alt

জাতীয়

যারা সুষ্ঠু নির্বাচনের পক্ষে থাকবে, তাদের ভিসানীতিতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই : পিটার হাস

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩

যারা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পক্ষে থাকবে তাদের যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস।

আজ মঙ্গলবার (৩০ মে) ঢাকায় এডওয়ার্ড এম কেনেডি সেন্টার ফর পাবলিক সার্ভিস অ্যান্ড দ্য আর্টসে (ইএমকে সেন্টার) যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্কের ৫০ বছর শীর্ষক এক বিশেষ আলোকচিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠান শেষে তিনি এ কথা বলেন।

পিটার হাস বলেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে বাংলাদেশের মানুষ ও প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতিকে সহযোগিতা করতে এ ভিসানীতি ঘোষণা করা হয়েছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশিরা যা চায়, যুক্তরাষ্ট্রেরও চাওয়া একই। আর সেটি হচ্ছে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তার প্রতিশ্রুতি পরিষ্কার করেছেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও অন্যান্যরা আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের বিষয়ে প্রতিশ্রুতি পরিষ্কার করেছেন। বাংলাদেশে এসে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। বাংলাদেশি যাদের সঙ্গে আমার আলোচনা হয়েছে, তারাও একই মত প্রকাশ করেছেন।

নির্বাচন নিয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আস্থা থাকলে কেন ভিসানীতি প্রকাশ করতে হলো, জানতে চাইলে তিনি আরও বলেন, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী যা বলেছেন, তা হলো এ ঘোষণা বাংলাদেশের মানুষকে সহযোগিতা করার জন্য। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতিকে সহযোগিতা করার জন্য। সহযোগিতার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র তার নীতি ব্যবহার করেছে।

ভিসানীতি সাধারণ মানুষের ওপর প্রয়োগ করা হবে কি না, জানতে চাইলে রাষ্ট্রদূত বলেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধা দিলে এ ভিসানীতি সব শ্রেণি-পেশার মানুষের ওপর ব্যবহার করা হবে। যারা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পক্ষে থাকবে তাদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই।

এর আগে, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম এবং মার্কিন রাষ্ট্রদূত বিশেষ আলোকচিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন। যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ৫০তম বার্ষিকীর বর্ধিত উদযাপনের অংশ হিসেবে ৫০টি ঐতিহাসিক আলোকচিত্র নিয়ে এ প্রদর্শনীটির আয়োজন করা হয়েছে।

আলোকচিত্র প্রদর্শনী শেষে দেওয়া বক্তব্যে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশের স্বাধীনতায় সমর্থন না করায় যুক্তরাষ্ট্ররে সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতাকামী জনগণ আমাদের সমর্থন দিয়েছে। যদিও সেসময় মার্কিন সরকারের অন্য অগ্রাধিকার ছিল। তৎকালীন ঢাকার মার্কিন কনস্যুল জেনারেল আর্চার কে ব্লাড এবং তার সহকর্মীদের সাহসী সিদ্ধান্তের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই যে, তারা মার্কিন সরকারের নীতির প্রতি সেসময় ভিন্নমত জানিয়ে ছিলেন।

যুক্তরাষ্ট্রের মতো একটি দেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মস্বীকৃত খুনি রাশেদ চৌধুরীর আশ্রয় পাওয়ার বিষয়টি অনুশোচনার বলে মন্তব্য করেন শাহরিয়ার আলম। তিনি বলেন, একজন খুনি যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশে আশ্রয় পেয়ে আছে, বিষয়টি সত্যি অনুশোচনার।

আলোকচিত্র প্রদর্শনীটি ছয়টি স্বতন্ত্র বিভাগে ভাগ করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে ‘স্বাধীনতাপূর্ব যোগাযোগ’ বিভাগে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতারও আগে বাংলাদেশি ও মার্কিনিদের তথা শুরুর দিকের অভিবাসী, শিল্পী, পণ্ডিত, স্থপতি, ডাক্তার ও উদ্যোক্তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার আদি বীজ নিহিত আছে।

‘দাপ্তরিক সফর’ বিভাগে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের দ্বিপাক্ষিক সফর ও বৈঠকের ছবি দেখানো হয়েছে। ‘সহায়তা ও অবকাঠামো’ বিভাগে বিগত কয়েক দশকে বাংলাদেশের উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তার বিষয়গুলো স্থান পেয়েছে।

‘ব্যবসা-বাণিজ্য’ বিভাগে গতিময় দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সম্পর্কের বিষয়গুলো উঠে এসেছে। ‘শিক্ষা ও বিজ্ঞান’ বিভাগটিতে দেখা যায়, বাংলাদেশি, মার্কিন বিজ্ঞানী ও পণ্ডিতরা গত কয়েক দশক ধরে অনেক ধরনের গবেষণা প্রকল্পে কীভাবে সহযোগিতার ভিত্তিতে কাজ করেছেন।

সংস্কৃতি ও প্রবাসী সম্প্রদায়’ বিভাগটিতে উভয় দেশ অর্ধ শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে সাংস্কৃতিক অভিব্যক্তির মাধ্যমে কীভাবে সম্পৃক্ত হয়েছে সে বিষয়গুলো উঠে এসেছে। ইএমকে সেন্টারে প্রদর্শনীটি আগামী ১৪ জুন পর্যন্ত চলবে।

ছবি

‘জোড়া লাগানো’ দুই শিশু ‘পৃথক হওয়া’র পর এবার ছাড়া পেলো হাসপাতাল থেকে

ছবি

খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাওয়া ছাড়া আর পথ নেই: আইনমন্ত্রী

ছবি

দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী

ছবি

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জ্যাক সুলিভানের বৈঠকের কথা জানাল হোয়াইট হাউস

ছবি

দেশের পথে প্রধানমন্ত্রী

ছবি

আইএমএফ ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির আগে পর্যালোচনা মিশন আসছে

ছবি

৯ মাসে ২১৭ সাংবাদিক নির্যাতন ও হয়রানির শিকার

ছবি

ডেঙ্গুতে আরও ১৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৭৯৯

ছবি

‘সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন’ প্রণয়নের দাবি

ছবি

দুর্নীতি ও অপকর্মের বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীদেরকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে রাষ্ট্রপতির আহ্বান

ছবি

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে অস্ত্রের ঝনঝনানির সুযোগ নেই: র‌্যাব

ছবি

বিবাহিত ছাত্রীদের হল ছাড়ার নির্দেশনা অযৌক্তিক : তথ্যমন্ত্রী

গণতন্ত্রের দুর্বলতার কারণে বাইরের শক্তির হস্তক্ষেপ

ছবি

গণমাধ্যমের ওপর ভিসা নীতি আরোপ নিয়ে যা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র

কুড়িগ্রামে ‘স্বভাবকবি’ রাধাপদ রায়ের ওপর হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ বিশিষ্ট নাগরিকদের

ছবি

জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমে ৫.৬ শতাংশ হওয়ার পূর্বাভাস বিশ্বব্যাংকের

ছবি

বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকা ১১তম

ছবি

অগণতান্ত্রিক শক্তি ক্ষমতা দখল করতে পারবে না : প্রধানমন্ত্রী

ছবি

এলপি গ্যাস : টানা ৩ মাসে তিন দফায় দাম বাড়লো ৩৬%

ছবি

ডেঙ্গুতে আরও ১১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৫৯৬

ছবি

বাংলাদেশে ভূমিকম্প অনুভূত

ছবি

ভিসানীতি নিয়ে যা হচ্ছে তা অতিরঞ্জিত : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

ছবি

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম বাড়লো ৭৯ টাকা

ছবি

বর্ডার খুলে দিলে আলু ২০-২৫ টাকায় নামবে : ভোক্তার ডিজি

ছবি

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রথম মাসে আয় পৌনে সাত কোটি টাকা

ছবি

নির্ধারিত সময়ের আগে চালু হতে পারে শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনাল

ছবি

জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে টিকাদান শুরু

ছবি

অপরাধী যেই হোক কাউকে ছাড় নয় : নবনিযুক্ত ডিএমপি কমিশনার

ছবি

মার্কিন ভিসা প্রক্রিয়া নিয়ে সুখবর দিলেন রেনা বিটার

ছবি

রেবোটিক্স এখন আর বিলাসী পন্য নয় : পলক

ছবি

ডেঙ্গুতে ৯ মাসেই মৃত্যু ছাড়ালো হাজার

ছবি

বিশ্বকে সুন্দর করার পূর্বশর্ত শিশুদের সুন্দর করে গড়ে তোলা : রাষ্ট্রপতি

ছবি

দেশে বছরে নতুন ১৩ হাজার নারী স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়

ছবি

পুলিশ লাইন্সের মেস সমূহে খাবার মান নিয়ে প্রশ্ন

ছবি

নগর ও গ্রামের জীবনযাত্রার বৈষম্য দূর করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী

২ কোটি ৯৫ লাখ ছাগল ও ভেড়াকে ভ্যাকসিন দেয়া হচ্ছে

tab

জাতীয়

যারা সুষ্ঠু নির্বাচনের পক্ষে থাকবে, তাদের ভিসানীতিতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই : পিটার হাস

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩

যারা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পক্ষে থাকবে তাদের যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস।

আজ মঙ্গলবার (৩০ মে) ঢাকায় এডওয়ার্ড এম কেনেডি সেন্টার ফর পাবলিক সার্ভিস অ্যান্ড দ্য আর্টসে (ইএমকে সেন্টার) যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্কের ৫০ বছর শীর্ষক এক বিশেষ আলোকচিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠান শেষে তিনি এ কথা বলেন।

পিটার হাস বলেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে বাংলাদেশের মানুষ ও প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতিকে সহযোগিতা করতে এ ভিসানীতি ঘোষণা করা হয়েছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশিরা যা চায়, যুক্তরাষ্ট্রেরও চাওয়া একই। আর সেটি হচ্ছে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তার প্রতিশ্রুতি পরিষ্কার করেছেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও অন্যান্যরা আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের বিষয়ে প্রতিশ্রুতি পরিষ্কার করেছেন। বাংলাদেশে এসে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। বাংলাদেশি যাদের সঙ্গে আমার আলোচনা হয়েছে, তারাও একই মত প্রকাশ করেছেন।

নির্বাচন নিয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আস্থা থাকলে কেন ভিসানীতি প্রকাশ করতে হলো, জানতে চাইলে তিনি আরও বলেন, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী যা বলেছেন, তা হলো এ ঘোষণা বাংলাদেশের মানুষকে সহযোগিতা করার জন্য। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতিকে সহযোগিতা করার জন্য। সহযোগিতার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র তার নীতি ব্যবহার করেছে।

ভিসানীতি সাধারণ মানুষের ওপর প্রয়োগ করা হবে কি না, জানতে চাইলে রাষ্ট্রদূত বলেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধা দিলে এ ভিসানীতি সব শ্রেণি-পেশার মানুষের ওপর ব্যবহার করা হবে। যারা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পক্ষে থাকবে তাদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই।

এর আগে, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম এবং মার্কিন রাষ্ট্রদূত বিশেষ আলোকচিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন। যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ৫০তম বার্ষিকীর বর্ধিত উদযাপনের অংশ হিসেবে ৫০টি ঐতিহাসিক আলোকচিত্র নিয়ে এ প্রদর্শনীটির আয়োজন করা হয়েছে।

আলোকচিত্র প্রদর্শনী শেষে দেওয়া বক্তব্যে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশের স্বাধীনতায় সমর্থন না করায় যুক্তরাষ্ট্ররে সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতাকামী জনগণ আমাদের সমর্থন দিয়েছে। যদিও সেসময় মার্কিন সরকারের অন্য অগ্রাধিকার ছিল। তৎকালীন ঢাকার মার্কিন কনস্যুল জেনারেল আর্চার কে ব্লাড এবং তার সহকর্মীদের সাহসী সিদ্ধান্তের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই যে, তারা মার্কিন সরকারের নীতির প্রতি সেসময় ভিন্নমত জানিয়ে ছিলেন।

যুক্তরাষ্ট্রের মতো একটি দেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মস্বীকৃত খুনি রাশেদ চৌধুরীর আশ্রয় পাওয়ার বিষয়টি অনুশোচনার বলে মন্তব্য করেন শাহরিয়ার আলম। তিনি বলেন, একজন খুনি যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশে আশ্রয় পেয়ে আছে, বিষয়টি সত্যি অনুশোচনার।

আলোকচিত্র প্রদর্শনীটি ছয়টি স্বতন্ত্র বিভাগে ভাগ করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে ‘স্বাধীনতাপূর্ব যোগাযোগ’ বিভাগে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতারও আগে বাংলাদেশি ও মার্কিনিদের তথা শুরুর দিকের অভিবাসী, শিল্পী, পণ্ডিত, স্থপতি, ডাক্তার ও উদ্যোক্তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার আদি বীজ নিহিত আছে।

‘দাপ্তরিক সফর’ বিভাগে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের দ্বিপাক্ষিক সফর ও বৈঠকের ছবি দেখানো হয়েছে। ‘সহায়তা ও অবকাঠামো’ বিভাগে বিগত কয়েক দশকে বাংলাদেশের উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তার বিষয়গুলো স্থান পেয়েছে।

‘ব্যবসা-বাণিজ্য’ বিভাগে গতিময় দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সম্পর্কের বিষয়গুলো উঠে এসেছে। ‘শিক্ষা ও বিজ্ঞান’ বিভাগটিতে দেখা যায়, বাংলাদেশি, মার্কিন বিজ্ঞানী ও পণ্ডিতরা গত কয়েক দশক ধরে অনেক ধরনের গবেষণা প্রকল্পে কীভাবে সহযোগিতার ভিত্তিতে কাজ করেছেন।

সংস্কৃতি ও প্রবাসী সম্প্রদায়’ বিভাগটিতে উভয় দেশ অর্ধ শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে সাংস্কৃতিক অভিব্যক্তির মাধ্যমে কীভাবে সম্পৃক্ত হয়েছে সে বিষয়গুলো উঠে এসেছে। ইএমকে সেন্টারে প্রদর্শনীটি আগামী ১৪ জুন পর্যন্ত চলবে।

back to top