আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ।রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করার জন্য আবেদনপত্র নিয়ে ঘোরাঘুরি করলেও নির্বাচন ভবনের ভেতরে যেতে পারেননি বলে জানিয়েছেন ৪২ বছর বয়সী জগদীশ।
জানাযায়, সাড়ে তিন মাস আগে গত ১৭ অক্টোবর কক্সবাজার জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করে ৯ ভোট পেয়ে পরাজিত হন জগদীশ বড়ুয়া পার্থ । আগের ঘোষণা অনুযায়ী তিনি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ‘লড়তে’ ঢাকায় এসেছেন।
মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের সামনে তিনি বলেন, “আমি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের জন্য মনোনয়নপত্র নিতে এসেছি। আজ (মঙ্গলবার) নিতে পারিনি। আরও কয়েকদিন দেখব।”
জেলা পরিষদ নির্বাচনে হারের পর গত ১৮ অক্টোবর জেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে লাইভ করা এক ভিডিওতে নিজেকে ‘রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের’ প্রার্থী ঘোষণা করেন। এর দুই দিন বাদে এক মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এখন জামিনে রয়েছেন জানিয়ে জগদীশ বলেন, “আমি চেষ্টা করব- মনোনয়ন ফরম নিতে। আমার প্রস্তাবক-সমর্থক আছে, কোনো অসুবিধা নাই। মামলা হয়েছিল, এটাও কোনো সমস্যা নয়। এখন দেখি, রাষ্ট্রপতির জন্য ফরম নিতে পারি কি না।”
কক্সবাজার শহরের বিজিবি ক্যাম্প সংলগ্ন পূর্ব বড়ুয়া পাড়ার মৃত কালী চরণ বড়ুয়ার ছেলে জগদীশ ২০১২ সালে গঠন করেন ‘বাংলাদেশ মঙ্গল পার্টি’। কথিত দলটির চেয়ারম্যান হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকেন তিনি। জগদীশ ইতিমধ্যে উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা ও জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে অংশ নিয়েছেন।
ফেব্রুয়ারির ১৯ তারিখ ভোটের দিন রেখে বাংলাদেশের দ্বাবিংশতম রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, আগ্রহী প্রার্থীরা ১২ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারবেন। ১৩ ফেব্রুয়ারি যাচাই বাছাইয়ের পর ১৪ ফেব্রুয়ারি বিকাল ৪টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করা যাবে।
প্রার্থীর সংখ্যা একজনের বেশি না হলে তাকেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হবে। আর একাধিক প্রার্থী হলে সংসদের অধিবেশন কক্ষে বিধিমালা অনুযায়ী ভোট হবে ১৯ ফেব্রুয়ারি দুপুর ২টা থেকে বিকাল ৫টার মধ্যে।
সংবিধানের ৪৮(৪) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, কোন ব্যক্তি রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হইবার যোগ্য হইবেন না, যদি তিনি- (ক) পঁয়ত্রিশ বৎসরের কম বয়স্ক হন; অথবা (খ) সংসদ-সদস্য নির্বাচিত হইবার যোগ্য না হন; অথবা (গ) কখনও এই সংবিধানের অধীন অভিশংসন দ্বারা রাষ্ট্রপতির পদ হইতে অপসারিত হইয়া থাকেন।
রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পরিচালনা করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল, যিনি এ নির্বাচনের ‘নির্বাচনী কর্তা’। তার কার্যালয়েই (প্রধান নির্বাচন কমিশনারের অফিসে) নির্ধারিত দিনে অফিস চলাকালে মনোনয়নপত্র জমা দিতে হবে।
বুধবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ।রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করার জন্য আবেদনপত্র নিয়ে ঘোরাঘুরি করলেও নির্বাচন ভবনের ভেতরে যেতে পারেননি বলে জানিয়েছেন ৪২ বছর বয়সী জগদীশ।
জানাযায়, সাড়ে তিন মাস আগে গত ১৭ অক্টোবর কক্সবাজার জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করে ৯ ভোট পেয়ে পরাজিত হন জগদীশ বড়ুয়া পার্থ । আগের ঘোষণা অনুযায়ী তিনি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ‘লড়তে’ ঢাকায় এসেছেন।
মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের সামনে তিনি বলেন, “আমি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের জন্য মনোনয়নপত্র নিতে এসেছি। আজ (মঙ্গলবার) নিতে পারিনি। আরও কয়েকদিন দেখব।”
জেলা পরিষদ নির্বাচনে হারের পর গত ১৮ অক্টোবর জেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে লাইভ করা এক ভিডিওতে নিজেকে ‘রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের’ প্রার্থী ঘোষণা করেন। এর দুই দিন বাদে এক মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এখন জামিনে রয়েছেন জানিয়ে জগদীশ বলেন, “আমি চেষ্টা করব- মনোনয়ন ফরম নিতে। আমার প্রস্তাবক-সমর্থক আছে, কোনো অসুবিধা নাই। মামলা হয়েছিল, এটাও কোনো সমস্যা নয়। এখন দেখি, রাষ্ট্রপতির জন্য ফরম নিতে পারি কি না।”
কক্সবাজার শহরের বিজিবি ক্যাম্প সংলগ্ন পূর্ব বড়ুয়া পাড়ার মৃত কালী চরণ বড়ুয়ার ছেলে জগদীশ ২০১২ সালে গঠন করেন ‘বাংলাদেশ মঙ্গল পার্টি’। কথিত দলটির চেয়ারম্যান হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকেন তিনি। জগদীশ ইতিমধ্যে উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা ও জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে অংশ নিয়েছেন।
ফেব্রুয়ারির ১৯ তারিখ ভোটের দিন রেখে বাংলাদেশের দ্বাবিংশতম রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, আগ্রহী প্রার্থীরা ১২ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারবেন। ১৩ ফেব্রুয়ারি যাচাই বাছাইয়ের পর ১৪ ফেব্রুয়ারি বিকাল ৪টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করা যাবে।
প্রার্থীর সংখ্যা একজনের বেশি না হলে তাকেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হবে। আর একাধিক প্রার্থী হলে সংসদের অধিবেশন কক্ষে বিধিমালা অনুযায়ী ভোট হবে ১৯ ফেব্রুয়ারি দুপুর ২টা থেকে বিকাল ৫টার মধ্যে।
সংবিধানের ৪৮(৪) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, কোন ব্যক্তি রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হইবার যোগ্য হইবেন না, যদি তিনি- (ক) পঁয়ত্রিশ বৎসরের কম বয়স্ক হন; অথবা (খ) সংসদ-সদস্য নির্বাচিত হইবার যোগ্য না হন; অথবা (গ) কখনও এই সংবিধানের অধীন অভিশংসন দ্বারা রাষ্ট্রপতির পদ হইতে অপসারিত হইয়া থাকেন।
রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পরিচালনা করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল, যিনি এ নির্বাচনের ‘নির্বাচনী কর্তা’। তার কার্যালয়েই (প্রধান নির্বাচন কমিশনারের অফিসে) নির্ধারিত দিনে অফিস চলাকালে মনোনয়নপত্র জমা দিতে হবে।