বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের মধ্যে একান্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। যুক্তরাজ্যের লন্ডনে পার্ক লেইনের ডরচেস্টার হোটেলে বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দুপুর ২টায় এ বৈঠক শুরু হয় বলে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর সূত্রে জানা গেছে।
প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস বর্তমানে ওই হোটেলেই অবস্থান করছেন। এদিকে, বুধবার লন্ডনে পৌঁছেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ধারণা করা হচ্ছে, এ বৈঠকের পূর্বপ্রস্তুতি ও কূটনৈতিক সমন্বয়ের অংশ হিসেবে তার এ সফর।
বৈঠকটিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অঙ্গনসহ সাধারণ মানুষের মাঝেও কৌতূহলের শেষ নেই। বিভিন্ন টেলিভিশন টকশো, সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা তুঙ্গে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, “আমরা প্রত্যাশা করছি, এই বৈঠকের মধ্য দিয়ে নতুন দিগন্তের সূচনা হবে। বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক সংকট সমাধানে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে এই সংলাপ।”
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বৈঠকটিকে ‘সময়োপযোগী’ ও ‘ভবিষ্যতের রাষ্ট্র পরিচালনায় দিকনির্দেশনামূলক’ বলে উল্লেখ করেন। আর স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন মনে করেন, “এই বৈঠকটির মাধ্যমে নির্বাচনকে ঘিরে জনমনে থাকা ধোঁয়াশা কেটে যাবে।”
উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে যাওয়ার পর এই প্রথম কোনো দেশের সরকারপ্রধানের সঙ্গে সরাসরি বৈঠকে বসলেন তারেক রহমান।
গত কয়েক মাস ধরে বিএনপি ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবি জানিয়ে আসছে। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বিভিন্ন সমাবেশে ভার্চুয়াল মাধ্যমে যুক্ত হয়ে একই দাবি তুলেছেন।
অন্যদিকে, কোরবানির ঈদের আগে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা আগামী বছরের এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন আয়োজনের ঘোষণা দেন। এতে বিএনপির পক্ষ থেকে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানানো হয়।
শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের মধ্যে একান্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। যুক্তরাজ্যের লন্ডনে পার্ক লেইনের ডরচেস্টার হোটেলে বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দুপুর ২টায় এ বৈঠক শুরু হয় বলে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর সূত্রে জানা গেছে।
প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস বর্তমানে ওই হোটেলেই অবস্থান করছেন। এদিকে, বুধবার লন্ডনে পৌঁছেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ধারণা করা হচ্ছে, এ বৈঠকের পূর্বপ্রস্তুতি ও কূটনৈতিক সমন্বয়ের অংশ হিসেবে তার এ সফর।
বৈঠকটিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অঙ্গনসহ সাধারণ মানুষের মাঝেও কৌতূহলের শেষ নেই। বিভিন্ন টেলিভিশন টকশো, সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা তুঙ্গে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, “আমরা প্রত্যাশা করছি, এই বৈঠকের মধ্য দিয়ে নতুন দিগন্তের সূচনা হবে। বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক সংকট সমাধানে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে এই সংলাপ।”
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বৈঠকটিকে ‘সময়োপযোগী’ ও ‘ভবিষ্যতের রাষ্ট্র পরিচালনায় দিকনির্দেশনামূলক’ বলে উল্লেখ করেন। আর স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন মনে করেন, “এই বৈঠকটির মাধ্যমে নির্বাচনকে ঘিরে জনমনে থাকা ধোঁয়াশা কেটে যাবে।”
উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে যাওয়ার পর এই প্রথম কোনো দেশের সরকারপ্রধানের সঙ্গে সরাসরি বৈঠকে বসলেন তারেক রহমান।
গত কয়েক মাস ধরে বিএনপি ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবি জানিয়ে আসছে। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বিভিন্ন সমাবেশে ভার্চুয়াল মাধ্যমে যুক্ত হয়ে একই দাবি তুলেছেন।
অন্যদিকে, কোরবানির ঈদের আগে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা আগামী বছরের এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন আয়োজনের ঘোষণা দেন। এতে বিএনপির পক্ষ থেকে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানানো হয়।