ছবি : সংগৃহীত
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে দেশের প্রতিটি জেলা ও মহানগরে ঈদের জামাতের সময়সূচি ও স্থান চূড়ান্ত করেছে স্থানীয় প্রশাসন ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলো।
দেশের বিভিন্ন বিভাগ ও জেলার ঈদের প্রধান জামাতগুলোর বিস্তারিত সময়সূচি:
ঢাকা
বরাবরের মতো এবারও দেশের প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে, সকাল সাড়ে ৭টায়।
ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি মোহাম্মদ আবদুল মালেক।
বিকল্প হিসেবে প্রতিকূল আবহাওয়ায় সকাল ৮টায় প্রধান জামাত হবে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে।
সকাল ৭টা – নামাজ পড়াবেন খলিলুর রহমান মাদানী
সকাল ৮টা – নামাজ পড়াবেন আবু সালেহ পাটোয়ারী
সকাল ৯টা – নামাজ পড়াবেন মুশতাক আহমদ
সকাল ১০টা – নামাজ পড়াবেন মুফতী মো. আব্দুল্লাহ
সকাল ১০:৪৫টা – নামাজ পড়াবেন মোহাম্মদ নূর উদ্দীন
কেন্দ্রীয় মসজিদ: সকাল ৭:৩০ ও ৮:৩০
সলিমুল্লাহ মুসলিম হল: সকাল ৭টা
শহীদুল্লাহ হল লন ও ফজলুল হক হল মাঠ: সকাল ৮টা
ঢাকা মহানগরে প্রায় শতাধিক ঈদগাহ ও দেড় হাজার মসজিদে জামাত হবে।
চট্টগ্রাম
জমিয়তুল ফালাহ জাতীয় মসজিদ প্রাঙ্গণ, সকাল ৭:৩০
দ্বিতীয় জামাত: সকাল ৮:৩০
অন্য জামাত: এম এ আজিজ স্টেডিয়ামের জিমনেসিয়াম মাঠ: সকাল ৮টা
লালদীঘি, চকবাজার, সুগন্ধা, খুলশী, সাগরিকা, চসিক মসজিদসহ বিভিন্ন স্থানে সকাল ৭:৩০
রাজশাহী
হযরত শাহ মখদুম (র.) কেন্দ্রীয় ঈদগাহ, সকাল ৭:৩০
বিকল্প জামাত (আবহাওয়া খারাপ হলে): শাহ মখদুম দরগাহ জামে মসজিদ, সকাল ৮টা
খুলনা
সার্কিট হাউস মাঠ, সকাল ৭:৩০
বিকল্প: খুলনা টাউন জামে মসজিদ একই সময়
অন্য জামাত:
টাউন জামে মসজিদ: সকাল ৮:৩০ ও ১০টা
খুলনা আলিয়া মাদ্রাসা সংলগ্ন মসজিদ: সকাল ৭টা
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদ: সকাল ৭টা
খুলনার ওয়ার্ডভিত্তিক প্রায় ৭০০ মসজিদ ও ঈদগাহে জামাত হবে।
বরিশাল
হেমায়েত উদ্দিন কেন্দ্রীয় ঈদগাহ, সকাল ৭:৩০
অন্য জামাত:
জেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র: সকাল ৭:৩০
চরমোনাই দরবার শরীফ: সকাল ৯টা (ইমাম: মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম)
গুঠিয়া বায়তুল আমান মসজিদ: সকাল ৮টা
শহরের অন্যান্য মসজিদে দুটি করে জামাত হবে সকাল ৮টা ও ৯টায়।
সবশেষ জামাত: জামে এবাদুল্লাহ মসজিদে, সকাল ১০টা
সিলেট
শাহী ঈদগাহ ময়দান, সকাল ৮টা (ইমাম: মুফতি জুনায়েদ আহমদ)
অন্য জামাত:
কুদরত উল্লাহ জামে মসজিদ: সকাল ৭টা, ৮টা, ৯টা
সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা মাঠ: সকাল ৭:৩০ (ইমাম: আব্দুস সালাম আল মাদানী)
রংপুর
কালেক্টরেট ঈদগাহ মাঠ, সকাল ৮টা
বিকল্প:
জেলা মডেল মসজিদ, সকাল ৮:৩০ এবং দ্বিতীয় জামাত ৯টা
অন্য জামাত:
মুন্সিপাড়া ঈদগাহ: সকাল ৮:৩০
কেরামতিয়া মসজিদ: সকাল ৯টা
মেডিকেল কলেজ, উপজেলা পরিষদ মাঠ, ধাপ স্টাফ কোয়ার্টার: সকাল ৮:৩০–৯টা
মিঠাপুকুর, বদরগঞ্জ, পীরগঞ্জ, কাউনিয়া, গঙ্গাচড়াসহ উপজেলাগুলোর মাঠে সকাল ৮:৩০–১০টা পর্যন্ত জামাত অনুষ্ঠিত হবে।
ময়মনসিংহ
আঞ্জুমান ঈদগাহ মাঠ, সকাল ৭:৩০
দ্বিতীয় জামাত: সকাল ৮:৩০
অন্য জামাত:
বড় মসজিদ: সকাল ৮টা
মাদানী নূর মার্কাজ: সকাল ৭টা ও ৮:৩০
বলাশপুর, বাকৃবি, চরশশা, বিদ্যাগঞ্জ ঈদগাহ: সকাল ৮টা–৯টা
শোলাকিয়া (কিশোরগঞ্জ)
ইমাম: মাওলানা আবুল খায়ের মো. সাইফুল্লাহ
পরিবহনে থাকবে “শোলাকিয়া স্পেশাল” নামে দুটি বিশেষ ট্রেন।
দিনাজপুর
গোর-এ-শহীদ বড় ময়দান, সকাল ৮:৩০
আয়োজকদের দাবি, এখানে ৫–৬ লাখ মানুষ একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারেন।
ইমাম: মাওলানা মাহফুজুর রহমান
ঈদের দিন চট্টগ্রাম, সিলেট ও ময়মনসিংহে দু-এক জায়গায় বিদ্যুৎ চমকানোসহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে।
প্রতিকূল আবহাওয়ায় বাইরে জামাত আয়োজন সম্ভব না হলে, মসজিদগুলোতেই বিকল্প ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রশাসক শাহজাহান মিয়া জানিয়েছেন, “ঈদগাহে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আপনারা কোনো সন্দেহজনক ডিভাইস বা জিনিসপত্র আনবেন না। জায়নামাজ ও পানির বোতল আনার প্রয়োজন নেই।”
ছবি : সংগৃহীত
শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে দেশের প্রতিটি জেলা ও মহানগরে ঈদের জামাতের সময়সূচি ও স্থান চূড়ান্ত করেছে স্থানীয় প্রশাসন ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলো।
দেশের বিভিন্ন বিভাগ ও জেলার ঈদের প্রধান জামাতগুলোর বিস্তারিত সময়সূচি:
ঢাকা
বরাবরের মতো এবারও দেশের প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে, সকাল সাড়ে ৭টায়।
ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি মোহাম্মদ আবদুল মালেক।
বিকল্প হিসেবে প্রতিকূল আবহাওয়ায় সকাল ৮টায় প্রধান জামাত হবে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে।
সকাল ৭টা – নামাজ পড়াবেন খলিলুর রহমান মাদানী
সকাল ৮টা – নামাজ পড়াবেন আবু সালেহ পাটোয়ারী
সকাল ৯টা – নামাজ পড়াবেন মুশতাক আহমদ
সকাল ১০টা – নামাজ পড়াবেন মুফতী মো. আব্দুল্লাহ
সকাল ১০:৪৫টা – নামাজ পড়াবেন মোহাম্মদ নূর উদ্দীন
কেন্দ্রীয় মসজিদ: সকাল ৭:৩০ ও ৮:৩০
সলিমুল্লাহ মুসলিম হল: সকাল ৭টা
শহীদুল্লাহ হল লন ও ফজলুল হক হল মাঠ: সকাল ৮টা
ঢাকা মহানগরে প্রায় শতাধিক ঈদগাহ ও দেড় হাজার মসজিদে জামাত হবে।
চট্টগ্রাম
জমিয়তুল ফালাহ জাতীয় মসজিদ প্রাঙ্গণ, সকাল ৭:৩০
দ্বিতীয় জামাত: সকাল ৮:৩০
অন্য জামাত: এম এ আজিজ স্টেডিয়ামের জিমনেসিয়াম মাঠ: সকাল ৮টা
লালদীঘি, চকবাজার, সুগন্ধা, খুলশী, সাগরিকা, চসিক মসজিদসহ বিভিন্ন স্থানে সকাল ৭:৩০
রাজশাহী
হযরত শাহ মখদুম (র.) কেন্দ্রীয় ঈদগাহ, সকাল ৭:৩০
বিকল্প জামাত (আবহাওয়া খারাপ হলে): শাহ মখদুম দরগাহ জামে মসজিদ, সকাল ৮টা
খুলনা
সার্কিট হাউস মাঠ, সকাল ৭:৩০
বিকল্প: খুলনা টাউন জামে মসজিদ একই সময়
অন্য জামাত:
টাউন জামে মসজিদ: সকাল ৮:৩০ ও ১০টা
খুলনা আলিয়া মাদ্রাসা সংলগ্ন মসজিদ: সকাল ৭টা
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদ: সকাল ৭টা
খুলনার ওয়ার্ডভিত্তিক প্রায় ৭০০ মসজিদ ও ঈদগাহে জামাত হবে।
বরিশাল
হেমায়েত উদ্দিন কেন্দ্রীয় ঈদগাহ, সকাল ৭:৩০
অন্য জামাত:
জেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র: সকাল ৭:৩০
চরমোনাই দরবার শরীফ: সকাল ৯টা (ইমাম: মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম)
গুঠিয়া বায়তুল আমান মসজিদ: সকাল ৮টা
শহরের অন্যান্য মসজিদে দুটি করে জামাত হবে সকাল ৮টা ও ৯টায়।
সবশেষ জামাত: জামে এবাদুল্লাহ মসজিদে, সকাল ১০টা
সিলেট
শাহী ঈদগাহ ময়দান, সকাল ৮টা (ইমাম: মুফতি জুনায়েদ আহমদ)
অন্য জামাত:
কুদরত উল্লাহ জামে মসজিদ: সকাল ৭টা, ৮টা, ৯টা
সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা মাঠ: সকাল ৭:৩০ (ইমাম: আব্দুস সালাম আল মাদানী)
রংপুর
কালেক্টরেট ঈদগাহ মাঠ, সকাল ৮টা
বিকল্প:
জেলা মডেল মসজিদ, সকাল ৮:৩০ এবং দ্বিতীয় জামাত ৯টা
অন্য জামাত:
মুন্সিপাড়া ঈদগাহ: সকাল ৮:৩০
কেরামতিয়া মসজিদ: সকাল ৯টা
মেডিকেল কলেজ, উপজেলা পরিষদ মাঠ, ধাপ স্টাফ কোয়ার্টার: সকাল ৮:৩০–৯টা
মিঠাপুকুর, বদরগঞ্জ, পীরগঞ্জ, কাউনিয়া, গঙ্গাচড়াসহ উপজেলাগুলোর মাঠে সকাল ৮:৩০–১০টা পর্যন্ত জামাত অনুষ্ঠিত হবে।
ময়মনসিংহ
আঞ্জুমান ঈদগাহ মাঠ, সকাল ৭:৩০
দ্বিতীয় জামাত: সকাল ৮:৩০
অন্য জামাত:
বড় মসজিদ: সকাল ৮টা
মাদানী নূর মার্কাজ: সকাল ৭টা ও ৮:৩০
বলাশপুর, বাকৃবি, চরশশা, বিদ্যাগঞ্জ ঈদগাহ: সকাল ৮টা–৯টা
শোলাকিয়া (কিশোরগঞ্জ)
ইমাম: মাওলানা আবুল খায়ের মো. সাইফুল্লাহ
পরিবহনে থাকবে “শোলাকিয়া স্পেশাল” নামে দুটি বিশেষ ট্রেন।
দিনাজপুর
গোর-এ-শহীদ বড় ময়দান, সকাল ৮:৩০
আয়োজকদের দাবি, এখানে ৫–৬ লাখ মানুষ একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারেন।
ইমাম: মাওলানা মাহফুজুর রহমান
ঈদের দিন চট্টগ্রাম, সিলেট ও ময়মনসিংহে দু-এক জায়গায় বিদ্যুৎ চমকানোসহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে।
প্রতিকূল আবহাওয়ায় বাইরে জামাত আয়োজন সম্ভব না হলে, মসজিদগুলোতেই বিকল্প ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রশাসক শাহজাহান মিয়া জানিয়েছেন, “ঈদগাহে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আপনারা কোনো সন্দেহজনক ডিভাইস বা জিনিসপত্র আনবেন না। জায়নামাজ ও পানির বোতল আনার প্রয়োজন নেই।”