সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশের চারটি ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট আবেদন পর্যবেক্ষণ দিয়ে নিষ্পত্তি করেছে হাই কোর্ট। বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর দ্বৈত হাই কোর্ট বেঞ্চ সোমবার এ আদেশ দেয়।
রিট আবেদনকারীর অন্যতম আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির সাংবাদিকদের বলেন, আদালত রিট আবেদনটি নিষ্পত্তি করে দিয়েছে। রাষ্ট্রপক্ষে এ মামলার শুনানি করা অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার অনীক আর হক বলেন, আদেশের অনুলিপি পেলে বিস্তারিত জানা যাবে।
গত ২১ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫ জারি করা হয়। ওই অধ্যাদেশে সুপ্রিম জুডিসিয়াল অ্যাপয়েন্টমেন্ট কাউন্সিলের মাধ্যমে সর্বোচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগের কথা বলা হয়। কাউন্সিলের সভাপতি প্রধান বিচারপতি ছাড়াও ছয় সদস্যের কাউন্সিলে সদস্য হিসেবে রাখা হয়েছে আপিল ও হাই কোর্ট বিভাগে ‘কর্মে প্রবীণতম’ দুই বিচারককে।
তবে কাউন্সিলে বাংলাদেশ বার কাউন্সিল বা সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতিকে না রাখায় ওই অধ্যাদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২৬ ফেব্রুয়ারি হাই কোর্টে রিট আবেদন করেন আইনজীবী মো. আজমল হোসেন। শুরুতে এ রিট মামলার শুনানি গ্রহণে বিব্রতবোধ করেন বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বাধীন হাই কোর্ট বেঞ্চ। পরে বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে আবেদনটি নিষ্পত্তির জন্য পাঠান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। গত কয়েকদিন এ বেঞ্চে শুনানি হয়। রিট আবেদনের পক্ষে শুনানিতে আরও অংশ নেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, কায়সার কামাল ও এম বদরুদ্দোজা।
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫
সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশের চারটি ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট আবেদন পর্যবেক্ষণ দিয়ে নিষ্পত্তি করেছে হাই কোর্ট। বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর দ্বৈত হাই কোর্ট বেঞ্চ সোমবার এ আদেশ দেয়।
রিট আবেদনকারীর অন্যতম আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির সাংবাদিকদের বলেন, আদালত রিট আবেদনটি নিষ্পত্তি করে দিয়েছে। রাষ্ট্রপক্ষে এ মামলার শুনানি করা অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার অনীক আর হক বলেন, আদেশের অনুলিপি পেলে বিস্তারিত জানা যাবে।
গত ২১ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫ জারি করা হয়। ওই অধ্যাদেশে সুপ্রিম জুডিসিয়াল অ্যাপয়েন্টমেন্ট কাউন্সিলের মাধ্যমে সর্বোচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগের কথা বলা হয়। কাউন্সিলের সভাপতি প্রধান বিচারপতি ছাড়াও ছয় সদস্যের কাউন্সিলে সদস্য হিসেবে রাখা হয়েছে আপিল ও হাই কোর্ট বিভাগে ‘কর্মে প্রবীণতম’ দুই বিচারককে।
তবে কাউন্সিলে বাংলাদেশ বার কাউন্সিল বা সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতিকে না রাখায় ওই অধ্যাদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২৬ ফেব্রুয়ারি হাই কোর্টে রিট আবেদন করেন আইনজীবী মো. আজমল হোসেন। শুরুতে এ রিট মামলার শুনানি গ্রহণে বিব্রতবোধ করেন বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বাধীন হাই কোর্ট বেঞ্চ। পরে বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে আবেদনটি নিষ্পত্তির জন্য পাঠান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। গত কয়েকদিন এ বেঞ্চে শুনানি হয়। রিট আবেদনের পক্ষে শুনানিতে আরও অংশ নেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, কায়সার কামাল ও এম বদরুদ্দোজা।