চার বছর ধরে অপেক্ষার পর ৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। সোমবার (২৯ জুন) রাত সাড়ে ১১টায় প্রকাশিত ফলাফলে ১,৬৯০ জন প্রার্থীকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগের জন্য মনোনীত করা হয়েছে।
পিএসসি জানায়, মোট ১,৭১০টি পদের বিপরীতে আবেদন আহ্বান করা হয়েছিল। তবে যোগ্য প্রার্থী না পাওয়ায় কারিগরি/পেশাগত ক্যাডারের ২০টি পদ খালি রয়েছে।
চূড়ান্তভাবে মনোনীতদের নিয়োগের জন্য এখন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করবে। এর আগে ২০২৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর ৪৩তম বিসিএসের চূড়ান্তভাবে নির্বাচিতদের নিয়োগ দিতে প্রজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছিল।
৪৪তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছিল ২০২১ সালের ৩০ নভেম্বর। এরপর লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা শেষ করে প্রায় সাড়ে তিন বছর পর এ ফল প্রকাশিত হলো।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছিলেন ১১ হাজার ৭৩২ জন। মৌখিক পরীক্ষা শুরু হয় ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে। তবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও সরকার পতনের কারণে ভাইভা দুই দফায় স্থগিত হয়—প্রথমবার মে মাসে এবং দ্বিতীয়বার ২৫ আগস্টে।
পরবর্তীতে নতুন সরকার গঠনের পর ‘ন্যায়বিচার নিশ্চিতের’ লক্ষ্যে আগের কমিশনের নেওয়া পরীক্ষা বাতিল করে নতুন করে মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয়। এরপরই সোমবার রাতে ফলাফল প্রকাশ করা হলো।
মনোনয়ন না পাওয়া প্রার্থীদের বিষয়ে পিএসসি জানায়, যাঁদেরকে ক্যাডারে মনোনয়ন দেওয়া সম্ভব হয়নি, তাঁদেরকে নন-ক্যাডার পদে সরকারের চাহিদা অনুযায়ী এবং মেধাক্রম অনুসারে নিয়োগের সুপারিশ করা হবে।
ফলাফলের বিস্তারিত তথ্য পিএসসির ওয়েবসাইট (www.bpsc.gov.bd) এবং টেলিটকের ওয়েবসাইট (http://bpsc.teletalk.com.bd) থেকে জানা যাবে।
বর্তমানে ৪৫তম, ৪৬তম ও ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার বিভিন্ন ধাপ চলছে। পাঁচটি বিসিএসের সমন্বিত রোডম্যাপ অনুযায়ী ৩০ জুন ৪৪তম বিসিএসের ফল প্রকাশের কথা থাকলেও সময়মতোই ফল প্রকাশ করেছে কমিশন।
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫
চার বছর ধরে অপেক্ষার পর ৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। সোমবার (২৯ জুন) রাত সাড়ে ১১টায় প্রকাশিত ফলাফলে ১,৬৯০ জন প্রার্থীকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগের জন্য মনোনীত করা হয়েছে।
পিএসসি জানায়, মোট ১,৭১০টি পদের বিপরীতে আবেদন আহ্বান করা হয়েছিল। তবে যোগ্য প্রার্থী না পাওয়ায় কারিগরি/পেশাগত ক্যাডারের ২০টি পদ খালি রয়েছে।
চূড়ান্তভাবে মনোনীতদের নিয়োগের জন্য এখন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করবে। এর আগে ২০২৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর ৪৩তম বিসিএসের চূড়ান্তভাবে নির্বাচিতদের নিয়োগ দিতে প্রজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছিল।
৪৪তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছিল ২০২১ সালের ৩০ নভেম্বর। এরপর লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা শেষ করে প্রায় সাড়ে তিন বছর পর এ ফল প্রকাশিত হলো।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছিলেন ১১ হাজার ৭৩২ জন। মৌখিক পরীক্ষা শুরু হয় ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে। তবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও সরকার পতনের কারণে ভাইভা দুই দফায় স্থগিত হয়—প্রথমবার মে মাসে এবং দ্বিতীয়বার ২৫ আগস্টে।
পরবর্তীতে নতুন সরকার গঠনের পর ‘ন্যায়বিচার নিশ্চিতের’ লক্ষ্যে আগের কমিশনের নেওয়া পরীক্ষা বাতিল করে নতুন করে মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয়। এরপরই সোমবার রাতে ফলাফল প্রকাশ করা হলো।
মনোনয়ন না পাওয়া প্রার্থীদের বিষয়ে পিএসসি জানায়, যাঁদেরকে ক্যাডারে মনোনয়ন দেওয়া সম্ভব হয়নি, তাঁদেরকে নন-ক্যাডার পদে সরকারের চাহিদা অনুযায়ী এবং মেধাক্রম অনুসারে নিয়োগের সুপারিশ করা হবে।
ফলাফলের বিস্তারিত তথ্য পিএসসির ওয়েবসাইট (www.bpsc.gov.bd) এবং টেলিটকের ওয়েবসাইট (http://bpsc.teletalk.com.bd) থেকে জানা যাবে।
বর্তমানে ৪৫তম, ৪৬তম ও ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার বিভিন্ন ধাপ চলছে। পাঁচটি বিসিএসের সমন্বিত রোডম্যাপ অনুযায়ী ৩০ জুন ৪৪তম বিসিএসের ফল প্রকাশের কথা থাকলেও সময়মতোই ফল প্রকাশ করেছে কমিশন।