গত একদিনে সারা দেশে ৫১ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে, যাদের ৪৩ জনই ঢাকা মহানগর ও জেলার বাসিন্দা। বাকিদের মধ্যে একজন রংপুর, একজন খুলনা, একজন কুষ্টিয়া এবং ৫ জন সিলেট জেলার বাসিন্দা। গত একদিনে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যুর খবর আসেনি। ফলে এ নিয়ে টানা ২২ দিন করোনায় মৃত্যুহীন থাকল দেশ।
এদিকে নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৮৯ শতাংশ। আগের দিন এই হার শূন্য দশমিক ৫৩ শতাংশ ছিল।
নতুন রোগীদের নিয়ে দেশে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৯ লাখ ৫২ হাজার ৯৩৯ জন। মৃত্যুর মোট সংখ্যা আগের মতই ২৯ হাজার ১২৭ জন রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১২ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ২৯১ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৮ লাখ ৯৮ হাজার ৬০৩ জন। এই হিসাবে দেশে এখন সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ২৫ হাজার ২০৭ জন। অর্থাৎ তারা করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর এখনও সুস্থ হননি।
গত একদিনে ৫ হাজার ৬৯৭টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ৫ হাজার ৭৩৬টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৮৯ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৯১ শতাংশ।
২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। গেল বছরের ৫ ও ১০ আগস্ট দুদিন সর্বাধিক ২৬৪ জন করে মারা যান।
বৃহস্পতিবার, ১২ মে ২০২২
গত একদিনে সারা দেশে ৫১ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে, যাদের ৪৩ জনই ঢাকা মহানগর ও জেলার বাসিন্দা। বাকিদের মধ্যে একজন রংপুর, একজন খুলনা, একজন কুষ্টিয়া এবং ৫ জন সিলেট জেলার বাসিন্দা। গত একদিনে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যুর খবর আসেনি। ফলে এ নিয়ে টানা ২২ দিন করোনায় মৃত্যুহীন থাকল দেশ।
এদিকে নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৮৯ শতাংশ। আগের দিন এই হার শূন্য দশমিক ৫৩ শতাংশ ছিল।
নতুন রোগীদের নিয়ে দেশে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৯ লাখ ৫২ হাজার ৯৩৯ জন। মৃত্যুর মোট সংখ্যা আগের মতই ২৯ হাজার ১২৭ জন রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১২ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ২৯১ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৮ লাখ ৯৮ হাজার ৬০৩ জন। এই হিসাবে দেশে এখন সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ২৫ হাজার ২০৭ জন। অর্থাৎ তারা করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর এখনও সুস্থ হননি।
গত একদিনে ৫ হাজার ৬৯৭টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ৫ হাজার ৭৩৬টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৮৯ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৯১ শতাংশ।
২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। গেল বছরের ৫ ও ১০ আগস্ট দুদিন সর্বাধিক ২৬৪ জন করে মারা যান।