মহাসড়কে যানবাহনে ডাকাতি প্রতিরোধের জন্য পুলিশ সদর দফতর থেকে ১০টি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে পুলিশের সকল ইউনিটকে ডাকাতি প্রতিরোধের এসব নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
পুলিশ সদর দফতর থেকে পাঠানো নির্দেশনায় বলা হয়েছে: কোন এলাকায় ডাকাতি হলে এজাহারকারীর বক্তব্যের আলোকে সংশ্লিষ্ট ধারায় মামলা করতে হবে। এজাহারকারীর দেওয়া তথ্যে অসামঞ্জস্যতা দেখা দিলে যাচাই-বাছাই করে দ্রুত বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নিতে হবে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে - ডাকাতির মামলায় পুলিশ সুপার বা মেট্রো ডিসি মামলা তদারক করবেন। ডাকাতির মামলা রুজু হলে পুলিশ সুপার নিজে অথবা ন্যূনতম একজন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তদারক করবেন। সাজাভোগকারী ডাকাত ও জামিনপ্রাপ্ত আসামিদের প্রয়োজনীয় তথ্যসহ তালিকা তৈরি করতে হবে এবং তাদের অবস্থান ও গতিবিধি সম্পর্কে খোঁজখবর রাখতে হবে।
এছাড়া, ডাকাতির রহস্য উদঘাটনে প্রয়োজন মনে করলে পার্শ্ববর্তী পুলিশ ইউনিটগুলোর সঙ্গে সমন্বয় বৃদ্ধি ও তথ্য বিনিময় করতে হবে। ঘটনার পরপরই সম্ভাব্য স্থানে আসামিকে গ্রেফতারে অভিযান চালাতে হবে এবং দ্রুত গ্রেফতার করতে হবে।
ডাকাতি, ছিনতাই ও মাদক মামলার কারণে বরখাস্তকৃত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সাবেক সদস্যদের তালিকা সংরক্ষণ করতে হবে এবং তাদের অবস্থান ও গতিবিধির খোঁজখবর রাখতে হবে।
একাধিক ইউনিট সমন্বিতভাবে সময়ে সময়ে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করবেন এবং মামলার তদন্ত কার্যক্রম দ্রুত সম্পন্ন করে পুলিশ রিপোর্ট দাখিল করতে হবে।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, ডাকাতির মামলার আসামিরা জামিনে ছাড়া পেয়ে আবার ডাকাতিতে জড়ায়। এজন্য জামিনপ্রাপ্ত ডাকাতদের তালিকা করা হচ্ছে।
শনিবার, ১৩ আগস্ট ২০২২
মহাসড়কে যানবাহনে ডাকাতি প্রতিরোধের জন্য পুলিশ সদর দফতর থেকে ১০টি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে পুলিশের সকল ইউনিটকে ডাকাতি প্রতিরোধের এসব নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
পুলিশ সদর দফতর থেকে পাঠানো নির্দেশনায় বলা হয়েছে: কোন এলাকায় ডাকাতি হলে এজাহারকারীর বক্তব্যের আলোকে সংশ্লিষ্ট ধারায় মামলা করতে হবে। এজাহারকারীর দেওয়া তথ্যে অসামঞ্জস্যতা দেখা দিলে যাচাই-বাছাই করে দ্রুত বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নিতে হবে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে - ডাকাতির মামলায় পুলিশ সুপার বা মেট্রো ডিসি মামলা তদারক করবেন। ডাকাতির মামলা রুজু হলে পুলিশ সুপার নিজে অথবা ন্যূনতম একজন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তদারক করবেন। সাজাভোগকারী ডাকাত ও জামিনপ্রাপ্ত আসামিদের প্রয়োজনীয় তথ্যসহ তালিকা তৈরি করতে হবে এবং তাদের অবস্থান ও গতিবিধি সম্পর্কে খোঁজখবর রাখতে হবে।
এছাড়া, ডাকাতির রহস্য উদঘাটনে প্রয়োজন মনে করলে পার্শ্ববর্তী পুলিশ ইউনিটগুলোর সঙ্গে সমন্বয় বৃদ্ধি ও তথ্য বিনিময় করতে হবে। ঘটনার পরপরই সম্ভাব্য স্থানে আসামিকে গ্রেফতারে অভিযান চালাতে হবে এবং দ্রুত গ্রেফতার করতে হবে।
ডাকাতি, ছিনতাই ও মাদক মামলার কারণে বরখাস্তকৃত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সাবেক সদস্যদের তালিকা সংরক্ষণ করতে হবে এবং তাদের অবস্থান ও গতিবিধির খোঁজখবর রাখতে হবে।
একাধিক ইউনিট সমন্বিতভাবে সময়ে সময়ে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করবেন এবং মামলার তদন্ত কার্যক্রম দ্রুত সম্পন্ন করে পুলিশ রিপোর্ট দাখিল করতে হবে।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, ডাকাতির মামলার আসামিরা জামিনে ছাড়া পেয়ে আবার ডাকাতিতে জড়ায়। এজন্য জামিনপ্রাপ্ত ডাকাতদের তালিকা করা হচ্ছে।