দেশে করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় রোববার (২৩ জানুয়ারি) থেকে দেশের সব দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে পরিচালিত হবে। শনিবার (২২ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতির নির্দেশক্রমে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. আলী আকবর স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে গত ১৯ জানুয়ারি থেকে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকাজ ভার্চুয়ালি পরিচালিত হচ্ছে। ওইদিন সকাল ৯টায় প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে ৬ বিচারপতির আপিল বেঞ্চে বিচারকাজ শুরু হয়। আর সকাল সাড়ে ১০টা থেকে ভার্চুয়ালি বিচারকাজ শুরু হয় হাইকোর্ট বিভাগে।
শনিবারের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘করোনা সংক্রমণজনিত উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দেশের সব অধস্তন দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত এবং ট্রাইব্যুনালের বিচারক দেওয়ানি ও ফৌজদারি মোকদ্দমা/মামলায় প্রযোজ্য ক্ষেত্রে শারীরিক উপস্থিতিতে অথবা ‘আদালত কর্তৃক তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার আইন, ২০২০’ এবং এই কোর্ট কর্তৃক জারিকৃত এতদসংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি অনুসরণপূর্বক তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভার্চুয়াল উপস্থিতির মাধ্যমে সব ধরনের বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।’
প্রয়োজনীয় সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা গ্রহণপূর্বক শারীরিক উপস্থিতিতে অধস্তন দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে সব ধরনের মামলা দায়ের করা যাবে। বিচারক শারীরিক উপস্থিতিতে সাক্ষ্যগ্রহণ কার্যক্রম সম্পন্ন করবেন। ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তি/ব্যক্তিরা অধস্তন ফৌজদারি আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে শারীরিক উপস্থিতিতে আত্মসমর্পণ আবেদন দাখিল করতে পারবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালনপূর্বক সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব বজায় নিশ্চিতকরণ এবং সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্ত জেলা ও দায়রা জজ/মহানগর দায়রা জজ এবং চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সংশ্লিষ্ট জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে আলোচনাক্রমে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে বিচার কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে গাউন পরিধানের বাধ্যবাধকতা নেই বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।’
এদিকে ১৪ দিন (২১ জানুয়ারি-৬ফেব্রুয়ারি) দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার ঘোষণা করা হয়েছে ইতোমধ্যে।এছাড়া অর্ধেক জনবল নিয়ে সকল অফিস পরিচালনা এবং ১০০ জনের বেশি সমবেত হতে পারবে না বলে নির্দেশনা দিয়েছে সরকার।
শনিবার, ২২ জানুয়ারী ২০২২
দেশে করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় রোববার (২৩ জানুয়ারি) থেকে দেশের সব দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে পরিচালিত হবে। শনিবার (২২ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতির নির্দেশক্রমে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. আলী আকবর স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে গত ১৯ জানুয়ারি থেকে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকাজ ভার্চুয়ালি পরিচালিত হচ্ছে। ওইদিন সকাল ৯টায় প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে ৬ বিচারপতির আপিল বেঞ্চে বিচারকাজ শুরু হয়। আর সকাল সাড়ে ১০টা থেকে ভার্চুয়ালি বিচারকাজ শুরু হয় হাইকোর্ট বিভাগে।
শনিবারের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘করোনা সংক্রমণজনিত উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দেশের সব অধস্তন দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত এবং ট্রাইব্যুনালের বিচারক দেওয়ানি ও ফৌজদারি মোকদ্দমা/মামলায় প্রযোজ্য ক্ষেত্রে শারীরিক উপস্থিতিতে অথবা ‘আদালত কর্তৃক তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার আইন, ২০২০’ এবং এই কোর্ট কর্তৃক জারিকৃত এতদসংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি অনুসরণপূর্বক তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভার্চুয়াল উপস্থিতির মাধ্যমে সব ধরনের বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।’
প্রয়োজনীয় সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা গ্রহণপূর্বক শারীরিক উপস্থিতিতে অধস্তন দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে সব ধরনের মামলা দায়ের করা যাবে। বিচারক শারীরিক উপস্থিতিতে সাক্ষ্যগ্রহণ কার্যক্রম সম্পন্ন করবেন। ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তি/ব্যক্তিরা অধস্তন ফৌজদারি আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে শারীরিক উপস্থিতিতে আত্মসমর্পণ আবেদন দাখিল করতে পারবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালনপূর্বক সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব বজায় নিশ্চিতকরণ এবং সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্ত জেলা ও দায়রা জজ/মহানগর দায়রা জজ এবং চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সংশ্লিষ্ট জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে আলোচনাক্রমে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে বিচার কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে গাউন পরিধানের বাধ্যবাধকতা নেই বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।’
এদিকে ১৪ দিন (২১ জানুয়ারি-৬ফেব্রুয়ারি) দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার ঘোষণা করা হয়েছে ইতোমধ্যে।এছাড়া অর্ধেক জনবল নিয়ে সকল অফিস পরিচালনা এবং ১০০ জনের বেশি সমবেত হতে পারবে না বলে নির্দেশনা দিয়েছে সরকার।