ছবি: সংগৃহীত
করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে অর্ধেক যাত্রী নিয়ে গণপরিবহন চলার ঘোষণা দিয়েছিল সরকার। কিন্তু মালিকপক্ষের দাবির মুখে মাত্র তিন দিনের মাথায় অর্ধেক সিট ফাঁকা রেখে বাস চলাচলের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে সরকার। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বাসে যত সিট রয়েছে তত যাত্রী পরিবহন করা যাবে।
বৃহস্পতিবার (১৩ জানুয়ারি) ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্যাহ সংবাদকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, গতকাল বিআরটিএর সঙ্গে বৈঠকে আমরা এই অনুরোধ জানিয়েছিলাম। আজ বিআরটিএ চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার আমাদের জানিয়েছেন, শনিবার থেকে গণপরিবহনে যেটাতে যত আসন রয়েছে সেটা তত যাত্রী নিয়ে চলাচল করতে পারবে। তবে যাত্রী এবং পরিবহন চালক ও সহকারীদের কঠোর স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আমরা ইতোমধ্যে পরিবহন মালিকদের কাছে বিআরটিএর এই বার্তা পৌঁছে দিয়েছি। এও বলে দিয়েছি, যারা সরকারের স্বাস্থ্যবিধি মানবে না তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পুলিশ প্রশাসনকে আমরা অনুরোধ করেছি, স্বাস্থ্যবিধি মানা এবং মাস্ক পরার বিষয়টি দেখার জন্য। আর এটা যাতে কঠোরভাবে মেনে চলে, সেজন্য পরিবহনের সব চালক ও সহকারীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে ১০ জানুয়ারি ১১ দফা বিধিনিষেধ জারি করে সরকার। এসব বিধিনিষেধের ছয় নম্বর দফায় বলা হয়েছে, ট্রেন, বাস ও লঞ্চে অর্ধেক যাত্রী নিতে হবে। সব যানবাহনের চালক ও সহকারীদের আবশ্যই কোভিড-১৯ টিকা সনদ থাকতে হবে।
এর আগেও তিন দফা এই ধরনের নির্দেশ জারি হয়েছে। প্রতিবার নির্ধারিত ভাড়ার ৬০ শতাংশ বেশি আদায়ের সুযোগ দেয়া হয়। কিন্তু এবার জানিয়ে দেয়া হয়, বাড়তি ভাড়া আদায় করা যাবে না। শুরুতে বৃহস্পতিবার থেকে অর্ধেক যাত্রীর তোলার নির্দেশ দেয়া হলেও পরে দুই দিন পিছিয়ে দেয়া হয়।
ছবি: সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২২
করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে অর্ধেক যাত্রী নিয়ে গণপরিবহন চলার ঘোষণা দিয়েছিল সরকার। কিন্তু মালিকপক্ষের দাবির মুখে মাত্র তিন দিনের মাথায় অর্ধেক সিট ফাঁকা রেখে বাস চলাচলের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে সরকার। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বাসে যত সিট রয়েছে তত যাত্রী পরিবহন করা যাবে।
বৃহস্পতিবার (১৩ জানুয়ারি) ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্যাহ সংবাদকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, গতকাল বিআরটিএর সঙ্গে বৈঠকে আমরা এই অনুরোধ জানিয়েছিলাম। আজ বিআরটিএ চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার আমাদের জানিয়েছেন, শনিবার থেকে গণপরিবহনে যেটাতে যত আসন রয়েছে সেটা তত যাত্রী নিয়ে চলাচল করতে পারবে। তবে যাত্রী এবং পরিবহন চালক ও সহকারীদের কঠোর স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আমরা ইতোমধ্যে পরিবহন মালিকদের কাছে বিআরটিএর এই বার্তা পৌঁছে দিয়েছি। এও বলে দিয়েছি, যারা সরকারের স্বাস্থ্যবিধি মানবে না তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পুলিশ প্রশাসনকে আমরা অনুরোধ করেছি, স্বাস্থ্যবিধি মানা এবং মাস্ক পরার বিষয়টি দেখার জন্য। আর এটা যাতে কঠোরভাবে মেনে চলে, সেজন্য পরিবহনের সব চালক ও সহকারীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে ১০ জানুয়ারি ১১ দফা বিধিনিষেধ জারি করে সরকার। এসব বিধিনিষেধের ছয় নম্বর দফায় বলা হয়েছে, ট্রেন, বাস ও লঞ্চে অর্ধেক যাত্রী নিতে হবে। সব যানবাহনের চালক ও সহকারীদের আবশ্যই কোভিড-১৯ টিকা সনদ থাকতে হবে।
এর আগেও তিন দফা এই ধরনের নির্দেশ জারি হয়েছে। প্রতিবার নির্ধারিত ভাড়ার ৬০ শতাংশ বেশি আদায়ের সুযোগ দেয়া হয়। কিন্তু এবার জানিয়ে দেয়া হয়, বাড়তি ভাড়া আদায় করা যাবে না। শুরুতে বৃহস্পতিবার থেকে অর্ধেক যাত্রীর তোলার নির্দেশ দেয়া হলেও পরে দুই দিন পিছিয়ে দেয়া হয়।