জামালপুরে সংসদ সদস্য মির্জা আজমের বিরুদ্ধে ফেসবুকে পোস্ট দেয়ায় মারুফা আক্তার পপির কাছে ব্যাখ্যা পেয়েছে জেলা আওয়ামী লীগ। শোকজ করেছে মারুফা আক্তার পপিকে। আগামী ৭ দিনের মধ্যে ব্যাখ্যা দেয়ার নির্দেশ দিয়ে চিঠি দিয়েছেন জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বিজন কুমার চন্দ।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আপনার (মারুফা) ব্যবহৃত ফেসবুক আইডিতে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম সম্পর্কে অযৌক্তিক, ভিত্তিহীন অভিযোগ এবং তাঁর (মির্জা আজম) মরহুম বাবা-মা ও পরিবার-পরিজন সম্পর্কে অশালীন বক্তব্য প্রদান করেছেন। আওয়ামী লীগ জামালপুর জেলা শাখার সদস্য পদে থেকে আপনার (মারুফা) এ ধরনের বক্তব্য প্রদান অসাংগঠনিক, বিব্রতকর ও সংগঠনের সার্বিক শৃঙ্খলাপরিপন্থী। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রাক্কালে আপনার এহেন ভূমিকা গ্রহণযোগ্য নয়। এমতাবস্থায়, সংগঠনের বৃহত্তর স্বার্থে, আপনার ফেসবুক স্ট্যাটাসগুলোর উপযুক্ত ব্যাখ্যা আগামী ৭ কার্যদিবসের মধ্যে প্রদান করার জন্য আপনাকে বলা হলো।’
গত শনিবার মারুফাকে এ চিঠি দেয়া হয়।
আজ মঙ্গলবার সকালে চিঠিটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশের পর চিঠি দেয়ার বিষয়টি জানাজানি হয়।
মির্জা আজম আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির একজন সাংগঠনিক সম্পাদক। আর মারুফা আক্তার কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সদস্য। এর পাশাপাশি মারুফা জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য পদেও আছেন।
ব্যাখ্যা চেয়ে চিঠি দেয়ার কথা সাংবাদিকদের কাছে স্বীকার করে জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বিজন কুমার চন্দ বলেছেন, তাকে (মারুফা) ৭ দিনের মধ্যে ব্যাখ্যা দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
মির্জা আজম গত ২০ নভেম্বর জামালপুরে আওয়ামী লীগের এক অনুষ্ঠানে মারুফা আক্তারকে লাঞ্ছিত করেন বলে অভিযোগ ওঠে। এনিয়ে মারুফা আক্তার নিজেই ওই অভিযোগ তুলে ২৩ নভেম্বর ফেসবুকে মির্জা আজম ও তাঁর পরিবারকে নিয়ে একটি স্ট্যাটাস দেন।
এরপরই বিষয়টি ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়। এ পেরক্ষাপটে মারুফার ব্যাখ্যা চাওয়া হলো।
মঙ্গলবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৩
জামালপুরে সংসদ সদস্য মির্জা আজমের বিরুদ্ধে ফেসবুকে পোস্ট দেয়ায় মারুফা আক্তার পপির কাছে ব্যাখ্যা পেয়েছে জেলা আওয়ামী লীগ। শোকজ করেছে মারুফা আক্তার পপিকে। আগামী ৭ দিনের মধ্যে ব্যাখ্যা দেয়ার নির্দেশ দিয়ে চিঠি দিয়েছেন জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বিজন কুমার চন্দ।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আপনার (মারুফা) ব্যবহৃত ফেসবুক আইডিতে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম সম্পর্কে অযৌক্তিক, ভিত্তিহীন অভিযোগ এবং তাঁর (মির্জা আজম) মরহুম বাবা-মা ও পরিবার-পরিজন সম্পর্কে অশালীন বক্তব্য প্রদান করেছেন। আওয়ামী লীগ জামালপুর জেলা শাখার সদস্য পদে থেকে আপনার (মারুফা) এ ধরনের বক্তব্য প্রদান অসাংগঠনিক, বিব্রতকর ও সংগঠনের সার্বিক শৃঙ্খলাপরিপন্থী। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রাক্কালে আপনার এহেন ভূমিকা গ্রহণযোগ্য নয়। এমতাবস্থায়, সংগঠনের বৃহত্তর স্বার্থে, আপনার ফেসবুক স্ট্যাটাসগুলোর উপযুক্ত ব্যাখ্যা আগামী ৭ কার্যদিবসের মধ্যে প্রদান করার জন্য আপনাকে বলা হলো।’
গত শনিবার মারুফাকে এ চিঠি দেয়া হয়।
আজ মঙ্গলবার সকালে চিঠিটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশের পর চিঠি দেয়ার বিষয়টি জানাজানি হয়।
মির্জা আজম আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির একজন সাংগঠনিক সম্পাদক। আর মারুফা আক্তার কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সদস্য। এর পাশাপাশি মারুফা জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য পদেও আছেন।
ব্যাখ্যা চেয়ে চিঠি দেয়ার কথা সাংবাদিকদের কাছে স্বীকার করে জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বিজন কুমার চন্দ বলেছেন, তাকে (মারুফা) ৭ দিনের মধ্যে ব্যাখ্যা দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
মির্জা আজম গত ২০ নভেম্বর জামালপুরে আওয়ামী লীগের এক অনুষ্ঠানে মারুফা আক্তারকে লাঞ্ছিত করেন বলে অভিযোগ ওঠে। এনিয়ে মারুফা আক্তার নিজেই ওই অভিযোগ তুলে ২৩ নভেম্বর ফেসবুকে মির্জা আজম ও তাঁর পরিবারকে নিয়ে একটি স্ট্যাটাস দেন।
এরপরই বিষয়টি ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়। এ পেরক্ষাপটে মারুফার ব্যাখ্যা চাওয়া হলো।