পাবনার ঈশ্বরগঞ্জে বাস্তবায়নাধীন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের (এনপিপি) ১৮ প্রকৌশলী ও কর্মকর্তাকে অপসারণের আদেশ কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চেয়েছে হাইকোর্ট। তাদের কেন চাকরির পূর্ণ ধারাবাহিকতাসহ পুনর্বহাল করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে আদালত।
এ সংক্রান্ত একটি রিট মামলার প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি আকরাম হোসাইন চৌধুরী ও বিচারপতি ফয়েজ আহমেদের বেঞ্চ গতকাল রোববার এ আদেশ দেয়।
রিট আবেদনকারীরা তাদের অপসারণ আদেশ প্রত্যাহারের জন্য নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্ট কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডের (এনপিসিবিএল) চেয়ারম্যান বরাবর যে আবেদন করেছেন, তা দ্রুত সময়ের মধ্যে নিষ্পত্তি করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। আবেদনকারীদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এস এম মাহিদুল ইসলাম সজিব।
গত ৮ মে এনপিসিবিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের স্বাক্ষরে এক আদেশে রিটকারীদের ‘চাকরির প্রয়োজন নেই’ জানিয়ে তাদের অব্যাহতি দেয়া হয়। সেই আদেশে সংক্ষুব্ধ হয়ে এনপিসিবিএলের চেয়ারম্যান বরাবর গত ১২ মে আবেদন করেন ওই কর্মকর্তারা।
আবেদনে বলা হয়, ‘স্থায়ী পদের বিপরীতে যথাযথ প্রক্রিয়ায় তাদের নিয়োগ সম্পন্ন হওয়ার পর ন্যূনতম ১০ বছর চাকরি করার বাধ্যবাধকতার অঙ্গীকারনামায় সই করার আগে তারা চাকরিতে যোগদান করেন। পরে তাদের সন্তোষজনক দুই বছরের চাকরি এবং রাশিয়ার রোসাটম টেকনিক্যাল অ্যাকাডেমি থেকে বাংলাদেশ সরকারের প্রায় কোটি টাকা খরচ করে নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্ট সম্পর্কিত তত্ত্বীয়, ব্যবহারিক এবং কর্মস্থলে প্রশিক্ষণ শেষে মূল্যায়ন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে তাদের চাকরি স্থায়ী করা ও পদোন্নতি দেয়া হয়।’
চেয়ারম্যান বরাবর ওই আবেদনের পর কোনো প্রতিকার না পেয়ে
নিয়োগ বাতিলের আদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন তারা।
অব্যাহতি পাওয়া কর্মকর্তারা হলেন এনপিসিবিএলের ডেপুটি চিফ সুপারিনটেন্ডেন্ট মো. হাসান আলী, ঊর্ধ্বতন সহকারী ব্যবস্থাপক শহিদুল ইসলাম, আবু রায়হান, রফিকুল হাসান, জয়নাল হোসেন, নাঈম আল সাকিব, আবু সাঈদ, এ কে এম আবদুল্লাহ আল আমিন, শাহ ইখতিয়ার আলম, ইব্রাহীম খলিলুল্লাহ, সহকারী ব্যবস্থাপক আবদুল্লাহ আল নোমান, আসিফ খান, মোহাম্মদ ইমামুল আরেফিন, মো. ইকরাম, মো. রুহুল আমীন, উপসহকারী ব্যবস্থাপক ইসমাইল হাসেন, রুবেল হোসেন ও টেকনিশিয়ান ফিরোজ আহম্মেদ।
সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫
পাবনার ঈশ্বরগঞ্জে বাস্তবায়নাধীন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের (এনপিপি) ১৮ প্রকৌশলী ও কর্মকর্তাকে অপসারণের আদেশ কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চেয়েছে হাইকোর্ট। তাদের কেন চাকরির পূর্ণ ধারাবাহিকতাসহ পুনর্বহাল করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে আদালত।
এ সংক্রান্ত একটি রিট মামলার প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি আকরাম হোসাইন চৌধুরী ও বিচারপতি ফয়েজ আহমেদের বেঞ্চ গতকাল রোববার এ আদেশ দেয়।
রিট আবেদনকারীরা তাদের অপসারণ আদেশ প্রত্যাহারের জন্য নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্ট কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডের (এনপিসিবিএল) চেয়ারম্যান বরাবর যে আবেদন করেছেন, তা দ্রুত সময়ের মধ্যে নিষ্পত্তি করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। আবেদনকারীদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এস এম মাহিদুল ইসলাম সজিব।
গত ৮ মে এনপিসিবিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের স্বাক্ষরে এক আদেশে রিটকারীদের ‘চাকরির প্রয়োজন নেই’ জানিয়ে তাদের অব্যাহতি দেয়া হয়। সেই আদেশে সংক্ষুব্ধ হয়ে এনপিসিবিএলের চেয়ারম্যান বরাবর গত ১২ মে আবেদন করেন ওই কর্মকর্তারা।
আবেদনে বলা হয়, ‘স্থায়ী পদের বিপরীতে যথাযথ প্রক্রিয়ায় তাদের নিয়োগ সম্পন্ন হওয়ার পর ন্যূনতম ১০ বছর চাকরি করার বাধ্যবাধকতার অঙ্গীকারনামায় সই করার আগে তারা চাকরিতে যোগদান করেন। পরে তাদের সন্তোষজনক দুই বছরের চাকরি এবং রাশিয়ার রোসাটম টেকনিক্যাল অ্যাকাডেমি থেকে বাংলাদেশ সরকারের প্রায় কোটি টাকা খরচ করে নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্ট সম্পর্কিত তত্ত্বীয়, ব্যবহারিক এবং কর্মস্থলে প্রশিক্ষণ শেষে মূল্যায়ন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে তাদের চাকরি স্থায়ী করা ও পদোন্নতি দেয়া হয়।’
চেয়ারম্যান বরাবর ওই আবেদনের পর কোনো প্রতিকার না পেয়ে
নিয়োগ বাতিলের আদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন তারা।
অব্যাহতি পাওয়া কর্মকর্তারা হলেন এনপিসিবিএলের ডেপুটি চিফ সুপারিনটেন্ডেন্ট মো. হাসান আলী, ঊর্ধ্বতন সহকারী ব্যবস্থাপক শহিদুল ইসলাম, আবু রায়হান, রফিকুল হাসান, জয়নাল হোসেন, নাঈম আল সাকিব, আবু সাঈদ, এ কে এম আবদুল্লাহ আল আমিন, শাহ ইখতিয়ার আলম, ইব্রাহীম খলিলুল্লাহ, সহকারী ব্যবস্থাপক আবদুল্লাহ আল নোমান, আসিফ খান, মোহাম্মদ ইমামুল আরেফিন, মো. ইকরাম, মো. রুহুল আমীন, উপসহকারী ব্যবস্থাপক ইসমাইল হাসেন, রুবেল হোসেন ও টেকনিশিয়ান ফিরোজ আহম্মেদ।