৪ মিনিটে ১২০ কি.মি. গতিতে আঘাত করবে শত্রুর লক্ষ্যবস্তুতে
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে যুক্ত হওয়া আকাশ প্রতিরক্ষায় মাঝারি পাল্লার টাইগার মাল্টিপল রকেট (এলএমআরএস) বা মিসাইল সিস্টেমের সফল নিক্ষেপ পরীক্ষা করা হয়েছে। কক্সবাজারের শিলখালী ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে মঙ্গলবার টাইগার এসএলআরএসের সফল পরীক্ষা হয়।
আইএসপিআর জানিয়েছে নতুন সংযোজিত এ রকেট মিসাইল ৪ মিনিটে শত্রুপক্ষের টার্গেটে আঘাত হানতে সক্ষম। নানা পক্রিয়ার মাধ্যমে গত বছর সেনাবাহিনীতে যুক্ত হয় বহিঃশক্রর আক্রমণ থেকে দেশকে রক্ষার এ মাঝারি পাল্লার রকেট সিস্টেম মিসাইল।
সেনাবাহিনী প্রধান জেনালের এসএম শফিউদ্দিন আহমেদ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে গতকাল মঙ্গলবার কক্সবাজারের শিলখালী ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে নবসংযোজিত টাইগার এমএলআরএসের যৌথ জাহাজীকরণোত্তর ফায়ারিং (চালু করা) পরিদর্শন ও স্থানীয় প্রশিক্ষণোত্তর ফায়ারিং (প্রশিক্ষণ শেষে ফায়ারিং) অবলোকন করেছেন।
সেনাপ্রধানের উপস্থিতিতে বেলা ১১টায় প্রথম মিসাইল এবং কয়েক মিনিট পর দ্বিতীয় মিসাইল নিক্ষেপরে সফল পরীক্ষা করা হয়। এ ধরনের মিসাইল সেনাবাহিনীতে সংযোজন এবং চালুর কারণে সক্ষমতা আরও বেড়েছে বলে আইএসপিআর জানিয়েছে।
পরিদর্শনে গয়িে সেনা প্রধান বলেন, জাতির পিতার অসমাপ্ত স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনায় প্রণীত ফোর্সেস গোল-২০৩০ এর আলোকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়ন একটি যুগোপযোগী পদক্ষেপ। এরই ধারাবাহিকতায় প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের মাটিতে ১২০ কিলোমিটার রেঞ্জের ক্ষমতাসম্পন্ন টাইগার এমএলআরএসের ফায়ারিং অনুষ্ঠিত হলো, যা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তথা বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা। তিনি বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে নতুন সংযোজিত তুরস্কের তৈরি টাইগার মিসাইল সিস্টেম আমাদের আভিযানিক সক্ষমতাকে দিয়েছে এক নতুন মাত্রা।
আইএসপিআর জানিয়েছে, সেনাবাহিনীপ্রধান জেনারেল এসএম শফিউদ্দিন আহমেদ ছাড়াও এ সময় সেনাবাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল আতাউল হাকিম সারওয়ার হাসান, ২৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি ও চট্টগ্রাম এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অ্যাডজুটেন্ট জেনারেল মেজর জেনারেল মো. নজরুল ইসলাম, ১০ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি ও কক্সবাজার এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল মো. ফখরুল আহসান, ৯ ডিভিশনের (জিওসি) ও সাভার এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল মোহাম্মদ শাহীনুল হক।
অনুষ্ঠানে নৌবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, সেনাসদর ও স্থানীয় ফরমেশনের ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা, অফিসার, জেসিও এবং অন্যান্য পদবির সেনাসদস্য এবং গণমাধ্যম ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
আইএসপিআর জানিয়েছে, ২০১৯ সালের মার্চে ১২০ কিলোমিটার ও ৭০ কিলোমিটার দূরত্বে লক্ষ্যবস্তুকে আঘাত হানতে সক্ষম সমরাস্ত্র সংযোজনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল। ২০২১ সালের ২০ জুন প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে এমএলআরএসএসের দুটি ব্যাটারি অন্তর্ভুক্ত হয়।
৪ মিনিটে ১২০ কি.মি. গতিতে আঘাত করবে শত্রুর লক্ষ্যবস্তুতে
বুধবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে যুক্ত হওয়া আকাশ প্রতিরক্ষায় মাঝারি পাল্লার টাইগার মাল্টিপল রকেট (এলএমআরএস) বা মিসাইল সিস্টেমের সফল নিক্ষেপ পরীক্ষা করা হয়েছে। কক্সবাজারের শিলখালী ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে মঙ্গলবার টাইগার এসএলআরএসের সফল পরীক্ষা হয়।
আইএসপিআর জানিয়েছে নতুন সংযোজিত এ রকেট মিসাইল ৪ মিনিটে শত্রুপক্ষের টার্গেটে আঘাত হানতে সক্ষম। নানা পক্রিয়ার মাধ্যমে গত বছর সেনাবাহিনীতে যুক্ত হয় বহিঃশক্রর আক্রমণ থেকে দেশকে রক্ষার এ মাঝারি পাল্লার রকেট সিস্টেম মিসাইল।
সেনাবাহিনী প্রধান জেনালের এসএম শফিউদ্দিন আহমেদ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে গতকাল মঙ্গলবার কক্সবাজারের শিলখালী ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে নবসংযোজিত টাইগার এমএলআরএসের যৌথ জাহাজীকরণোত্তর ফায়ারিং (চালু করা) পরিদর্শন ও স্থানীয় প্রশিক্ষণোত্তর ফায়ারিং (প্রশিক্ষণ শেষে ফায়ারিং) অবলোকন করেছেন।
সেনাপ্রধানের উপস্থিতিতে বেলা ১১টায় প্রথম মিসাইল এবং কয়েক মিনিট পর দ্বিতীয় মিসাইল নিক্ষেপরে সফল পরীক্ষা করা হয়। এ ধরনের মিসাইল সেনাবাহিনীতে সংযোজন এবং চালুর কারণে সক্ষমতা আরও বেড়েছে বলে আইএসপিআর জানিয়েছে।
পরিদর্শনে গয়িে সেনা প্রধান বলেন, জাতির পিতার অসমাপ্ত স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনায় প্রণীত ফোর্সেস গোল-২০৩০ এর আলোকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়ন একটি যুগোপযোগী পদক্ষেপ। এরই ধারাবাহিকতায় প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের মাটিতে ১২০ কিলোমিটার রেঞ্জের ক্ষমতাসম্পন্ন টাইগার এমএলআরএসের ফায়ারিং অনুষ্ঠিত হলো, যা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তথা বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা। তিনি বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে নতুন সংযোজিত তুরস্কের তৈরি টাইগার মিসাইল সিস্টেম আমাদের আভিযানিক সক্ষমতাকে দিয়েছে এক নতুন মাত্রা।
আইএসপিআর জানিয়েছে, সেনাবাহিনীপ্রধান জেনারেল এসএম শফিউদ্দিন আহমেদ ছাড়াও এ সময় সেনাবাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল আতাউল হাকিম সারওয়ার হাসান, ২৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি ও চট্টগ্রাম এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অ্যাডজুটেন্ট জেনারেল মেজর জেনারেল মো. নজরুল ইসলাম, ১০ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি ও কক্সবাজার এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল মো. ফখরুল আহসান, ৯ ডিভিশনের (জিওসি) ও সাভার এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল মোহাম্মদ শাহীনুল হক।
অনুষ্ঠানে নৌবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, সেনাসদর ও স্থানীয় ফরমেশনের ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা, অফিসার, জেসিও এবং অন্যান্য পদবির সেনাসদস্য এবং গণমাধ্যম ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
আইএসপিআর জানিয়েছে, ২০১৯ সালের মার্চে ১২০ কিলোমিটার ও ৭০ কিলোমিটার দূরত্বে লক্ষ্যবস্তুকে আঘাত হানতে সক্ষম সমরাস্ত্র সংযোজনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল। ২০২১ সালের ২০ জুন প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে এমএলআরএসএসের দুটি ব্যাটারি অন্তর্ভুক্ত হয়।