আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-৩ (সদর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য, হা–মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি এ কে আজাদ।
সোমবার রাতে ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলী এলাকার বাসভবনে তিনি এ ঘোষণা দেন।
জেলা আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, ফরিদপুর-৩ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন ১১ জন। এর মধ্যে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হককে দলীয় প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয়েছো।
নির্বাচনে প্রার্থিতা ঘোষণা করে এ কে আজাদ বলেন, আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের জন্য নির্বাচন উন্মুক্ত করে দিয়েছেন। সাধারণ মানুষ চায়, তিনি যেন নির্বাচন করেন। দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত শক্তিশালী করার জন্য তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, ফরিদপুর একটি অবহেলিত অঞ্চল। এ অঞ্চলের শিক্ষা ও শিল্প নিয়ে কাজ করবেন তিনি। বিশেষ করে মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও মনোনয়নপ্রত্যাশী মো. ফারুক হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের নির্বাহী কমিটির সদস্য শহীদুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা সদস্য শাহ আলম, ফরিদপুর পৌর আওয়ামী লীগের একাংশের আহ্বায়ক মনিরুল হাসান, যুগ্ম আহ্বায়ক মনির হোসেন, বদিউজ্জামান প্রমুখ।
মঙ্গলবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৩
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-৩ (সদর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য, হা–মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি এ কে আজাদ।
সোমবার রাতে ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলী এলাকার বাসভবনে তিনি এ ঘোষণা দেন।
জেলা আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, ফরিদপুর-৩ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন ১১ জন। এর মধ্যে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হককে দলীয় প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয়েছো।
নির্বাচনে প্রার্থিতা ঘোষণা করে এ কে আজাদ বলেন, আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের জন্য নির্বাচন উন্মুক্ত করে দিয়েছেন। সাধারণ মানুষ চায়, তিনি যেন নির্বাচন করেন। দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত শক্তিশালী করার জন্য তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, ফরিদপুর একটি অবহেলিত অঞ্চল। এ অঞ্চলের শিক্ষা ও শিল্প নিয়ে কাজ করবেন তিনি। বিশেষ করে মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও মনোনয়নপ্রত্যাশী মো. ফারুক হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের নির্বাহী কমিটির সদস্য শহীদুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা সদস্য শাহ আলম, ফরিদপুর পৌর আওয়ামী লীগের একাংশের আহ্বায়ক মনিরুল হাসান, যুগ্ম আহ্বায়ক মনির হোসেন, বদিউজ্জামান প্রমুখ।