কেন্দ্রীয় কারাগারে বসেই ধর্ষণ মামলার বাদীকে বিয়ে করলেন আলোচিত সংগীতশিল্পী মাইনুল আহসান নোবেল। তার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনা ওই নারীকেই তিনি বিয়ে করেছেন। আর এবারের বিয়ের দেনমোহর ১০ লাখ টাকা ধরা হয়েছে।
ছয় বছরের পেশাদার সংগীতজীবনে নোবেল যতটা আলোচিত, ঠিক তার চেয়ে যেন বেশি সমালোচিত। একের পর এক বিতর্কিত ঘটনার জন্ম দিয়ে আলোচনায় থাকেন জি বাংলার সারেগামাপা দিয়ে পরিচিতি পাওয়া নোবেল। এবার সমালোচিত হয়েছেন এক নারী তার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনায়। টাঙ্গাইলের সেই নারীর করা মামলায় এখন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছেন নোবেল।
গতকাল (বৃহস্পতিবার) দুপুরে কারা ফটকেই নোবেলের সঙ্গে ধর্ষণ মামলার বাদীর বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়েছে।
ধর্ষণ মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে গত ২০ মে থেকে কারাগারে আছেন গায়ক নোবেল। সেদিন তার আইনজীবী আদালতের কাছে দাবি করেছিলেন, যে নারী ধর্ষণের অভিযোগ এনেছেন, তিনি তাঁর স্ত্রী। তিনি ধর্ষণ করেননি। ওই নারীকে স্ত্রী হিসেবে দাবি করলেও আদালতে কাবিননামা জমা দিতে পারেননি নোবেলের আইনজীবী জসীম উদ্দিন। ওই নারীকে সাত মাস ধরে একটি বাসায় আটকে রেখে ধর্ষণ ও নির্যাতনের অভিযোগ আনা হয় নোবেলের বিরুদ্ধে।
ধর্ষণ মামলায় গ্রেপ্তার গায়ক নোবেলকে বিয়ে করার অনুমতি দেন আদালত। নোবেলের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট নাজমিন আক্তার গত বুধবার এ আদেশ দেন।
নোবেলের আইনজীবী জসীম উদ্দিন ও এসআই ইলা মণি জানান, বাদী ও আসামি উভয় পক্ষের সম্মতি সাপেক্ষে বিয়ের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। কারা ফটকে অনুষ্ঠিত গায়ক নোবেল ও সেই নারীর বিয়েতে সাক্ষী হিসেবে দু’জনের পক্ষ থেকে উপস্থিত ঘনিষ্ঠজনেরা হলেন- নাজমা হোসেন, সাবিহা তারিন, খলিলুর রহমান ও সাদেক উল্লাহ ভূঁইয়া। জানা গেছে, নোবেলের এবারের বিয়ের দেনমোহর ১০ লাখ টাকা ধরা হয়েছে।
নোবেলের বিরুদ্ধে প্রথম ধর্ষণের মামলা হয় ২০১৯ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর। চট্টগ্রামের এক তরুণী পাঁচলাইশ থানায় মামলাটি করেন। ধর্ষণের মামলার রেশ কাটতে না কাটতেই ওই বছরের ১৫ নভেম্বর সালসাবিল মাহমুদকে ভালোবেসে বিয়ে করেন নোবেল। পরে দু’জনের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ ও ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়ার ঘটনা ঘটে। দু’জনই একে অন্যের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ এনে গণমাধ্যমের শিরোনাম হন। একপর্যায়ে আনুষ্ঠানিকভাবে বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে তাদের।
শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫
কেন্দ্রীয় কারাগারে বসেই ধর্ষণ মামলার বাদীকে বিয়ে করলেন আলোচিত সংগীতশিল্পী মাইনুল আহসান নোবেল। তার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনা ওই নারীকেই তিনি বিয়ে করেছেন। আর এবারের বিয়ের দেনমোহর ১০ লাখ টাকা ধরা হয়েছে।
ছয় বছরের পেশাদার সংগীতজীবনে নোবেল যতটা আলোচিত, ঠিক তার চেয়ে যেন বেশি সমালোচিত। একের পর এক বিতর্কিত ঘটনার জন্ম দিয়ে আলোচনায় থাকেন জি বাংলার সারেগামাপা দিয়ে পরিচিতি পাওয়া নোবেল। এবার সমালোচিত হয়েছেন এক নারী তার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনায়। টাঙ্গাইলের সেই নারীর করা মামলায় এখন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছেন নোবেল।
গতকাল (বৃহস্পতিবার) দুপুরে কারা ফটকেই নোবেলের সঙ্গে ধর্ষণ মামলার বাদীর বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়েছে।
ধর্ষণ মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে গত ২০ মে থেকে কারাগারে আছেন গায়ক নোবেল। সেদিন তার আইনজীবী আদালতের কাছে দাবি করেছিলেন, যে নারী ধর্ষণের অভিযোগ এনেছেন, তিনি তাঁর স্ত্রী। তিনি ধর্ষণ করেননি। ওই নারীকে স্ত্রী হিসেবে দাবি করলেও আদালতে কাবিননামা জমা দিতে পারেননি নোবেলের আইনজীবী জসীম উদ্দিন। ওই নারীকে সাত মাস ধরে একটি বাসায় আটকে রেখে ধর্ষণ ও নির্যাতনের অভিযোগ আনা হয় নোবেলের বিরুদ্ধে।
ধর্ষণ মামলায় গ্রেপ্তার গায়ক নোবেলকে বিয়ে করার অনুমতি দেন আদালত। নোবেলের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট নাজমিন আক্তার গত বুধবার এ আদেশ দেন।
নোবেলের আইনজীবী জসীম উদ্দিন ও এসআই ইলা মণি জানান, বাদী ও আসামি উভয় পক্ষের সম্মতি সাপেক্ষে বিয়ের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। কারা ফটকে অনুষ্ঠিত গায়ক নোবেল ও সেই নারীর বিয়েতে সাক্ষী হিসেবে দু’জনের পক্ষ থেকে উপস্থিত ঘনিষ্ঠজনেরা হলেন- নাজমা হোসেন, সাবিহা তারিন, খলিলুর রহমান ও সাদেক উল্লাহ ভূঁইয়া। জানা গেছে, নোবেলের এবারের বিয়ের দেনমোহর ১০ লাখ টাকা ধরা হয়েছে।
নোবেলের বিরুদ্ধে প্রথম ধর্ষণের মামলা হয় ২০১৯ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর। চট্টগ্রামের এক তরুণী পাঁচলাইশ থানায় মামলাটি করেন। ধর্ষণের মামলার রেশ কাটতে না কাটতেই ওই বছরের ১৫ নভেম্বর সালসাবিল মাহমুদকে ভালোবেসে বিয়ে করেন নোবেল। পরে দু’জনের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ ও ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়ার ঘটনা ঘটে। দু’জনই একে অন্যের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ এনে গণমাধ্যমের শিরোনাম হন। একপর্যায়ে আনুষ্ঠানিকভাবে বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে তাদের।