প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস আজ রোববার চীন-বাংলাদেশ ব্যবসা-বিনিয়োগ সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন। ছবি: ভিডিও স্ক্রিনশট, প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক
বাংলাদেশকে একটি আঞ্চলিক ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করতে চীনা বিনিয়োগকারীদের দেশের সম্ভাবনাময় খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
রোববার রাজধানীর মাল্টিপারপাস হলে আয়োজিত দিনব্যাপী চীন–বাংলাদেশ ব্যবসা ও বিনিয়োগ সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এই আহ্বান জানান। সম্মেলনের আয়োজন করে বাংলাদেশ ও চীনা সরকার যৌথভাবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “বাংলাদেশে তৈরি পোশাক, জ্বালানি, কৃষি, পাট, তথ্যপ্রযুক্তিসহ নানা খাতে বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। চীনা বিনিয়োগকারীরা এগুলো কাজে লাগাতে পারেন। আমাদের লক্ষ্য বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করা।”
তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশের অর্ধেক জনশক্তির বয়স ৩০ বছরের নিচে। এই তরুণদের কাজে লাগাতে হলে বিনিয়োগ বাড়ানো প্রয়োজন।” দেশের কর্মক্ষম ও উদ্যমী এই জনগোষ্ঠী চীনা বিনিয়োগের মাধ্যমে দক্ষতা অর্জন ও উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সম্মেলনে অংশ নেয়া চীনের বাণিজ্যমন্ত্রী ওয়াং ওয়েনতাও বলেন, চীন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্নয়ন সহযোগী ও অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্যিক অংশীদার। চীন বাংলাদেশের অর্থনীতিতে আরও গভীরভাবে যুক্ত হতে আগ্রহী।
এ ছাড়া বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, “বাংলাদেশের অবকাঠামো, শিল্প অঞ্চল ও মানবসম্পদ উন্নয়নে চীন দীর্ঘ মেয়াদে বিনিয়োগ করতে চায়।”
এই সম্মেলনে চীনের ১০০ কোম্পানির প্রায় ২৫০ জন বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ী অংশগ্রহণ করেন। আলোচনা হয় জ্বালানি, অবকাঠামো, প্রযুক্তি, কৃষি এবং তৈরি পোশাক খাতে চীনা বিনিয়োগের সম্ভাবনা নিয়ে।
রোববার, ০১ জুন ২০২৫
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস আজ রোববার চীন-বাংলাদেশ ব্যবসা-বিনিয়োগ সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন। ছবি: ভিডিও স্ক্রিনশট, প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক
বাংলাদেশকে একটি আঞ্চলিক ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করতে চীনা বিনিয়োগকারীদের দেশের সম্ভাবনাময় খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
রোববার রাজধানীর মাল্টিপারপাস হলে আয়োজিত দিনব্যাপী চীন–বাংলাদেশ ব্যবসা ও বিনিয়োগ সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এই আহ্বান জানান। সম্মেলনের আয়োজন করে বাংলাদেশ ও চীনা সরকার যৌথভাবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “বাংলাদেশে তৈরি পোশাক, জ্বালানি, কৃষি, পাট, তথ্যপ্রযুক্তিসহ নানা খাতে বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। চীনা বিনিয়োগকারীরা এগুলো কাজে লাগাতে পারেন। আমাদের লক্ষ্য বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করা।”
তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশের অর্ধেক জনশক্তির বয়স ৩০ বছরের নিচে। এই তরুণদের কাজে লাগাতে হলে বিনিয়োগ বাড়ানো প্রয়োজন।” দেশের কর্মক্ষম ও উদ্যমী এই জনগোষ্ঠী চীনা বিনিয়োগের মাধ্যমে দক্ষতা অর্জন ও উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সম্মেলনে অংশ নেয়া চীনের বাণিজ্যমন্ত্রী ওয়াং ওয়েনতাও বলেন, চীন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্নয়ন সহযোগী ও অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্যিক অংশীদার। চীন বাংলাদেশের অর্থনীতিতে আরও গভীরভাবে যুক্ত হতে আগ্রহী।
এ ছাড়া বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, “বাংলাদেশের অবকাঠামো, শিল্প অঞ্চল ও মানবসম্পদ উন্নয়নে চীন দীর্ঘ মেয়াদে বিনিয়োগ করতে চায়।”
এই সম্মেলনে চীনের ১০০ কোম্পানির প্রায় ২৫০ জন বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ী অংশগ্রহণ করেন। আলোচনা হয় জ্বালানি, অবকাঠামো, প্রযুক্তি, কৃষি এবং তৈরি পোশাক খাতে চীনা বিনিয়োগের সম্ভাবনা নিয়ে।