আগামী ৫ জুন থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত ঈদুল আযহা উপলক্ষে টানা ১০ দিন ভারত থেকে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমসহ বন্দরের যাবতীয় কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। বিষয়টি ৩ জুন দুপুরে নিশ্চিত করেন বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান।
এই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, কার্যত ৪ জুন বিকেল থেকেই দু’দেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ হয়ে যাবে। তবে ১৫ জুন সকাল থেকে বন্দর কার্যক্রম পুনরায় শুরু হবে।
এদিকে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক নির্দেশনায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম নিরবচ্ছিন্ন রাখার লক্ষ্যে ঈদের ছুটির (ঈদের দিন ব্যতীত) মধ্যেও সীমিত পরিসরে কার্যক্রম চালু রাখার ব্যবস্থা নেয়ার জন্য বলা হয়েছে। এ সময় কাস্টম হাউজ ও শুল্ক স্টেশনগুলো খোলা থাকবে। তবে আদেশটি কতটা বাস্তবায়নযোগ্য তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন বন্দর ব্যবহারকারী ও ব্যবসায়ীরা। বেনাপোল সবচেয়ে বড়। স্থলপথে আমদানিকৃত ৯০ শতাংশ পণ্য এ বন্দর দিয়েই দেশে প্রবেশ করে। প্রতিদিন ভারত থেকে ৪০০ থেকে ৪৫০টি ট্রাক বিভিন্ন পণ্য নিয়ে বেনাপোলে আসে। এ বন্দর থেকেই সরকার প্রতিবছর প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আয় করে।
টানা ১০ দিনের ছুটির ফলে জট আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। এর প্রভাব শিল্পখাতেও পড়বে বলে মনে করছেন তারা।
বেনাপোল বন্দরের পরিচালক (ট্রাফিক) মো. শামীম হোসেন জানান, ঈদের ছুটিতে বন্দর এলাকায় যেন কোনো নাশকতা বা অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, সেজন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। বন্দরের নিজস্ব নিরাপত্তা বাহিনী ও আনসার সদস্যরা দিন-রাত টহল দেবেন। এ ছাড়া বিষয়টি বেনাপোল পোর্ট থানা কর্তৃপক্ষকেও জানানো হয়েছে। যদি কোনো আমদানিকারক ছুটির মধ্যেও পণ্য খালাস নিতে চান, তাহলে সে ব্যবস্থা রাখা হবে।
এদিকে বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ওসি ইব্রাহিম আহমেদ জানিয়েছেন, আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক থাকবে। ঈদের সময় যাত্রীচাপ বেড়ে যাওয়ায় ইমিগ্রেশনে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের স্ট্যান্ডবাই রাখা হয়েছে।
বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫
আগামী ৫ জুন থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত ঈদুল আযহা উপলক্ষে টানা ১০ দিন ভারত থেকে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমসহ বন্দরের যাবতীয় কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। বিষয়টি ৩ জুন দুপুরে নিশ্চিত করেন বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান।
এই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, কার্যত ৪ জুন বিকেল থেকেই দু’দেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ হয়ে যাবে। তবে ১৫ জুন সকাল থেকে বন্দর কার্যক্রম পুনরায় শুরু হবে।
এদিকে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক নির্দেশনায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম নিরবচ্ছিন্ন রাখার লক্ষ্যে ঈদের ছুটির (ঈদের দিন ব্যতীত) মধ্যেও সীমিত পরিসরে কার্যক্রম চালু রাখার ব্যবস্থা নেয়ার জন্য বলা হয়েছে। এ সময় কাস্টম হাউজ ও শুল্ক স্টেশনগুলো খোলা থাকবে। তবে আদেশটি কতটা বাস্তবায়নযোগ্য তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন বন্দর ব্যবহারকারী ও ব্যবসায়ীরা। বেনাপোল সবচেয়ে বড়। স্থলপথে আমদানিকৃত ৯০ শতাংশ পণ্য এ বন্দর দিয়েই দেশে প্রবেশ করে। প্রতিদিন ভারত থেকে ৪০০ থেকে ৪৫০টি ট্রাক বিভিন্ন পণ্য নিয়ে বেনাপোলে আসে। এ বন্দর থেকেই সরকার প্রতিবছর প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আয় করে।
টানা ১০ দিনের ছুটির ফলে জট আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। এর প্রভাব শিল্পখাতেও পড়বে বলে মনে করছেন তারা।
বেনাপোল বন্দরের পরিচালক (ট্রাফিক) মো. শামীম হোসেন জানান, ঈদের ছুটিতে বন্দর এলাকায় যেন কোনো নাশকতা বা অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, সেজন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। বন্দরের নিজস্ব নিরাপত্তা বাহিনী ও আনসার সদস্যরা দিন-রাত টহল দেবেন। এ ছাড়া বিষয়টি বেনাপোল পোর্ট থানা কর্তৃপক্ষকেও জানানো হয়েছে। যদি কোনো আমদানিকারক ছুটির মধ্যেও পণ্য খালাস নিতে চান, তাহলে সে ব্যবস্থা রাখা হবে।
এদিকে বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ওসি ইব্রাহিম আহমেদ জানিয়েছেন, আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক থাকবে। ঈদের সময় যাত্রীচাপ বেড়ে যাওয়ায় ইমিগ্রেশনে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের স্ট্যান্ডবাই রাখা হয়েছে।