হরতাল-অবরোধে যানবাহনে আগুন দিয়ে নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা হলেও আমেরিকা এখন কেন কথা বলছে না, সেই প্রশ্ন রেখেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, নির্বাচনকে যারা বাধাগ্রস্ত করছে, তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আসার কথা। এইসব যে চলছে, এ ব্যাপারে কারো কোনো কথা নেই, কোনো সভ্য গণতান্ত্রিক দেশ অনেক বিষয়ে কথা বলে, কিন্তু এখানে নীরব কেন?
বুধবার (২৯ নভেম্বর) ঢাকার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, আমরা শুনেছিলাম আন্তর্জাতিকভাবে, নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হবে এমন কোনো কর্মকা- হলে সেটা নির্বাচনবিরোধী কর্মকা- বলে বিবেচিত হওয়ার কথা। এখন তো সবাই নীরব। এখন কেউ কিছু বলে না। ইউরোপও কিছু বলে না, আমেরিকাও কিছু বলে না।
নির্বাচন ঘিরে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার কথা মনে করিয়ে দিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, আজকে বাংলাদেশের একটা দল এবং তার দোসররা এখন হরতাল ডাকছে, অবরোধ করছে। তারা প্রকাশ্যে হামলা করে পুলিশ হত্যা করেছে। প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা করেছে, এসব কর্মকা- যারা করছে, তারা তো নির্বাচনকে বাধা দেওয়ার জন্য করছে। আমাদের সংবিধানকে চ্যালেঞ্জ করছে। আমাদের গণতন্ত্রকে চ্যালেঞ্জ করছে। আমাদের স্বাধীন বিচার ব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জ করছে। এটার কোনো প্রতিঘাত নেই।
কাদের আরও বলেন, এটা কি আন্দোলন? এটা তো নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করা। তারা নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধা দিচ্ছে, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে বাধা দিচ্ছে, তারা গাড়ি পোড়াচ্ছে, ট্রেনে হামলা করছে, প্রতিনিয়ত গাড়িতে অগ্নিসংযোগ, বাসে অগ্নিসংযোগ, এসব ঘটনা ঘটাচ্ছে। এটা তো নির্বাচনের বিরুদ্ধে, নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য এসব কর্মকা- করছে।
বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩
হরতাল-অবরোধে যানবাহনে আগুন দিয়ে নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা হলেও আমেরিকা এখন কেন কথা বলছে না, সেই প্রশ্ন রেখেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, নির্বাচনকে যারা বাধাগ্রস্ত করছে, তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আসার কথা। এইসব যে চলছে, এ ব্যাপারে কারো কোনো কথা নেই, কোনো সভ্য গণতান্ত্রিক দেশ অনেক বিষয়ে কথা বলে, কিন্তু এখানে নীরব কেন?
বুধবার (২৯ নভেম্বর) ঢাকার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, আমরা শুনেছিলাম আন্তর্জাতিকভাবে, নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হবে এমন কোনো কর্মকা- হলে সেটা নির্বাচনবিরোধী কর্মকা- বলে বিবেচিত হওয়ার কথা। এখন তো সবাই নীরব। এখন কেউ কিছু বলে না। ইউরোপও কিছু বলে না, আমেরিকাও কিছু বলে না।
নির্বাচন ঘিরে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার কথা মনে করিয়ে দিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, আজকে বাংলাদেশের একটা দল এবং তার দোসররা এখন হরতাল ডাকছে, অবরোধ করছে। তারা প্রকাশ্যে হামলা করে পুলিশ হত্যা করেছে। প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা করেছে, এসব কর্মকা- যারা করছে, তারা তো নির্বাচনকে বাধা দেওয়ার জন্য করছে। আমাদের সংবিধানকে চ্যালেঞ্জ করছে। আমাদের গণতন্ত্রকে চ্যালেঞ্জ করছে। আমাদের স্বাধীন বিচার ব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জ করছে। এটার কোনো প্রতিঘাত নেই।
কাদের আরও বলেন, এটা কি আন্দোলন? এটা তো নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করা। তারা নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধা দিচ্ছে, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে বাধা দিচ্ছে, তারা গাড়ি পোড়াচ্ছে, ট্রেনে হামলা করছে, প্রতিনিয়ত গাড়িতে অগ্নিসংযোগ, বাসে অগ্নিসংযোগ, এসব ঘটনা ঘটাচ্ছে। এটা তো নির্বাচনের বিরুদ্ধে, নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য এসব কর্মকা- করছে।