আমাদের পাশ্বর্বর্তী দেশ ভারত প্রতিনিয়ত আমাদের সীমান্তবর্তী জেলাগুলো দিয়ে একের পর এক অবৈধভাবে পুশইন করছে। ঠাকুরগাঁও সীমান্তসহ সব সীমান্তেই তারা নির্বিচারে গুলি করে মানুষ হত্যা করছে। যে কোনো মূল্যেই আমরা এ অবৈধ পুশইন আর সীমান্ত হত্যা বন্ধ করবো বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। দলটির পদযাত্রার অংশ হিসেবে শুক্রবার,(৪ জুলাই ২০২৫) দুপুরে ঠাকুরগাঁও বাসস্ট্যান্ড গোলচত্বরে উপস্থিত হন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা। সেখানে প্রধান অতিথির হিসেবে উপস্থিত থেকে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, এটা হাসিনা বা কোনো স্বৈরাচারের বাংলাদেশ নয়। আমরা ক্ষমতার রাজনীতি করি না, জনগণের স্বার্থে রাজপথে আছি এবং থাকবো। এই পদযাত্রা বিচারের দাবিতে, শোষণমুক্ত রাষ্ট্র গঠনের প্রত্যয়ে। ‘আমরা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এই পদযাত্রা শুরু করেছি। বিচার, সংস্কার এবং নতুন সনদের বাস্তবায়নে জনগণকেই আমাদের একমাত্র শক্তি হিসেবে বিবেচনা করছি। জুলাই সনদ ও সংস্কার বাস্তবায়নের সংগ্রামে আমরা কোনোভাবেই পিছপা হব না।
দলটির উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, ‘জুলাই আন্দোলনে তরুণ সমাজ যে আশা জাগিয়েছিল, তা গত এক বছরে বাস্তব রূপ পায়নি। বিচার, সংস্কার ও নতুন সংবিধান প্রণয়নের মতো মৌলিক দাবিগুলো এখনও অধরা। তাই আমরা ৬৪ জেলায় যাব, জনগণের মত শুনে একটি গণতান্ত্রিক ইশতেহার তৈরি করবো।
সমাবেশে এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, ঠাকুরগাঁও অঞ্চল দীর্ঘদিন ধরে উন্নয়ন বৈষম্যের শিকার। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, শ্রম সবক্ষেত্রেই এখানে উপেক্ষা চলছে। উত্তরের এ জেলাগুলো কৃষিতে এত সমৃদ্ধ অথচ কৃষকরা ন্যায্যমূল্য পান না, শ্রমিকরা পান না তাদের ন্যায্য মজুরি। বাজেট বরাদ্দেও ঠাকুরগাঁওকে উপেক্ষা করা হয়। আমরা এসবের পরিবর্তন করবো।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন, এনসিপি নেতা রফিকুল ইসলাম কনক, আব্দুল মুনীম, যুগ্ম মুখ্য সংগঠক আসাদুল্লাহ গালিব, শ্রমিক উইং নেতা আকিব উদ্দিন ও যুগ্ম মুখ্য সংগঠক সাদিয়া ফারজানা দিনা প্রমুখ। এ সময় দলটির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনীম জারা, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫
আমাদের পাশ্বর্বর্তী দেশ ভারত প্রতিনিয়ত আমাদের সীমান্তবর্তী জেলাগুলো দিয়ে একের পর এক অবৈধভাবে পুশইন করছে। ঠাকুরগাঁও সীমান্তসহ সব সীমান্তেই তারা নির্বিচারে গুলি করে মানুষ হত্যা করছে। যে কোনো মূল্যেই আমরা এ অবৈধ পুশইন আর সীমান্ত হত্যা বন্ধ করবো বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। দলটির পদযাত্রার অংশ হিসেবে শুক্রবার,(৪ জুলাই ২০২৫) দুপুরে ঠাকুরগাঁও বাসস্ট্যান্ড গোলচত্বরে উপস্থিত হন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা। সেখানে প্রধান অতিথির হিসেবে উপস্থিত থেকে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, এটা হাসিনা বা কোনো স্বৈরাচারের বাংলাদেশ নয়। আমরা ক্ষমতার রাজনীতি করি না, জনগণের স্বার্থে রাজপথে আছি এবং থাকবো। এই পদযাত্রা বিচারের দাবিতে, শোষণমুক্ত রাষ্ট্র গঠনের প্রত্যয়ে। ‘আমরা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এই পদযাত্রা শুরু করেছি। বিচার, সংস্কার এবং নতুন সনদের বাস্তবায়নে জনগণকেই আমাদের একমাত্র শক্তি হিসেবে বিবেচনা করছি। জুলাই সনদ ও সংস্কার বাস্তবায়নের সংগ্রামে আমরা কোনোভাবেই পিছপা হব না।
দলটির উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, ‘জুলাই আন্দোলনে তরুণ সমাজ যে আশা জাগিয়েছিল, তা গত এক বছরে বাস্তব রূপ পায়নি। বিচার, সংস্কার ও নতুন সংবিধান প্রণয়নের মতো মৌলিক দাবিগুলো এখনও অধরা। তাই আমরা ৬৪ জেলায় যাব, জনগণের মত শুনে একটি গণতান্ত্রিক ইশতেহার তৈরি করবো।
সমাবেশে এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, ঠাকুরগাঁও অঞ্চল দীর্ঘদিন ধরে উন্নয়ন বৈষম্যের শিকার। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, শ্রম সবক্ষেত্রেই এখানে উপেক্ষা চলছে। উত্তরের এ জেলাগুলো কৃষিতে এত সমৃদ্ধ অথচ কৃষকরা ন্যায্যমূল্য পান না, শ্রমিকরা পান না তাদের ন্যায্য মজুরি। বাজেট বরাদ্দেও ঠাকুরগাঁওকে উপেক্ষা করা হয়। আমরা এসবের পরিবর্তন করবো।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন, এনসিপি নেতা রফিকুল ইসলাম কনক, আব্দুল মুনীম, যুগ্ম মুখ্য সংগঠক আসাদুল্লাহ গালিব, শ্রমিক উইং নেতা আকিব উদ্দিন ও যুগ্ম মুখ্য সংগঠক সাদিয়া ফারজানা দিনা প্রমুখ। এ সময় দলটির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনীম জারা, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।