আলোচিত রাজনীতিবিদ ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার স্ত্রী অ্যাডভোকেট সিগমা হুদা মারা গেছেন। বুধবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টায় ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয় বলে তৃণমূল বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
সিগমা হুদার বয়স হয়েছিল ৭৯ বছর। তিনি কিডনি জটিলতাসহ বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন। কয়েকদিন আগে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।
সিগমা হুদা সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এবং বাংলাদেশ মানবাধিকার সংস্থার চেয়ারপার্সন ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং আইন ও উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের (আইএলডি) প্রতিষ্ঠাতা সহাসচিব ছিলেন। ২০০৪ সালে মানবপাচার প্রতিরোধে জাতিসংঘের বিশেষ দূতের দায়িত্ব পেয়েছিলেন।
তার স্বামী নাজমুল হুদা ছিলেন বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন স্থায়ী কমিটির সদস্য। খালেদা জিয়ার সরকারে ১৯৯১ সালে তথ্য ও ২০০১ সালে যোগাযোগমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
২০১২ সালে বিএনপি ছেড়ে নাজমুল হুদা জাতীয়তাবাদী ফ্রন্ট (বিএনএফ), বাংলাদেশ ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স (বিএনএ), এবং বাংলাদেশ মানবাধিকার পার্টি (বিএমপি) নামে তিনটি দল গঠনের চেষ্টা করেন। সফল না হলে ২০১৫ সালে তিনি তৃণমূল বিএনপি নামে একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেন। ২০২৩ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি নাজমুল হুদা মারা যান।
সিগমা হুদা দুই মেয়ে অন্তরা হুদা ও শ্রাবন্তী আমিনা হুদাকে রেখে গেছেন। অন্তরা হুদা বর্তমানে তৃণমূল বিএনপির নির্বাহী চেয়ারম্যান।
পরিবারের সদস্যরা জানান, সিগমা হুদার মরদেহ ইউনাইটেড হাসপাতাল থেকে ধানমন্ডির বাসায় নিয়ে যাওয়া হবে। তাকে কোথায় দাফন করা হবে, সে সিদ্ধান্ত এখনও হয়নি।
সিগমা হুদার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপার্সন শমসের মুবিন চৌধুরী ও মহাসচিব তৈমুর আলম খন্দকার।
বুধবার, ১৭ জুলাই ২০২৪
আলোচিত রাজনীতিবিদ ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার স্ত্রী অ্যাডভোকেট সিগমা হুদা মারা গেছেন। বুধবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টায় ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয় বলে তৃণমূল বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
সিগমা হুদার বয়স হয়েছিল ৭৯ বছর। তিনি কিডনি জটিলতাসহ বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন। কয়েকদিন আগে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।
সিগমা হুদা সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এবং বাংলাদেশ মানবাধিকার সংস্থার চেয়ারপার্সন ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং আইন ও উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের (আইএলডি) প্রতিষ্ঠাতা সহাসচিব ছিলেন। ২০০৪ সালে মানবপাচার প্রতিরোধে জাতিসংঘের বিশেষ দূতের দায়িত্ব পেয়েছিলেন।
তার স্বামী নাজমুল হুদা ছিলেন বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন স্থায়ী কমিটির সদস্য। খালেদা জিয়ার সরকারে ১৯৯১ সালে তথ্য ও ২০০১ সালে যোগাযোগমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
২০১২ সালে বিএনপি ছেড়ে নাজমুল হুদা জাতীয়তাবাদী ফ্রন্ট (বিএনএফ), বাংলাদেশ ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স (বিএনএ), এবং বাংলাদেশ মানবাধিকার পার্টি (বিএমপি) নামে তিনটি দল গঠনের চেষ্টা করেন। সফল না হলে ২০১৫ সালে তিনি তৃণমূল বিএনপি নামে একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেন। ২০২৩ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি নাজমুল হুদা মারা যান।
সিগমা হুদা দুই মেয়ে অন্তরা হুদা ও শ্রাবন্তী আমিনা হুদাকে রেখে গেছেন। অন্তরা হুদা বর্তমানে তৃণমূল বিএনপির নির্বাহী চেয়ারম্যান।
পরিবারের সদস্যরা জানান, সিগমা হুদার মরদেহ ইউনাইটেড হাসপাতাল থেকে ধানমন্ডির বাসায় নিয়ে যাওয়া হবে। তাকে কোথায় দাফন করা হবে, সে সিদ্ধান্ত এখনও হয়নি।
সিগমা হুদার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপার্সন শমসের মুবিন চৌধুরী ও মহাসচিব তৈমুর আলম খন্দকার।