের মৃত যতীন্দ্র দাসের ছেলে ইন্দ্রজিৎ দাস। এ সময় বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাতের শিকার হয়ে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান। একই সময় খয়েরপুর হাওরে ধান কাটার সময় বজ্রপাতে মারা যান খয়েরপুর গ্রামের ইদ্রিস আলীর ছেলে কৃষক স্বাধীন মিয়া। মিঠামইন থানার এসআই অর্পন বিশ্বাস ও অষ্টগ্রাম থানার ওসি মো. রুহুল আমিন বজ্রপাতে হতাহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
যশোরের শার্শায় বজ্রপাতে মৃত্যু হয়েছে কৃষক আমির হোসেনের (৪০)। সোমবার বিকেল ৩টার দিকে বৃষ্টির মধ্যে খেতে ধান জড়ো করার সময় বজ্রপাতে ঘটনাস্থলে নিহত হন তিনি। নিহত আমির হোসেন শার্শা উপজেলার বেড়ী-নারায়ণপুর গ্রামের কোরমান আলীর ছেলে। শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ডা. কাজী নাজিব হাসান জানান, খবর শুনে বিকেলে নিহত ঐ কৃষকের বাড়িতে গিয়ে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ হতে নিহতের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
কুমিল্লার দেবিদ্বারের সাহারপাড়ে কৃষি জমিতে ধান আনতে গিয়ে মীম (১০) নামে এক স্কুলপড়ুয়া শিক্ষার্থী বজ্রপাতে নিহত হয়েছে। নিহত কিশোরী উপজেলার সাহারপাড় গ্রামের মো. ইমন মিয়ার কন্যা। সে সূর্যপুর কোটকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থী। সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টায় সাহারপাড় এলাকার কৃষি জমিতে ধান আনতে গেলে ঘটনাটি ঘটে। পরিবারের লোকজন জানান, বজ্রপাতে নয়, বজ্রপাতের আওয়াজ শুনে শিশু মীম স্ট্রোক করে মৃত্যুবরণ করে।
এ বিষয়ে দেবিদ্বার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল হাসনাত খাঁন সংবাদকে জানান, বজ্রপাতে এক শিশু শিক্ষার্থীর মৃত্যুর খবর পেয়েছি। প্রশাসনের পক্ষে থেকে ২০ হাজার টাকার একটি সরকারি অনুদান নিহতের পরিবারের হাতে পৌঁছে দেয়া হবে।
হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার হাওরে বজ্রপাতে এক ধান কাটা শ্রমিক নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন আরও তিনজন। সোমবার সকালে উপজেলার আড়িয়ামুগুর গ্রামের পুবের হাওরে ধান সময় বজ্রপাতে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে বলে জানান বানিয়াচং থানার ওসি গোলাম মোস্তফা। নিহত দুর্বাশা দাস (৩৫) আড়িয়ামুগুর গ্রামের কালাবাসী দাসের ছেলে। আহতরা হলেন- নিহত দুর্বাশা দাসের ভাই ভূষণ দাস (৩৪) ও বোন সুধন্য দাস (২৮)। অপর আরেক কিশোর বায়েজিদ মিয়া (১৩) উপজেলার বাগহাতা গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে। তাকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। হবিগঞ্জ জেলা ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা আজাদুর রহমান বলেন, বজ্রাঘাতে নিহতের পরিবারকে ২০ হাজার টাকা সহায়তা দেয়া হবে।
নেত্রকোণার মদন উপজেলায় মাদ্রাসয় যাওয়ার পথে বজ্রপাতে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। সোমবার সকাল সোয়া ৬টার দিকে উপজেলার তিয়শ্রী ইউনিয়নের তিয়শ্রী গ্রামে এ
ঘটনা ঘটে বলে ওই ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মোতাহার হোসেন জানিয়েছেন। মৃত আরাফাত মিয়া (৯) তিয়শ্রী গ্রামের আব্দুস সালামের ছেলে এবং স্থানীয় বাইতুল জান্নাত হাফিজিয়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থী ছিল।
ইউপি সদস্য মোতাহার বলেন, ‘আরাফাত প্রতিদিনের মতো ভোরে ফজরের নামাজ শেষে মাদ্রাসায় যাচ্ছিল সে। তখন বৃষ্টি হচ্ছিল। মাদ্রাসার সামনে পৌঁছলে হঠাৎ বজ্রপাতে গুরুতর আহত হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যায় আরাফাত।’
মদন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অলিদুজ্জামান বলেন, ‘আরাফাত নামে এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থী বজ্রপাতে মারা গেছে বলে খবর পেয়েছি। সরকারি নিয়মানুযায়ী তার পরিবারকে আর্থিক সহযোগিতা করা হবে।’
সুনামগঞ্জ জেলার শাল্লা উপজেলায় হাওরে গরুকে ঘাস খাওয়ানোর সময় বজ্রপাতে এক কলেজছাত্র নিহত হয়েছেন। সোমবার সকাল সাড়ে ৭টায় উপজেলার আটগাঁও গ্রামের কালিকোটা হাওরে এ ঘটনা ঘটে বলে শাল্লা থানার ওসি শফিকুল ইসলাম জানান।
নিহত রিমন তালুকদার আটগাঁও গ্রামের জাহেদ তালুকদারের ছেলে ও শাল্লা ডিগ্রি কলেজের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ছিল।
ওসি শফিকুল বলেন, ‘বাড়ির পাশে কালিকোটা হাওরে নিজের চারটি গরুকে ঘাস খাওয়াতে নিয়ে গিয়েছিলেন রিমন। এ সময় তীব্র ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়। সেখান থেকে ফেরার পথে বজ্রপাতে রিমনসহ তার একটি গরুও মারা যায়। পরে স্থানীয়রা খবর পেয়ে তার লাশ উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে যায়।’
সোমবার বৃষ্টরি সঙ্গে দশেরে বভিন্নি জলোয় বয়ে গছেে ঝড়। সইে সঙ্গে বজ্রপাতে প্রাণহানরি ঘটনাও ঘটছে। গোপালগঞ্জে ঝড়ে লণ্ড- ভণ্ড একটি এলাকা -সংবাদ
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫
সোমবার,(২৮ এপ্রিল ২০২৫)বজ্রপাতে পাঁচ জেলায় ১১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও মিঠামইনে তিনজন, কুমিল্লার বরুড়া ও মুরাদপুর উপজেলায় চারজন এবং যশোরের শার্শায়, হবিগঞ্জের বানিয়াচং, সুনামগঞ্জের শাল্লা ও নেত্রকোণার মদন উপজেলায় একজন করে মারা গেছেন।
সংবাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-
কিশোরগঞ্জের হাওরে ধান কাটা ও মাড়াইয়ের সময় পৃথক তিনটি বজ্রপাতের ঘটনায় দুই কৃষক ও এক কৃষাণী নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন মিঠামইনের ফুলেছা বেগম (৬৫), অষ্টগ্রামের দুই কৃষক ইন্দ্রজিৎ দাস (৩৬) ও স্বাধীন মিয়া (১৪)। সোমবার সকালে জেলার হাওর উপজেলা মিঠামইন ও অষ্টগ্রামে এ তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকাল আটটার দিকে মিঠামইনের শান্তিগঞ্জ হাওরে বোরো ধান শুকানোর কাজ করছিলেন কেওয়ারজোড় এলাকার মৃত আশ্রাব আলীর স্ত্রী ফুলেছা বেগম। এ সময় বজ্রপাতের কবলে পড়ে ঘটনাস্থলেই ফুলেছা বেগম মারা যান। অপরদিকে সকাল ১০টার দিকে অষ্টগ্রাম উপজেলার হালালপুর হাওরে ধান কাটছিলেন হালালপুর গ্রামের মৃত যতীন্দ্র দাসের ছেলে ইন্দ্রজিৎ দাস। এ সময় বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাতের শিকার হয়ে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান। একই সময় খয়েরপুর হাওরে ধান কাটার সময় বজ্রপাতে মারা যান খয়েরপুর গ্রামের ইদ্রিস আলীর ছেলে কৃষক স্বাধীন মিয়া। মিঠামইন থানার এসআই অর্পন বিশ্বাস ও অষ্টগ্রাম থানার ওসি মো. রুহুল আমিন বজ্রপাতে হতাহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
যশোরের শার্শায় বজ্রপাতে মৃত্যু হয়েছে কৃষক আমির হোসেনের (৪০)। সোমবার বিকেল ৩টার দিকে বৃষ্টির মধ্যে খেতে ধান জড়ো করার সময় বজ্রপাতে ঘটনাস্থলে নিহত হন তিনি। নিহত আমির হোসেন শার্শা উপজেলার বেড়ী-নারায়ণপুর গ্রামের কোরমান আলীর ছেলে। শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ডা. কাজী নাজিব হাসান জানান, খবর শুনে বিকেলে নিহত ঐ কৃষকের বাড়িতে গিয়ে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ হতে নিহতের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
কুমিল্লার দেবিদ্বারের সাহারপাড়ে কৃষি জমিতে ধান আনতে গিয়ে মীম (১০) নামে এক স্কুলপড়ুয়া শিক্ষার্থী বজ্রপাতে নিহত হয়েছে। নিহত কিশোরী উপজেলার সাহারপাড় গ্রামের মো. ইমন মিয়ার কন্যা। সে সূর্যপুর কোটকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থী। সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টায় সাহারপাড় এলাকার কৃষি জমিতে ধান আনতে গেলে ঘটনাটি ঘটে। পরিবারের লোকজন জানান, বজ্রপাতে নয়, বজ্রপাতের আওয়াজ শুনে শিশু মীম স্ট্রোক করে মৃত্যুবরণ করে।
এ বিষয়ে দেবিদ্বার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল হাসনাত খাঁন সংবাদকে জানান, বজ্রপাতে এক শিশু শিক্ষার্থীর মৃত্যুর খবর পেয়েছি। প্রশাসনের পক্ষে থেকে ২০ হাজার টাকার একটি সরকারি অনুদান নিহতের পরিবারের হাতে পৌঁছে দেয়া হবে।
হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার হাওরে বজ্রপাতে এক ধান কাটা শ্রমিক নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন আরও তিনজন। সোমবার সকালে উপজেলার আড়িয়ামুগুর গ্রামের পুবের হাওরে ধান সময় বজ্রপাতে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে বলে জানান বানিয়াচং থানার ওসি গোলাম মোস্তফা। নিহত দুর্বাশা দাস (৩৫) আড়িয়ামুগুর গ্রামের কালাবাসী দাসের ছেলে। আহতরা হলেন- নিহত দুর্বাশা দাসের ভাই ভূষণ দাস (৩৪) ও বোন সুধন্য দাস (২৮)। অপর আরেক কিশোর বায়েজিদ মিয়া (১৩) উপজেলার বাগহাতা গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে। তাকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। হবিগঞ্জ জেলা ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা আজাদুর রহমান বলেন, বজ্রাঘাতে নিহতের পরিবারকে ২০ হাজার টাকা সহায়তা দেয়া হবে।
নেত্রকোণার মদন উপজেলায় মাদ্রাসয় যাওয়ার পথে বজ্রপাতে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। সোমবার সকাল সোয়া ৬টার দিকে উপজেলার তিয়শ্রী ইউনিয়নের তিয়শ্রী গ্রামে এ
ঘটনা ঘটে বলে ওই ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মোতাহার হোসেন জানিয়েছেন। মৃত আরাফাত মিয়া (৯) তিয়শ্রী গ্রামের আব্দুস সালামের ছেলে এবং স্থানীয় বাইতুল জান্নাত হাফিজিয়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থী ছিল।
ইউপি সদস্য মোতাহার বলেন, ‘আরাফাত প্রতিদিনের মতো ভোরে ফজরের নামাজ শেষে মাদ্রাসায় যাচ্ছিল সে। তখন বৃষ্টি হচ্ছিল। মাদ্রাসার সামনে পৌঁছলে হঠাৎ বজ্রপাতে গুরুতর আহত হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যায় আরাফাত।’
মদন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অলিদুজ্জামান বলেন, ‘আরাফাত নামে এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থী বজ্রপাতে মারা গেছে বলে খবর পেয়েছি। সরকারি নিয়মানুযায়ী তার পরিবারকে আর্থিক সহযোগিতা করা হবে।’
সুনামগঞ্জ জেলার শাল্লা উপজেলায় হাওরে গরুকে ঘাস খাওয়ানোর সময় বজ্রপাতে এক কলেজছাত্র নিহত হয়েছেন। সোমবার সকাল সাড়ে ৭টায় উপজেলার আটগাঁও গ্রামের কালিকোটা হাওরে এ ঘটনা ঘটে বলে শাল্লা থানার ওসি শফিকুল ইসলাম জানান।
নিহত রিমন তালুকদার আটগাঁও গ্রামের জাহেদ তালুকদারের ছেলে ও শাল্লা ডিগ্রি কলেজের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ছিল।
ওসি শফিকুল বলেন, ‘বাড়ির পাশে কালিকোটা হাওরে নিজের চারটি গরুকে ঘাস খাওয়াতে নিয়ে গিয়েছিলেন রিমন। এ সময় তীব্র ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়। সেখান থেকে ফেরার পথে বজ্রপাতে রিমনসহ তার একটি গরুও মারা যায়। পরে স্থানীয়রা খবর পেয়ে তার লাশ উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে যায়।’