রমজান মাসে রাজধানীর ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণে বাড়তি পুলিশ মোতায়েন করা হবে। প্রথম রমজান দুপুর থেকে ইফতারির সময় পর্যন্ত যানজট নিররসনে তারা কাজ করবেন।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের নির্দেশে ট্রাফিক বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা রাস্তায় থাকবেন। ট্রাফিক পুলিশের পাশাপাশি এলাকা ভিত্তিক থানা পুলিশ ও মোবাইল পেট্রোল টিম যানজট নিরসনে সহায়তা করবেন।
ট্রাফিক পুলিশের জয়েন্ট কমিশনার (দক্ষিণ) এসএম মেহেদী হাসান মঙ্গলবার দুপুরে তার কার্যালয়ে সংবাদকে জানান, চাকরিজীবীসহ নগরবাসী যাতে বাসায় ইফতার করতে পারে তা নিশ্চিত করতে ট্রাফিক বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা দায়িত্ব পালন করবেন। নগরবাসী ইফতার করবেন বাসায়। আর ট্রাফিক বিভাগের কর্মকর্তাদের ইফতার হবে রাস্তায়। রাজধানীতে প্রায় তিন হাজার ট্রাফিক পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্য কাজ করলেও রমজানে অতিরিক্ত ট্রাফিক পুলিশ দায়িত্ব পালন করবেন।
সূত্র জানায়, রমজানের সময় রাজধানীতে লাইসেন্স বিহীন অবৈধ রিকশা আটক করা হবে। তাদেরকে ঢাকায় ঢুকতে দেয়া হবে না। আর ইফতারের পর নগরবাসী যাতে মার্কেটে কেনাকাটা করে নিরাপদে বাসায় ফিরতে পারেন তার জন্য ট্রাফিক বিভাগ ও পুলিশের তৎপরতা বাড়ানো হবে। ট্রাফিক বিভাগ থেকে নগরবাসীকে ট্রাফিক সচেতনতা মেনে চলে ট্রাফিক পুলিশকে সহায়তার আহ্বান জানিয়েছেন।
অন্যদিকে ইফতারির পর থেকে তারাবির সময় ঝুঁকিপূর্ণ বিধায় ওই সময় পোশাকে ও সাদা পোশাকে গোয়েন্দা পুলিশসহ পুলিশের টহল টিম নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবেন। এ নিয়ে সম্প্রতি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের উচ্চপর্যায়ে ইতোমধ্যে আলোচনা হয়েছে। টার্গেট রমজানে রাজধানীর যানজট নিরসন ও নিরাপত্তা জোরদার। যাতে কোন ধরনের বিশৃংখলা না ঘটে তার জন্য পুলিশ কাজ করবেন।
মঙ্গলবার, ২১ মার্চ ২০২৩
রমজান মাসে রাজধানীর ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণে বাড়তি পুলিশ মোতায়েন করা হবে। প্রথম রমজান দুপুর থেকে ইফতারির সময় পর্যন্ত যানজট নিররসনে তারা কাজ করবেন।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের নির্দেশে ট্রাফিক বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা রাস্তায় থাকবেন। ট্রাফিক পুলিশের পাশাপাশি এলাকা ভিত্তিক থানা পুলিশ ও মোবাইল পেট্রোল টিম যানজট নিরসনে সহায়তা করবেন।
ট্রাফিক পুলিশের জয়েন্ট কমিশনার (দক্ষিণ) এসএম মেহেদী হাসান মঙ্গলবার দুপুরে তার কার্যালয়ে সংবাদকে জানান, চাকরিজীবীসহ নগরবাসী যাতে বাসায় ইফতার করতে পারে তা নিশ্চিত করতে ট্রাফিক বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা দায়িত্ব পালন করবেন। নগরবাসী ইফতার করবেন বাসায়। আর ট্রাফিক বিভাগের কর্মকর্তাদের ইফতার হবে রাস্তায়। রাজধানীতে প্রায় তিন হাজার ট্রাফিক পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্য কাজ করলেও রমজানে অতিরিক্ত ট্রাফিক পুলিশ দায়িত্ব পালন করবেন।
সূত্র জানায়, রমজানের সময় রাজধানীতে লাইসেন্স বিহীন অবৈধ রিকশা আটক করা হবে। তাদেরকে ঢাকায় ঢুকতে দেয়া হবে না। আর ইফতারের পর নগরবাসী যাতে মার্কেটে কেনাকাটা করে নিরাপদে বাসায় ফিরতে পারেন তার জন্য ট্রাফিক বিভাগ ও পুলিশের তৎপরতা বাড়ানো হবে। ট্রাফিক বিভাগ থেকে নগরবাসীকে ট্রাফিক সচেতনতা মেনে চলে ট্রাফিক পুলিশকে সহায়তার আহ্বান জানিয়েছেন।
অন্যদিকে ইফতারির পর থেকে তারাবির সময় ঝুঁকিপূর্ণ বিধায় ওই সময় পোশাকে ও সাদা পোশাকে গোয়েন্দা পুলিশসহ পুলিশের টহল টিম নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবেন। এ নিয়ে সম্প্রতি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের উচ্চপর্যায়ে ইতোমধ্যে আলোচনা হয়েছে। টার্গেট রমজানে রাজধানীর যানজট নিরসন ও নিরাপত্তা জোরদার। যাতে কোন ধরনের বিশৃংখলা না ঘটে তার জন্য পুলিশ কাজ করবেন।