নারায়ণগঞ্জ-৫ আসন ফাঁকা রেখেছে আওয়ামী লীগ। সেই আসনে জাতীয় পার্টির (জাপা) মনোনয়ন দিয়েছে বর্তমান সংসদ সদস্য এ কে এম সেলিম ওসমানকে৷
সোমবার বিকালে বনানীতে জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে ২৮৭ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু।
এর আগে রোববার ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৮টি আসনে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করে৷ বাকি দুটি আসনের মধ্যে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনটিও ফাঁকা রাখে দলটি৷
নারায়ণগঞ্জ- ৫ (সদর ও বন্দর থানা) আসনটিতে গত সংসদ নির্বাচনেও মহাজোটের নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ তাদের শরিক দল জাতীয় পার্টিকে ছাড় দেয়৷ সেবার লাঙল প্রতীকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সেলিম ওসমান৷
তিনি জাতীয় পার্টির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য৷ এ ছাড়া তিনি নিট পোশাক ব্যবসায়ীদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি৷
এবার এ আসনটিতে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই, সাধারণ সম্পাদক আবু হাসনাত মো. শহীদ বাদল, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেনসহ বেশ কয়েকজন নেতা দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন৷
তারা দলীয় মনোনয়ন ফরমও সংগ্রহ করেছিলেন৷ তবে আসনটি এখন পর্যন্ত ফাঁকা রেখেছে ক্ষমতাসীন দল৷
এ আসনে জাপার মনোনয়ন পাওয়া সেলিম ওসমান প্রথমবার ২০১৪ সালে উপ-নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন৷
তার বড়ভাই এ কে এম নাসিম ওসমান জাতীয় পার্টির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ছিলেন৷ আসনটিতে চারবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি৷ সেলিম ওসমানের ছোটভাই এ কে এম শামীম ওসমান নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য৷
১৯৯৬ সালে এ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এস এম আকরাম৷ এরপর থেকে প্রায় দুই যুগ ধরে এ আসনে আওয়ামী লীগ কেউ সংসদ সদস্য হয়নি।
সোমবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৩
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসন ফাঁকা রেখেছে আওয়ামী লীগ। সেই আসনে জাতীয় পার্টির (জাপা) মনোনয়ন দিয়েছে বর্তমান সংসদ সদস্য এ কে এম সেলিম ওসমানকে৷
সোমবার বিকালে বনানীতে জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে ২৮৭ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু।
এর আগে রোববার ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৮টি আসনে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করে৷ বাকি দুটি আসনের মধ্যে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনটিও ফাঁকা রাখে দলটি৷
নারায়ণগঞ্জ- ৫ (সদর ও বন্দর থানা) আসনটিতে গত সংসদ নির্বাচনেও মহাজোটের নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ তাদের শরিক দল জাতীয় পার্টিকে ছাড় দেয়৷ সেবার লাঙল প্রতীকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সেলিম ওসমান৷
তিনি জাতীয় পার্টির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য৷ এ ছাড়া তিনি নিট পোশাক ব্যবসায়ীদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি৷
এবার এ আসনটিতে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই, সাধারণ সম্পাদক আবু হাসনাত মো. শহীদ বাদল, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেনসহ বেশ কয়েকজন নেতা দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন৷
তারা দলীয় মনোনয়ন ফরমও সংগ্রহ করেছিলেন৷ তবে আসনটি এখন পর্যন্ত ফাঁকা রেখেছে ক্ষমতাসীন দল৷
এ আসনে জাপার মনোনয়ন পাওয়া সেলিম ওসমান প্রথমবার ২০১৪ সালে উপ-নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন৷
তার বড়ভাই এ কে এম নাসিম ওসমান জাতীয় পার্টির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ছিলেন৷ আসনটিতে চারবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি৷ সেলিম ওসমানের ছোটভাই এ কে এম শামীম ওসমান নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য৷
১৯৯৬ সালে এ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এস এম আকরাম৷ এরপর থেকে প্রায় দুই যুগ ধরে এ আসনে আওয়ামী লীগ কেউ সংসদ সদস্য হয়নি।