গণসংহতি আন্দোলনের নারায়ণগঞ্জ জেলা কমিটির সমন্বয়কারী তরিকুল সুজনের উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে৷ রোববার রাত পৌনে নয়টার দিকে শহরের আল্লামা ইকবাল রোডে (কলেজ রোড) এ হামলার ঘটনা ঘটে৷
হামলার শিকার তরিকুল সুজন বলেন, তিনি আল্লামা ইকবাল রোডের পাশের সড়কে একটি দোকানে দাঁড়িয়ে চা খাচ্ছিলেন৷ এমন সময় বৃষ্টি নামলে দৌঁড়ে সরকারি তোলারাম কলেজের উত্তর দিকে তাঁর মালিকানাধীন রেস্তোরাঁর নিচতলায় গিয়ে দাঁড়ান৷ ওই সময় সেখানে আগে থেকেই অবস্থান করা দুই যুুবক অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ ককে তাকে এলোপাথারিভাবে কিল-ঘুুষি মারতে থাকেন৷
‘বেশি বাইড়া গেছো৷ নারায়ণগঞ্জে থাইকা কার নামে কী কও বোঝো?’ বলেই হামলাকারী দুই যুবক কিল-ঘুষি মারতে থাকে বলে অভিযোগ করেন তরিকুল৷
তিনি বলেন, ‘আমি সেখানে যাওয়া মাত্রই অতর্কিতভাবে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে আমার উপর হামলা চালানো হয়৷ মনে করছি, আগে থেকেই তারা আমাকে ফলো করছিল৷’
নারায়ণগঞ্জের মেধাবী কিশোর তানভীর মুহাম্মদ ত্বকী হত্যা বিচার দাবিসহ বিভিন্ন নাগরিক ও রাজনৈতিক আন্দোলনে সক্রিয় মুখ তরিকুল সুজন৷
‘আমি দীর্ঘদিন রাজনৈতিক ও সামাজিক আন্দোলনের সাথে যুক্ত৷ আমার রাজনৈতিক বক্তব্য ও কার্যক্রমের কারণে প্রতিপক্ষ কেউ এই হামলা৷’, বলেন গণসংহতির এই নেতা৷
গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়কারী অঞ্জন দাস বলেন, ‘আমাদের দল গণসংহতি আন্দোলন জনগণের পক্ষে বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে৷ এই আন্দোলনের কারনে জনবিরোধী যে গোষ্ঠী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বা হচ্ছে তারাই এ হামলা করেছে৷ আমরা এ হামলার নিন্দা জানিয়ে জড়িতদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানাই৷’
গত ১৪ জুলাই আল্লামা ইকবাল রোডে ছাত্রদলের চার নেতাকে মারধর করে ছাত্রলীগের নেতারা৷ এই সময় সংবাদ সংগ্রহে গেলে গণমাধ্যমকর্মীরাও হামলার শিকার হন৷
এই ঘটনার উল্লেখ করে অঞ্জন দাস বলেন, ‘কয়েকদিন আগে একইভাবে একই জায়গায় ছাত্রদলের নেতাদের পেটায় ছাত্রলীগের নেতারা৷ ওই ঘটনারও কোন বিচার হয়নি৷ প্রশাসনকে বলবো, জনগণের পক্ষে অবস্থান নিয়ে এসব হামলার ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য৷ আর যারা হামলা করছেন, তাদের বলবো, হামলা করে কন্ঠরোধ করা যায় না৷’
যোগাযোগ করা হলে ফতুল্ল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আযম বলেন, ‘হামলার বিষয়ে কোন অভিযোগ পাইনি৷’
তবে এ ব্যাপারে খোঁজ নেওয়া হবে বলে জানান তিনি৷
এদিকে হামলার প্রতিবাদে তাৎক্ষনিক শহরে মিছিল করেন গণসংহতি আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা৷
সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩
গণসংহতি আন্দোলনের নারায়ণগঞ্জ জেলা কমিটির সমন্বয়কারী তরিকুল সুজনের উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে৷ রোববার রাত পৌনে নয়টার দিকে শহরের আল্লামা ইকবাল রোডে (কলেজ রোড) এ হামলার ঘটনা ঘটে৷
হামলার শিকার তরিকুল সুজন বলেন, তিনি আল্লামা ইকবাল রোডের পাশের সড়কে একটি দোকানে দাঁড়িয়ে চা খাচ্ছিলেন৷ এমন সময় বৃষ্টি নামলে দৌঁড়ে সরকারি তোলারাম কলেজের উত্তর দিকে তাঁর মালিকানাধীন রেস্তোরাঁর নিচতলায় গিয়ে দাঁড়ান৷ ওই সময় সেখানে আগে থেকেই অবস্থান করা দুই যুুবক অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ ককে তাকে এলোপাথারিভাবে কিল-ঘুুষি মারতে থাকেন৷
‘বেশি বাইড়া গেছো৷ নারায়ণগঞ্জে থাইকা কার নামে কী কও বোঝো?’ বলেই হামলাকারী দুই যুবক কিল-ঘুষি মারতে থাকে বলে অভিযোগ করেন তরিকুল৷
তিনি বলেন, ‘আমি সেখানে যাওয়া মাত্রই অতর্কিতভাবে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে আমার উপর হামলা চালানো হয়৷ মনে করছি, আগে থেকেই তারা আমাকে ফলো করছিল৷’
নারায়ণগঞ্জের মেধাবী কিশোর তানভীর মুহাম্মদ ত্বকী হত্যা বিচার দাবিসহ বিভিন্ন নাগরিক ও রাজনৈতিক আন্দোলনে সক্রিয় মুখ তরিকুল সুজন৷
‘আমি দীর্ঘদিন রাজনৈতিক ও সামাজিক আন্দোলনের সাথে যুক্ত৷ আমার রাজনৈতিক বক্তব্য ও কার্যক্রমের কারণে প্রতিপক্ষ কেউ এই হামলা৷’, বলেন গণসংহতির এই নেতা৷
গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়কারী অঞ্জন দাস বলেন, ‘আমাদের দল গণসংহতি আন্দোলন জনগণের পক্ষে বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে৷ এই আন্দোলনের কারনে জনবিরোধী যে গোষ্ঠী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বা হচ্ছে তারাই এ হামলা করেছে৷ আমরা এ হামলার নিন্দা জানিয়ে জড়িতদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানাই৷’
গত ১৪ জুলাই আল্লামা ইকবাল রোডে ছাত্রদলের চার নেতাকে মারধর করে ছাত্রলীগের নেতারা৷ এই সময় সংবাদ সংগ্রহে গেলে গণমাধ্যমকর্মীরাও হামলার শিকার হন৷
এই ঘটনার উল্লেখ করে অঞ্জন দাস বলেন, ‘কয়েকদিন আগে একইভাবে একই জায়গায় ছাত্রদলের নেতাদের পেটায় ছাত্রলীগের নেতারা৷ ওই ঘটনারও কোন বিচার হয়নি৷ প্রশাসনকে বলবো, জনগণের পক্ষে অবস্থান নিয়ে এসব হামলার ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য৷ আর যারা হামলা করছেন, তাদের বলবো, হামলা করে কন্ঠরোধ করা যায় না৷’
যোগাযোগ করা হলে ফতুল্ল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আযম বলেন, ‘হামলার বিষয়ে কোন অভিযোগ পাইনি৷’
তবে এ ব্যাপারে খোঁজ নেওয়া হবে বলে জানান তিনি৷
এদিকে হামলার প্রতিবাদে তাৎক্ষনিক শহরে মিছিল করেন গণসংহতি আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা৷