বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসারে সুইজারল্যান্ডের ধারাবাহিক সহযোগিতা চেয়েছেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদ ভবনে স্পিকারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত নাথালি চুয়াড। এ সময় স্পিকার এই সহযোগিতা চান। পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে সাক্ষাতে আশাবাদ ব্যক্ত করেন রাষ্ট্রদূত।
স্পিকার বলেন, করোনা মহামারী এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে অনেক দেশের অর্থনীতি হিমশিম খেলেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিরলস প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা সচল রয়েছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, নারী উন্নয়ন, তথ্য প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন খাতে বর্তমান সরকারের উন্নয়ন ও অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে উত্তরণের পাশাপাশি দেশে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করেছে সরকার, যা চলমান উন্নয়নে সহায়ক। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও জনগণের জীবনমান সুরক্ষা নিশ্চিত করেছে বর্তমান সরকার।
বাংলাদেশে নিজ কর্মকালে অর্জিত অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতে কাজে লাগবে উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত নাথালি চুয়ার্ড বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট বৈশ্বিক সংকট, জলবায়ু পরিবর্তন ইত্যাদি চ্যালেঞ্জসমূহ বর্তমানে সব দেশের জন্য প্রযোজ্য। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে অন্তর্ভুক্তিমূলক টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে সুইজারল্যান্ড বাংলাদেশের পাশে সব সময় থাকবে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন রাষ্ট্রদূত।
মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৩
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসারে সুইজারল্যান্ডের ধারাবাহিক সহযোগিতা চেয়েছেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদ ভবনে স্পিকারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত নাথালি চুয়াড। এ সময় স্পিকার এই সহযোগিতা চান। পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে সাক্ষাতে আশাবাদ ব্যক্ত করেন রাষ্ট্রদূত।
স্পিকার বলেন, করোনা মহামারী এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে অনেক দেশের অর্থনীতি হিমশিম খেলেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিরলস প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা সচল রয়েছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, নারী উন্নয়ন, তথ্য প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন খাতে বর্তমান সরকারের উন্নয়ন ও অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে উত্তরণের পাশাপাশি দেশে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করেছে সরকার, যা চলমান উন্নয়নে সহায়ক। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও জনগণের জীবনমান সুরক্ষা নিশ্চিত করেছে বর্তমান সরকার।
বাংলাদেশে নিজ কর্মকালে অর্জিত অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতে কাজে লাগবে উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত নাথালি চুয়ার্ড বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট বৈশ্বিক সংকট, জলবায়ু পরিবর্তন ইত্যাদি চ্যালেঞ্জসমূহ বর্তমানে সব দেশের জন্য প্রযোজ্য। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে অন্তর্ভুক্তিমূলক টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে সুইজারল্যান্ড বাংলাদেশের পাশে সব সময় থাকবে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন রাষ্ট্রদূত।