নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠন আইনে অনেক অপূর্ণতা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ টি এম শামসুল হুদা।
শনিবার (২২ জানুয়ারি) চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে (এফডিসি) আয়োজিত ‘গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠন রাজনৈতিক দলের সদিচ্ছার ওপর নির্ভর করছে’ শীর্ষক এক বিতর্ক অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন। ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি এ ছায়া সংসদ বিতর্কের আয়োজন করে।
আগামীকাল রোববার নির্বাচন কমিশন বিল জাতীয় সংসদে ওঠার কথা রয়েছে। ১৭ জানুয়ারি প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন ২০২২–এর খসড়া মন্ত্রিসভায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
ইসি গঠন আইনটির সংশোধন প্রয়োজন উল্লেখ করে এ টি এম শামসুল হুদা বলেন, এখানে আস্থার অভাব ছিল। আরও তদারকির দরকার ছিল। এত তাড়াহুড়ার প্রয়োজন ছিল না। এই আইনের খসড়া পড়ে মনে হয়েছে- এটি সার্চ কমিটি গঠনের খসড়া।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের মতো জায়গায় আমাদের অন্তত সৎ ও পরিচ্ছন্ন মানুষ প্রয়োজন। কিন্তু প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে, যদি কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকে এবং তিনি অব্যাহতি পান, তাহলে তাকে নিয়োগ দিতে বাধা নেই। এটি আমার কাছে ভালো লাগেনি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্রের জবাবে শামসুল হুদা বলেন, প্রস্তাবিত আইনটি নিয়ে জনগণেরও মতামত নেওয়া প্রয়োজন। স্বাধীনতার ৫০ বছর পর এমন একটি আইন হলে এটির যোগ্যতা প্রমাণ করা উচিত।
তিনি বলেন, স্বাধীনতার ৫০ বছর হয়ে গেছে কিন্তু কোনো রাজনৈতিক দল চায় না একটি ভালো নির্বাচন কমিশন গঠন করা হোক। গত ৫০ বছরে অনেক সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়েছে। এখন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো গড়ে তুলতে হবে।
ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রতিযোগিতায় সরকারি দল হিসেবে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনলোজি ও বিরোধী দল হিসেবে ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের বিতার্কিকেরা অংশ নেন। বিতর্কে বিজয়ী হন বিরোধীদলের ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের বিতার্কিকেরা।
শনিবার, ২২ জানুয়ারী ২০২২
নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠন আইনে অনেক অপূর্ণতা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ টি এম শামসুল হুদা।
শনিবার (২২ জানুয়ারি) চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে (এফডিসি) আয়োজিত ‘গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠন রাজনৈতিক দলের সদিচ্ছার ওপর নির্ভর করছে’ শীর্ষক এক বিতর্ক অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন। ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি এ ছায়া সংসদ বিতর্কের আয়োজন করে।
আগামীকাল রোববার নির্বাচন কমিশন বিল জাতীয় সংসদে ওঠার কথা রয়েছে। ১৭ জানুয়ারি প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন ২০২২–এর খসড়া মন্ত্রিসভায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
ইসি গঠন আইনটির সংশোধন প্রয়োজন উল্লেখ করে এ টি এম শামসুল হুদা বলেন, এখানে আস্থার অভাব ছিল। আরও তদারকির দরকার ছিল। এত তাড়াহুড়ার প্রয়োজন ছিল না। এই আইনের খসড়া পড়ে মনে হয়েছে- এটি সার্চ কমিটি গঠনের খসড়া।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের মতো জায়গায় আমাদের অন্তত সৎ ও পরিচ্ছন্ন মানুষ প্রয়োজন। কিন্তু প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে, যদি কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকে এবং তিনি অব্যাহতি পান, তাহলে তাকে নিয়োগ দিতে বাধা নেই। এটি আমার কাছে ভালো লাগেনি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্রের জবাবে শামসুল হুদা বলেন, প্রস্তাবিত আইনটি নিয়ে জনগণেরও মতামত নেওয়া প্রয়োজন। স্বাধীনতার ৫০ বছর পর এমন একটি আইন হলে এটির যোগ্যতা প্রমাণ করা উচিত।
তিনি বলেন, স্বাধীনতার ৫০ বছর হয়ে গেছে কিন্তু কোনো রাজনৈতিক দল চায় না একটি ভালো নির্বাচন কমিশন গঠন করা হোক। গত ৫০ বছরে অনেক সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়েছে। এখন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো গড়ে তুলতে হবে।
ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রতিযোগিতায় সরকারি দল হিসেবে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনলোজি ও বিরোধী দল হিসেবে ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের বিতার্কিকেরা অংশ নেন। বিতর্কে বিজয়ী হন বিরোধীদলের ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের বিতার্কিকেরা।