সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে শুক্রবার ছুটির দিনেও সচিবালয় কর্মকর্তা কর্মচারীরা বিক্ষোভ সমাবেশ করেন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে ছুটির দিন শুক্রবার,(২০ জুন ২০২৫) ও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরাম ও বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী দাবি আদায় ঐক্য পরিষদ। সে সময় এই অধ্যাদেশকে কর্মচারী বিরোধী ও কালো আইন আখ্যা দেন তারা।
সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ বাতিলের দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরাম ও বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী দাবি আদায় ঐক্য পরিষদ। তারা শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশের কর্মসূচিতে সচিবালয় ছাড়াও বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরা অংশ নেন। তারা বলেন, সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের মাধ্যমে সরকার একটি কালো আইন তৈরি করার নজির দেখিয়েছে। এই আইনের মাধ্যমে ক্ষমতার অপব্যবহার হবে। এতে কর্মচারীরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। অবিলম্বে আইন বাতিলের দাবি জানান তারা।
একইসঙ্গে নবম পে-স্কেল বাস্তবায়নসহ সাত দফা দাবি জানান আন্দোলনকারীরা। আগামী রবিবার থেকে কঠোর আন্দোলনের ঘোষণাও দিয়েছেন তারা।
এ সময় ১৫ শতাংশ সুবিধা ভাতা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে আন্দোলনকারীরা বলেন, এই ভাতা কার্যকর হওয়ার ফলে তাদের বর্তমান ৫ শতাংশ বিশেষ প্রণোদনা বাতিল হয়ে যাবে। এটি তাদের জন্য একটি ক্ষতির কারণ হবে। তারা এই সুবিধা বহাল রাখার পাশাপাশি নতুন করে ৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা দেয়ারও দাবি জানান।
একই সঙ্গে নবম পে-স্কেল বাস্তবায়নসহ ৭ দাবি জানান আন্দোলনকারীরা। আগামী রবিবার থেকে কঠোর আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছেন তারা। গত ২৫ মে সরকার‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ জারি করে।
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে শুক্রবার ছুটির দিনেও সচিবালয় কর্মকর্তা কর্মচারীরা বিক্ষোভ সমাবেশ করেন
শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে ছুটির দিন শুক্রবার,(২০ জুন ২০২৫) ও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরাম ও বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী দাবি আদায় ঐক্য পরিষদ। সে সময় এই অধ্যাদেশকে কর্মচারী বিরোধী ও কালো আইন আখ্যা দেন তারা।
সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ বাতিলের দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরাম ও বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী দাবি আদায় ঐক্য পরিষদ। তারা শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশের কর্মসূচিতে সচিবালয় ছাড়াও বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরা অংশ নেন। তারা বলেন, সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের মাধ্যমে সরকার একটি কালো আইন তৈরি করার নজির দেখিয়েছে। এই আইনের মাধ্যমে ক্ষমতার অপব্যবহার হবে। এতে কর্মচারীরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। অবিলম্বে আইন বাতিলের দাবি জানান তারা।
একইসঙ্গে নবম পে-স্কেল বাস্তবায়নসহ সাত দফা দাবি জানান আন্দোলনকারীরা। আগামী রবিবার থেকে কঠোর আন্দোলনের ঘোষণাও দিয়েছেন তারা।
এ সময় ১৫ শতাংশ সুবিধা ভাতা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে আন্দোলনকারীরা বলেন, এই ভাতা কার্যকর হওয়ার ফলে তাদের বর্তমান ৫ শতাংশ বিশেষ প্রণোদনা বাতিল হয়ে যাবে। এটি তাদের জন্য একটি ক্ষতির কারণ হবে। তারা এই সুবিধা বহাল রাখার পাশাপাশি নতুন করে ৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা দেয়ারও দাবি জানান।
একই সঙ্গে নবম পে-স্কেল বাস্তবায়নসহ ৭ দাবি জানান আন্দোলনকারীরা। আগামী রবিবার থেকে কঠোর আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছেন তারা। গত ২৫ মে সরকার‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ জারি করে।