করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে ১৪ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহের কঠোর লকডাউনে সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। জরুরি সেবা ছাড়া সব সরকারি-বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, করোনার প্রকোপ ভয়াবহ আকার ধারণ করায় ১৪ এপ্রিল থেকে সব অফিস বন্ধ ছাড়াও যানবাহন চলাচল ও পোশাক কারখানাও বন্ধ থাকবে।
শুক্রবার গণমাধ্যমকে এ কথা জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ।
গত বছরের ৮ মার্চ বাংলাদেশে করোনার সংক্রমণ ধরা পড়লে ২৩ মার্চ প্রথমবার সাধারণ ছুটির ঘোষণা করেছিল সরকার। ওই সময় সব অফিস আদালত, কল-কারখানা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়। ছুটির মধ্যে সব কিছু বন্ধ থাকার সেই পরিস্থিতি ‘লকডাউন’ হিসেবে পরিচিতি পায়।
করোনার সংক্রমণ কমে আসায় আস্তে আস্তে সবকিছু স্বাভাবিক হতে থাকে। মার্চের শেষ দিকে করোনা পরিস্থিতি খারাপ হতে থাকলে ভাইরাসটির বিস্তার রোধে সারাদেশে গত ৫ এপ্রিল থেকে সরকার ঘোষিত সাত দিনের নিধিনিষেধ শুরু হয়। এর আওতায় মানুষের কাজ ও চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। এর মধ্যে দেশের প্রতিটি সিটি এলাকায় যান গণপরিবহন চালু এবং শুক্রবার থেকে দোকানপাট ও শপিংমল খুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। এমন অবস্থার মধ্যে শুক্রবার সকালে করোনার সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে এক সপ্তাহের সর্বাত্মক লকডাউনের বিষয়টির কথা জানান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এরপর জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীও কঠোর লকডাউনের বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানান।
শুক্রবার, ০৯ এপ্রিল ২০২১
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে ১৪ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহের কঠোর লকডাউনে সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। জরুরি সেবা ছাড়া সব সরকারি-বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, করোনার প্রকোপ ভয়াবহ আকার ধারণ করায় ১৪ এপ্রিল থেকে সব অফিস বন্ধ ছাড়াও যানবাহন চলাচল ও পোশাক কারখানাও বন্ধ থাকবে।
শুক্রবার গণমাধ্যমকে এ কথা জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ।
গত বছরের ৮ মার্চ বাংলাদেশে করোনার সংক্রমণ ধরা পড়লে ২৩ মার্চ প্রথমবার সাধারণ ছুটির ঘোষণা করেছিল সরকার। ওই সময় সব অফিস আদালত, কল-কারখানা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়। ছুটির মধ্যে সব কিছু বন্ধ থাকার সেই পরিস্থিতি ‘লকডাউন’ হিসেবে পরিচিতি পায়।
করোনার সংক্রমণ কমে আসায় আস্তে আস্তে সবকিছু স্বাভাবিক হতে থাকে। মার্চের শেষ দিকে করোনা পরিস্থিতি খারাপ হতে থাকলে ভাইরাসটির বিস্তার রোধে সারাদেশে গত ৫ এপ্রিল থেকে সরকার ঘোষিত সাত দিনের নিধিনিষেধ শুরু হয়। এর আওতায় মানুষের কাজ ও চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। এর মধ্যে দেশের প্রতিটি সিটি এলাকায় যান গণপরিবহন চালু এবং শুক্রবার থেকে দোকানপাট ও শপিংমল খুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। এমন অবস্থার মধ্যে শুক্রবার সকালে করোনার সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে এক সপ্তাহের সর্বাত্মক লকডাউনের বিষয়টির কথা জানান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এরপর জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীও কঠোর লকডাউনের বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানান।