ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে স্ক্যানিংয়ের সময় অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়ার ব্যাগে একটি ম্যাগাজিন পাওয়া যায়। এ নিয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আইনশৃঙ্খলা–সংক্রান্ত কোর কমিটির বৈঠক শেষে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “এটা হয়তো জাস্ট একটা ভুল।”
মরক্কোর মারাকেশে অনুষ্ঠেয় ‘ওআইসি ইয়ুথ ক্যাপিটাল ইন্টারন্যাশনাল প্রোগ্রামে’ অংশ নিতে রোববার ভোরে আসিফ মাহমুদ শাহজালাল বিমানবন্দর দিয়ে দেশত্যাগ করেন। স্ক্যানিংয়ের সময় তাঁর ব্যাগে ম্যাগাজিন থাকার বিষয়টি ধরা পড়ে।
এ বিষয়টি উল্লেখ করে সাংবাদিকেরা প্রশ্ন করেন, বিদেশে যাওয়ার সময় ব্যাগে ম্যাগাজিন থাকার ঘটনা কীভাবে ব্যাখ্যা করা যায়? জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, “না, বিদেশ যাওয়ার কিছু না, হয়তো ভুলে অনেক সময় আপনি দেখেন, হয়তো চশমাটা নিয়ে যাবেন, ভুলে হয়তো চশমাটা না নিয়ে মোবাইলটা নিয়ে রওনা হয়ে গেলেন। এ রকম ভুল, এটা একটা মানে জাস্ট একটা ভুল। যেহেতু এটা নিয়া এত ভাইরাল, উনি যদি জানতে পারতেন আগে তাহলে তো উনি কোনো অবস্থাতেই এটা নিতেন না।”
ভুলের বিষয়ে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বক্তব্য না জেনেই মন্তব্য করছেন কি না—এমন প্রশ্নে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, “না, ওনার সাথে তো আর আমার কথা হয় নাই। বাট জিনিসটা তো বোঝা যায় যে হয় কি আপনি যদি জানেন যে এখানে তো আর একটা হাতিয়ার নিয়ে ঢোকার কথা না, তো আপনার পকেটে ধরেন হয়তো আরেকটা গুলি...ইয়ে পাওয়া গেল, তখন বোঝা যায় যে আপনি হয়তো ভুলেই ঢুকছেন।”
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের ব্যাগে থাকা ম্যাগাজিনকে অনেকে একে-৪৭ এর ম্যাগাজিন বললেও এ বিষয়ে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, “না, এটা কিন্তু একে–ফোরটি সেভেন না, এটা তাঁরই একটা লাইসেন্সকৃত হাতিয়ার। পিস্তলের একটা ম্যাগাজিন যে থাকে, ম্যাগাজিনটা ওটা ভুলে ওনার ইসে রয়ে গেছিল।”
আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স সংক্রান্ত ২০১৬ সালের নীতিমালা অনুযায়ী বয়সের বিষয়ে চলমান আলোচনার জবাবে তিনি বলেন, “বৈধ লাইসেন্সের ক্ষেত্রে বয়স ৩০ বছর আছে নাকি? আমি যেহেতু এ আইনটা পুরাটি দেখি নাই, এ ব্যাপারে আমি কিছু বলতে পারব না।”
বিমানবন্দরের প্রথম দুটি প্রবেশপথ পেরিয়ে তৃতীয় প্রবেশপথে গিয়ে ম্যাগাজিনটি ধরা পড়ে কেন—এ প্রশ্নে তিনি বলেন, “এ জন্য আমি অলরেডি বলেছি, যেই হোক, অনেক সময় আছে যেমন ধরেন, হয়তো আমার ভাই আপনেগো ইয়ের নেতা, এখন উনি যখন ঢোকেন, অন্যান্য সময়ের থেকে উনি একটু প্রিভিলেজ পান। এই প্রিভিলেজটা যেন কারও ক্ষেত্রে না হয়, সবার ক্ষেত্রে যেন আইনটা সমানভাবে প্রয়োগ হয়, এ জন্য বলা হয়েছে।”
সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫
ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে স্ক্যানিংয়ের সময় অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়ার ব্যাগে একটি ম্যাগাজিন পাওয়া যায়। এ নিয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আইনশৃঙ্খলা–সংক্রান্ত কোর কমিটির বৈঠক শেষে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “এটা হয়তো জাস্ট একটা ভুল।”
মরক্কোর মারাকেশে অনুষ্ঠেয় ‘ওআইসি ইয়ুথ ক্যাপিটাল ইন্টারন্যাশনাল প্রোগ্রামে’ অংশ নিতে রোববার ভোরে আসিফ মাহমুদ শাহজালাল বিমানবন্দর দিয়ে দেশত্যাগ করেন। স্ক্যানিংয়ের সময় তাঁর ব্যাগে ম্যাগাজিন থাকার বিষয়টি ধরা পড়ে।
এ বিষয়টি উল্লেখ করে সাংবাদিকেরা প্রশ্ন করেন, বিদেশে যাওয়ার সময় ব্যাগে ম্যাগাজিন থাকার ঘটনা কীভাবে ব্যাখ্যা করা যায়? জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, “না, বিদেশ যাওয়ার কিছু না, হয়তো ভুলে অনেক সময় আপনি দেখেন, হয়তো চশমাটা নিয়ে যাবেন, ভুলে হয়তো চশমাটা না নিয়ে মোবাইলটা নিয়ে রওনা হয়ে গেলেন। এ রকম ভুল, এটা একটা মানে জাস্ট একটা ভুল। যেহেতু এটা নিয়া এত ভাইরাল, উনি যদি জানতে পারতেন আগে তাহলে তো উনি কোনো অবস্থাতেই এটা নিতেন না।”
ভুলের বিষয়ে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বক্তব্য না জেনেই মন্তব্য করছেন কি না—এমন প্রশ্নে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, “না, ওনার সাথে তো আর আমার কথা হয় নাই। বাট জিনিসটা তো বোঝা যায় যে হয় কি আপনি যদি জানেন যে এখানে তো আর একটা হাতিয়ার নিয়ে ঢোকার কথা না, তো আপনার পকেটে ধরেন হয়তো আরেকটা গুলি...ইয়ে পাওয়া গেল, তখন বোঝা যায় যে আপনি হয়তো ভুলেই ঢুকছেন।”
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের ব্যাগে থাকা ম্যাগাজিনকে অনেকে একে-৪৭ এর ম্যাগাজিন বললেও এ বিষয়ে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, “না, এটা কিন্তু একে–ফোরটি সেভেন না, এটা তাঁরই একটা লাইসেন্সকৃত হাতিয়ার। পিস্তলের একটা ম্যাগাজিন যে থাকে, ম্যাগাজিনটা ওটা ভুলে ওনার ইসে রয়ে গেছিল।”
আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স সংক্রান্ত ২০১৬ সালের নীতিমালা অনুযায়ী বয়সের বিষয়ে চলমান আলোচনার জবাবে তিনি বলেন, “বৈধ লাইসেন্সের ক্ষেত্রে বয়স ৩০ বছর আছে নাকি? আমি যেহেতু এ আইনটা পুরাটি দেখি নাই, এ ব্যাপারে আমি কিছু বলতে পারব না।”
বিমানবন্দরের প্রথম দুটি প্রবেশপথ পেরিয়ে তৃতীয় প্রবেশপথে গিয়ে ম্যাগাজিনটি ধরা পড়ে কেন—এ প্রশ্নে তিনি বলেন, “এ জন্য আমি অলরেডি বলেছি, যেই হোক, অনেক সময় আছে যেমন ধরেন, হয়তো আমার ভাই আপনেগো ইয়ের নেতা, এখন উনি যখন ঢোকেন, অন্যান্য সময়ের থেকে উনি একটু প্রিভিলেজ পান। এই প্রিভিলেজটা যেন কারও ক্ষেত্রে না হয়, সবার ক্ষেত্রে যেন আইনটা সমানভাবে প্রয়োগ হয়, এ জন্য বলা হয়েছে।”