রাষ্ট্র সংস্কার প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কিছু বিষয়ে একমত হওয়া গেলেও এখন প্রয়োজন মৌলিক বিষয়গুলোতে জাতীয় ঐকমত্য—বলে মন্তব্য করেছেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দ্বিতীয় পর্যায়ের সংলাপের ১১তম অধিবেশনে সূচনা বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এদিন আলোচনার সূচিতে ছিল—প্রধান বিচারপতি নিয়োগ, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও জরুরি অবস্থা ঘোষণা সংক্রান্ত বিষয়।
আলী রীয়াজ বলেন, “গত কিছুদিনের আলোচনায় আমাদের বেশ কিছু অগ্রগতি হচ্ছে, সেটা লক্ষণীয়। অনেক বিষয়ে একমত হয়েছি, অনেক ক্ষেত্রে কাছাকাছি এসেছি। তবে আমাদের এখন দরকার, রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য মৌলিক বিষয়গুলোতে এক ধরনের ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করা।”
তিনি আরও বলেন, “নাগরিকের অধিকার সুরক্ষা, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও ফ্যাসিবাদী শাসন রোধে জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্রব্যবস্থা গঠনের প্রশ্নে সবাই একমত। উদ্দেশ্য এবং লক্ষ্য সকলেরই অভিন্ন। কমিশনেরও কোনো আলাদা উদ্দেশ্য নেই।”
জুলাই মাসের মধ্যেই একটি জাতীয় সনদ প্রণয়নই কমিশনের লক্ষ্য উল্লেখ করে আলী রীয়াজ বলেন, “যত দ্রুত সম্ভব জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর চেষ্টা করছি। অনেক বিষয়ে এখনো নিষ্পত্তি হয়নি, তবে অগ্রগতি হয়েছে। আশা করছি, আগামী সপ্তাহে কিছু বিষয় মীমাংসার জায়গায় নিয়ে যাওয়া যাবে।”
তিনি জানান, কমিশন কোনো আলাদা সত্তা নয়, বরং রাজনৈতিক দলগুলোরই একটি অংশ। “আমরা সকলে মিলে একসঙ্গে কাজ করছি,”—বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি এমদাদুল হক, বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান, আইয়ুব মিয়া প্রমুখ। সঞ্চালনায় ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি, সিপিবিসহ ৩০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা সংলাপে অংশ নেন।
বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫
রাষ্ট্র সংস্কার প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কিছু বিষয়ে একমত হওয়া গেলেও এখন প্রয়োজন মৌলিক বিষয়গুলোতে জাতীয় ঐকমত্য—বলে মন্তব্য করেছেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দ্বিতীয় পর্যায়ের সংলাপের ১১তম অধিবেশনে সূচনা বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এদিন আলোচনার সূচিতে ছিল—প্রধান বিচারপতি নিয়োগ, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও জরুরি অবস্থা ঘোষণা সংক্রান্ত বিষয়।
আলী রীয়াজ বলেন, “গত কিছুদিনের আলোচনায় আমাদের বেশ কিছু অগ্রগতি হচ্ছে, সেটা লক্ষণীয়। অনেক বিষয়ে একমত হয়েছি, অনেক ক্ষেত্রে কাছাকাছি এসেছি। তবে আমাদের এখন দরকার, রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য মৌলিক বিষয়গুলোতে এক ধরনের ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করা।”
তিনি আরও বলেন, “নাগরিকের অধিকার সুরক্ষা, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও ফ্যাসিবাদী শাসন রোধে জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্রব্যবস্থা গঠনের প্রশ্নে সবাই একমত। উদ্দেশ্য এবং লক্ষ্য সকলেরই অভিন্ন। কমিশনেরও কোনো আলাদা উদ্দেশ্য নেই।”
জুলাই মাসের মধ্যেই একটি জাতীয় সনদ প্রণয়নই কমিশনের লক্ষ্য উল্লেখ করে আলী রীয়াজ বলেন, “যত দ্রুত সম্ভব জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর চেষ্টা করছি। অনেক বিষয়ে এখনো নিষ্পত্তি হয়নি, তবে অগ্রগতি হয়েছে। আশা করছি, আগামী সপ্তাহে কিছু বিষয় মীমাংসার জায়গায় নিয়ে যাওয়া যাবে।”
তিনি জানান, কমিশন কোনো আলাদা সত্তা নয়, বরং রাজনৈতিক দলগুলোরই একটি অংশ। “আমরা সকলে মিলে একসঙ্গে কাজ করছি,”—বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি এমদাদুল হক, বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান, আইয়ুব মিয়া প্রমুখ। সঞ্চালনায় ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি, সিপিবিসহ ৩০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা সংলাপে অংশ নেন।