alt

জাতীয়

শূন্য ইউনিটের বিদ্যুৎ বিল ৪০ হাজার টাকা!

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক, টাঙ্গাইল : সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫

নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলা বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ অফিস ও তাদের মিটার রিডিং কর্মচারীদের বিরুদ্ধে। মিটার রিডিংয়ের সঙ্গে বিলে আকাশ-পাতাল গরমিল, মিটার ও ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ গ্রাহকদের। এসব অনিয়ম যেন এখানে নিয়মে পরিণত হয়েছে।

টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে বিদ্যুৎ গ্রাহকের ঘাড়ে ভুতুড়ে বিলের বোঝা

বিদ্যুৎ বিভাগের বেপরোয়া আচরণে ক্ষুব্ধ সেচ পাম্পের গ্রাহকরা

আমাদের কাছে যারা অভিযোগ দিয়েছে সেগুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে: বিউবো

ভুক্তভোগীদের দাবি, এই বিদ্যুৎ বিভাগ মিটার না দেখেই ইচ্ছেমতো বিল করছে। এতে বিলের সঙ্গে মিটার রিডিংয়ের ৪ হাজার থেকে ১৬ হাজার ইউনিট পর্যন্ত গরমিল দেখা গেছে। এমন ভুতুড়ে বিলের বোঝা ও বিদ্যুৎ বিভাগের বেপরোয়া আচরণে অসহায় সেচ পাম্পের গ্রাহকরা।

মিটার রিডারদের এই ভুতুড়ে বিল ও অনিয়ম বন্ধে বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে অভিযোগ দিয়েও প্রতিকার পাননি ভুক্তভোগী গ্রাহকরা।

এদিকে কয়েক সপ্তাহ আগে সেচপাম্প মালিকদের বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের নোটিশ দিয়েছে ঘাটাইল বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ (বিউবো)। এতে ৭ দিনের মধ্যে বকেয়া বিদ্যুৎ পরিশোধ করতে বলা হয়। অন্যথায় গ্রাহকদের ওপর মামলা দেয়ার ভয়ভীতি দেখানো হয়েছে।

জানা যায়, উপজেলার দিঘলকান্দি ইউনিয়নের দিঘলকান্দি আনার গ্রামে ১৫ থেকে ১৬টি সেচপাম্প রয়েছে। গ্রাহকরা বছরে ২ বার বিল দিয়ে থাকেন। সর্বশেষ চলতি বছরের মে মাসে সেচগ্রাহকরা তাদের সেচপাম্পের বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেছেন। কিন্তু তারপরেও অনেক গ্রাহককে শূন্য ইউনিটের বিল দেখিয়ে ১৮ হাজার থেকে ৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত বিল করেছে বিদ্যুৎ বিভাগ।

ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিলের ভুক্তভোগী মোকছেদ আলী বলেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আমরা সেচপাম্পের বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেছি। তারপরেও শূন্য ইউনিটে ৩৯ হাজার ২৮১ টাকার বিদ্যুৎ বিলের কাগজ হাতে ধরিয়ে দিয়েছে এবং ৭ দিনের মধ্যে বিল পরিশোধ করতে বলা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে বিল না দিলে মামলা দিবে বলে জানিয়েছে। তিনি বলেন, বিদ্যুৎ অফিসের লোকজন দুর্নীতি করতে এমন হয়রানিতে ফেলেছেন।

দেলোয়ার হোসেন বলেন, মিটার রিডিংয়ের কয়েক হাজার গরমিল রয়েছে বিলের কাগজের সঙ্গে। বিদ্যুৎ অফিসের কাছে আমরা টাকা পাওনা রয়েছে। বিল পরিশোধ করার পরেও উল্টো বিদ্যুৎ অফিসের লোকজন অন্যায়ভাবে ভুয়া বিল এবং তারা যা ইচ্ছে তাই করছেন। প্রতিকার চাওয়ার জায়গা নেই।

ভুক্তভোগী সজিব বলেন, বিদ্যুৎ বিলের কাগজের সঙ্গে মিটার রিডিংয়ের সঙ্গে কোনো মিল নেই। এখনও বিদ্যুৎ অফিসের কাছে ১৬ হাজার ইউনিটের বেশি পাওনা রয়েছি। অথচ আমাকেও ভুয়া বিল ধরিয়ে দিয়েছে। এর বিচার কোথায় দিব, বিদ্যুৎ অফিসে প্রতিকার চাইলে

তারা বলে বিল পরিশোধ করতেই হবে, না হলে মামলা হবে। আরেক ভুক্তভোগী তোরাব আলী বলেন, ‘রিডিংম্যানরা কখনোই মিটার দেখে বিল করে না। ঘরে বসে মনগড়া ইউনিট বসিয়ে বিল করে। যার খেসারত আমরা সেচপাম্প মালিকরা দিচ্ছি। পাশাপাশি আমাদের অনেকের মিটারও ভেঙে ফেলা হয়েছে। তাছাড়াও মিটার বাণিজ্য তো করছেই। ঘাটাইলের এই বিদ্যুৎ অফিস দুর্নীতি, অনিয়ম ও ঘুষের আখড়ায় পরিণত হয়েছে। আমাদের দাবি এই ভুয়া বিল থেকে মুক্ত করা হোক।’

এ ব্যাপারে ঘাটাইল বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ (বিউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, বিচ্ছিন্ন কিছু থাকতে পারে। কারণ অনেক গ্রাহক। বিষয়টা হলো আমাদের কাছে যারা অভিযোগ দিয়েছে সেগুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তাছাড়া কারও বিরুদ্ধে কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ঘাটাইল উপজেলা বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ জানায়, উপজেলায় মোট ৪৭ হাজার ৪২১ জন গ্রাহক। তারমধ্যে প্রিপেইড মিটার ২৩ হাজার এবং ডিজিটাল মিটার ২৪ হাজার ৪২১টি এবং সেচপাম্প রয়েছে ৯০৩টি।

ছবি

‘ন্যায়সংগত ও টেকসই জ্বালানি রূপান্তরের প্রয়োজনীয়তা জরুরি’

আহমেদ আকবর সোবহান ও তারিক আহমেদ সিদ্দিককে দুদকে তলব

সাড়ে তিন মাসেও সন্ধান মেলেনি নিখোঁজ কলেজছাত্রীর

এনসিপির সততা নিয়ে প্রশ্ন ‘আপ বাংলাদেশ’র

পলাতক লিয়াকত শিকদার, জব্দ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট

ছবি

বাবুই পাখির ছানা হত্যা, অভিযুক্ত মোবারক আলী গ্রেপ্তার

রূপপুর এনপিপির ১৮ কর্মকর্তাকে অপসারণের বৈধতা নিয়ে হাইকোর্টের রুল

ডেঙ্গু: জুন মাসে আক্রান্ত ৫,৯৫১ জন, মৃত্যু ১৯

ছবি

ঢাকার সৌর প্যানেলগুলো সচল করার নির্দেশ হাইকোর্টের

বায়ুদূষণ রোধে মেয়াদোত্তীর্ণ গাড়ি সরানোর ঘোষণা পরিবেশ উপদেষ্টার

ছবি

সিলেট সীমান্ত দিয়ে বাড়ছে ‘পুশইন’

হাইকোর্টের রুল: আদালত চত্বরে নিরাপত্তায় বিশেষ বাহিনী গঠন কেন নয়

‘জুলাই গ্যাং কালচার’ ভিডিও আওয়ামী সমর্থকদের অপপ্রচার: সিএ প্রেস উইং

ইসির খসড়া আচরণবিধি প্রকাশ, মতামতের সময়সীমা ১০ জুলাই

আবু সাঈদ হত্যা মামলা: বেরোবির সাবেক উপাচার্যসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

মুরাদনগর ধর্ষণকাণ্ড: ৪ আসামির ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন, ফজর হাসপাতালে

ছবি

কাজে যোগ দিয়েছেন এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

পতেঙ্গা টু গোদনাইল: পাইপলাইনে বাণিজ্যিকভাবে ডিজেল পরিবহন শুরু এ মাসেই

ছবি

ব্যাগে পিস্তলের ম্যাগাজিন, ভুলেই নিয়েছেন আসিফ মাহমুদ: জাহাঙ্গীর আলম

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মুহাম্মদ ইউনূসের ফোনালাপ, আলোচনায় অর্থনীতি ও ইন্দো-প্যাসিফিক নিরাপত্তা

ছবি

আবু সাঈদ হত্যা মামলার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ ট্রাইব্যুনালে দাখিল

ছবি

ইসির খসড়া আচরণবিধি প্রকাশ, মতামতের সময়সীমা ১০ জুলাই

ছবি

‘ভুলবশত’ ব্যাগে ছিল লাইসেন্স করা অস্ত্রের ম্যাগাজিন: আসিফ মাহমুদ

২৪ ঘণ্টায় ৩৮৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত, হাসপাতালে ভর্তি ১০৯৬ জন

বড় ভাইয়ের লাশ দেখে ফেরার পথে প্রাণ গেল ছোট ভাই ও দুই ভাগ্নের

সাবেক সিইসি আউয়াল কারাগারে

মে মাসে বেড়েছে নারীর প্রতি সহিংসতা: ভাওট্র্যাকার

ঢাকায় চালু হচ্ছে জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয়

ডিজেল-পেট্রোল-অকটেনের দাম অপরিবর্তিত

ডিবি পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি, শীর্ষ সন্ত্রাসী বাপ্পি গ্রেপ্তার

রেকর্ড গড়লো রেমিট্যান্স, ছাড়ালো ৩০ বিলিয়ন ডলার

ডেঙ্গু: ৩৮৩ জন হাসপাতালে, মৃত্যু ১, করোনায় আরও ১৩ জন শনাক্ত

ছবি

তিন বছরের জন্য জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশনের অফিস খুলছে বাংলাদেশে

ক্যানটিন দখল নিয়ে মারামারি, সচিবালয়ের আন্দোলনে ভাটা

ছবি

সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ প্রসঙ্গে ঐকমত্য হয়নি: আলী রিয়াজ

অন্তর্বর্তী সরকার ‘ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি: নাহিদ ইসলাম

tab

জাতীয়

শূন্য ইউনিটের বিদ্যুৎ বিল ৪০ হাজার টাকা!

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক, টাঙ্গাইল

সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫

নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলা বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ অফিস ও তাদের মিটার রিডিং কর্মচারীদের বিরুদ্ধে। মিটার রিডিংয়ের সঙ্গে বিলে আকাশ-পাতাল গরমিল, মিটার ও ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ গ্রাহকদের। এসব অনিয়ম যেন এখানে নিয়মে পরিণত হয়েছে।

টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে বিদ্যুৎ গ্রাহকের ঘাড়ে ভুতুড়ে বিলের বোঝা

বিদ্যুৎ বিভাগের বেপরোয়া আচরণে ক্ষুব্ধ সেচ পাম্পের গ্রাহকরা

আমাদের কাছে যারা অভিযোগ দিয়েছে সেগুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে: বিউবো

ভুক্তভোগীদের দাবি, এই বিদ্যুৎ বিভাগ মিটার না দেখেই ইচ্ছেমতো বিল করছে। এতে বিলের সঙ্গে মিটার রিডিংয়ের ৪ হাজার থেকে ১৬ হাজার ইউনিট পর্যন্ত গরমিল দেখা গেছে। এমন ভুতুড়ে বিলের বোঝা ও বিদ্যুৎ বিভাগের বেপরোয়া আচরণে অসহায় সেচ পাম্পের গ্রাহকরা।

মিটার রিডারদের এই ভুতুড়ে বিল ও অনিয়ম বন্ধে বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে অভিযোগ দিয়েও প্রতিকার পাননি ভুক্তভোগী গ্রাহকরা।

এদিকে কয়েক সপ্তাহ আগে সেচপাম্প মালিকদের বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের নোটিশ দিয়েছে ঘাটাইল বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ (বিউবো)। এতে ৭ দিনের মধ্যে বকেয়া বিদ্যুৎ পরিশোধ করতে বলা হয়। অন্যথায় গ্রাহকদের ওপর মামলা দেয়ার ভয়ভীতি দেখানো হয়েছে।

জানা যায়, উপজেলার দিঘলকান্দি ইউনিয়নের দিঘলকান্দি আনার গ্রামে ১৫ থেকে ১৬টি সেচপাম্প রয়েছে। গ্রাহকরা বছরে ২ বার বিল দিয়ে থাকেন। সর্বশেষ চলতি বছরের মে মাসে সেচগ্রাহকরা তাদের সেচপাম্পের বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেছেন। কিন্তু তারপরেও অনেক গ্রাহককে শূন্য ইউনিটের বিল দেখিয়ে ১৮ হাজার থেকে ৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত বিল করেছে বিদ্যুৎ বিভাগ।

ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিলের ভুক্তভোগী মোকছেদ আলী বলেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আমরা সেচপাম্পের বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেছি। তারপরেও শূন্য ইউনিটে ৩৯ হাজার ২৮১ টাকার বিদ্যুৎ বিলের কাগজ হাতে ধরিয়ে দিয়েছে এবং ৭ দিনের মধ্যে বিল পরিশোধ করতে বলা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে বিল না দিলে মামলা দিবে বলে জানিয়েছে। তিনি বলেন, বিদ্যুৎ অফিসের লোকজন দুর্নীতি করতে এমন হয়রানিতে ফেলেছেন।

দেলোয়ার হোসেন বলেন, মিটার রিডিংয়ের কয়েক হাজার গরমিল রয়েছে বিলের কাগজের সঙ্গে। বিদ্যুৎ অফিসের কাছে আমরা টাকা পাওনা রয়েছে। বিল পরিশোধ করার পরেও উল্টো বিদ্যুৎ অফিসের লোকজন অন্যায়ভাবে ভুয়া বিল এবং তারা যা ইচ্ছে তাই করছেন। প্রতিকার চাওয়ার জায়গা নেই।

ভুক্তভোগী সজিব বলেন, বিদ্যুৎ বিলের কাগজের সঙ্গে মিটার রিডিংয়ের সঙ্গে কোনো মিল নেই। এখনও বিদ্যুৎ অফিসের কাছে ১৬ হাজার ইউনিটের বেশি পাওনা রয়েছি। অথচ আমাকেও ভুয়া বিল ধরিয়ে দিয়েছে। এর বিচার কোথায় দিব, বিদ্যুৎ অফিসে প্রতিকার চাইলে

তারা বলে বিল পরিশোধ করতেই হবে, না হলে মামলা হবে। আরেক ভুক্তভোগী তোরাব আলী বলেন, ‘রিডিংম্যানরা কখনোই মিটার দেখে বিল করে না। ঘরে বসে মনগড়া ইউনিট বসিয়ে বিল করে। যার খেসারত আমরা সেচপাম্প মালিকরা দিচ্ছি। পাশাপাশি আমাদের অনেকের মিটারও ভেঙে ফেলা হয়েছে। তাছাড়াও মিটার বাণিজ্য তো করছেই। ঘাটাইলের এই বিদ্যুৎ অফিস দুর্নীতি, অনিয়ম ও ঘুষের আখড়ায় পরিণত হয়েছে। আমাদের দাবি এই ভুয়া বিল থেকে মুক্ত করা হোক।’

এ ব্যাপারে ঘাটাইল বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ (বিউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, বিচ্ছিন্ন কিছু থাকতে পারে। কারণ অনেক গ্রাহক। বিষয়টা হলো আমাদের কাছে যারা অভিযোগ দিয়েছে সেগুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তাছাড়া কারও বিরুদ্ধে কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ঘাটাইল উপজেলা বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ জানায়, উপজেলায় মোট ৪৭ হাজার ৪২১ জন গ্রাহক। তারমধ্যে প্রিপেইড মিটার ২৩ হাজার এবং ডিজিটাল মিটার ২৪ হাজার ৪২১টি এবং সেচপাম্প রয়েছে ৯০৩টি।

back to top