alt

রাজনীতি

আমাদের দেশের প্রতি ভক্তির অভাব : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৩

‘বাংলাদেশের সাংবাদিকদের দেশপ্রেম কম। আমাদের সমস্যা হলো, দেশের প্রতি ভক্তির অভাব আছে। এ জন্য অনেক গোপন নথি প্রকাশ করে দেয় আমাদের সম্মানিত মিডিয়া। এটি দুঃখজনক। এটি অন্য দেশে হয় না বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন ’

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিজের দপ্তরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা ব‌লেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে সংলাপ করবেন কার সঙ্গে, সেটি একটি বড় বিষয়। যুক্তরাষ্ট্র কি এ ধরনের সংলাপ-টংলাপ করে? সেটি তাদের জিজ্ঞাসা করেন। তাদের দেশে নির্বাচনের আগে তারা সংলাপ করে কি না। আমি জানি না। আমি বহু বছর যুক্তরাষ্ট্রে ছিলাম। আমি কোনো দিন সংলাপের কথা শুনিনি।’

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন,যুক্তরাষ্ট্রের শ্রম নীতি নিয়ে দুশ্চিন্তার কারণ দেখছেন না। এর পেছনে যুক্তি আছে, যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি খাত তাদের দেশের সরকারকে পাত্তা দেয় না। সে কারণে এখানে যুক্তরাষ্ট্রের শ্রম নীতির কোনো প্রভাব পড়বে না।

আবদুল মোমেন বলেন, ‘তৈরি পোশাকশিল্প ব্যক্তি মালিকানাধীন এবং যারা কেনে, তারাও ব্যক্তি মালিকানাধীন। ক্রেতারা ভালো মানের পণ্য ঠিক সময়ে সস্তায় পায়। আমি শুনেছি এটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে দেওয়া হয়েছে। তারা বিষয়টি দেখছে। আমি এ বিষয়টি দেখি না।’

তিনি বলেন, ‘চীনের ওপর কত ধরনের সীমাবদ্ধতা দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের যে কোনো হোম ডিপোতে গেলে সব জিনিস চীনের তৈরি। কারণ ব্যবসায়ীরা ঠিকই চীনা পণ্য কিনে নিয়ে যাচ্ছেন।’

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বিশ্বব্যাপী শ্রমিকদের ক্ষমতায়ন, শ্রম অধিকার ও শ্রমিকদের মানসম্মত জীবনযাপন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সম্প্রতি একটি প্রেসিডেনশিয়াল মেমোরেন্ডামে সই করেন।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ১৬ নভেম্বর তা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করে বলেন, যাঁরা শ্রমিকদের অধিকারের বিরুদ্ধে যাবেন, শ্রমিকদের হুমকি দেবেন কিংবা ভয় দেখাবেন, তাঁদের ওপর প্রয়োজনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে।

ছবি

আ. লীগ নিষিদ্ধের দাবি: যমুনার সামনে বাদ জুমা বড় জমায়েতের ডাক

ছবি

আ. লীগকে নিষিদ্ধের দাবি: রাতে শুরু হওয়া বিক্ষোভ সকালেও চলছে

আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন নিষিদ্ধের চূড়ান্ত প্রক্রিয়ায়, দাবি অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টার

ছবি

সাবেক প্রধানমন্ত্রী, সিইসি ও বিচারপতিসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন

ছবি

“জাতির বিরুদ্ধে কোনো সিদ্ধান্ত নয়: মানবিক করিডোর নিয়ে সরকারকে বিএনপির হুঁশিয়ারি”

ছবি

দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত সাবেক এমপি তুহিনের আপিল গ্রহণ, জামিন মঞ্জুর

ছবি

দল গোছাতে দুই মাসে এক কোটি সদস্য সংগ্রহের লক্ষ্য বিএনপির

ছবি

কবিগুরুর গান জাতীয় সংগীত হিসেবে পেয়ে আমরা গর্বিত: তারেক রহমান

ছবি

আজহারের রিভিউ শুনানি শেষ, রায় ২৭ মে

ছবি

সংসদের নিম্নকক্ষে আনুপাতিক ভোটে দ্বিমত নাগরিক ঐক্যের, অধিকাংশ প্রস্তাবে একমত

নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন প্রণীত সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি গণতন্ত্রী পার্টির

ছবি

রাষ্ট্র সংস্কারে রাজনৈতিক মতপার্থক্যে অনিশ্চয়তা তৈরি হচ্ছে: এনসিপি

ছবি

লন্ডনে চিকিৎসার পর খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি, ফিরোজায় ফিরলেন

ছবি

হেফাজতের দুঃখ প্রকাশ: মহাসমাবেশে দুই বক্তার আপত্তিকর বক্তব্য নিয়ে বিবৃতি

ছবি

দুই ঘণ্টায় ‘ফিরোজা’য় পৌঁছালেন খালেদা জিয়া, নেতাকর্মীদের ভিড়ে সড়কজুড়ে উচ্ছ্বাস

ছবি

দেশে ফিরলেন খালেদা জিয়া, যাচ্ছেন ‘ফিরোজায়’

ছবি

দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, নেতাকর্মীদের ঢল বিমানবন্দর থেকে গুলশান পর্যন্ত

ছবি

কিছু সংস্কার প্রস্তাব ধর্ম ও নারীকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে: এনসিপি

ছবি

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, হিথ্রোতে আবেগঘন বিদায়

ছবি

গয়েশ্বরের মন্তব্য: ‘আদালত বিএনপি নেতাকর্মীদের জন্য সেকেন্ড হোম হয়ে গেছে’

ছবি

গাজীপুরে এনসিপি নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা

ছবি

৬ মে দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, পথে পথে অভ্যর্থনার প্রস্তুতি বিএনপির

ছবি

সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার পক্ষে থাকার কথা বললেন মির্জা ফখরুল

ছবি

মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় দেশে পৌঁছাবেন খালেদা জিয়া

ছবি

কাতারের রাজকীয় বিমানে মঙ্গলবার দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া

ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত: জামায়াতে আমির

ছবি

বিশেষ বিমানে দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, অভ্যর্থনায় প্রস্তুত বিএনপি

ছবি

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে বলেছিলাম, না শুনে বিপদে পড়েছে: হাফিজ উদ্দিন

ছবি

নারী সংস্কার কমিশন বাতিলের দাবি অভ্যুত্থানের চেতনার পরিপন্থি: বাসদ

ছবি

চার দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা করে মহাসমাবেশ শেষ করলো হেফাজতে ইসলাম

ছবি

মামলা প্রত্যাহারের দাবি, হুঁশিয়ারি ও যুদ্ধের প্রস্তুতির আহ্বান মামুনুল হকের

ছবি

এই ভূখণ্ডে আওয়ামী লীগের আর পুনর্বাসন হবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

ছবি

জোবাইদা রহমানের জন্য চার স্তরের নিরাপত্তা চেয়ে আইজিপিকে বিএনপির চিঠি

ছবি

দীর্ঘ মেয়াদে অনির্বাচিত সরকারে ‘নানা সমস্যা’: সংলাপে জাতীয়তাবাদী জোট

ছবি

নির্বাচনের উপযুক্ত সময় ফেব্রুয়ারি, এপ্রিল পার হওয়া উচিত নয়: জামায়াত আমির

ছবি

শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে সিরাজগঞ্জে বিএনপির ৮ নেতার পদ স্থগিত

tab

রাজনীতি

আমাদের দেশের প্রতি ভক্তির অভাব : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৩

‘বাংলাদেশের সাংবাদিকদের দেশপ্রেম কম। আমাদের সমস্যা হলো, দেশের প্রতি ভক্তির অভাব আছে। এ জন্য অনেক গোপন নথি প্রকাশ করে দেয় আমাদের সম্মানিত মিডিয়া। এটি দুঃখজনক। এটি অন্য দেশে হয় না বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন ’

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিজের দপ্তরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা ব‌লেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে সংলাপ করবেন কার সঙ্গে, সেটি একটি বড় বিষয়। যুক্তরাষ্ট্র কি এ ধরনের সংলাপ-টংলাপ করে? সেটি তাদের জিজ্ঞাসা করেন। তাদের দেশে নির্বাচনের আগে তারা সংলাপ করে কি না। আমি জানি না। আমি বহু বছর যুক্তরাষ্ট্রে ছিলাম। আমি কোনো দিন সংলাপের কথা শুনিনি।’

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন,যুক্তরাষ্ট্রের শ্রম নীতি নিয়ে দুশ্চিন্তার কারণ দেখছেন না। এর পেছনে যুক্তি আছে, যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি খাত তাদের দেশের সরকারকে পাত্তা দেয় না। সে কারণে এখানে যুক্তরাষ্ট্রের শ্রম নীতির কোনো প্রভাব পড়বে না।

আবদুল মোমেন বলেন, ‘তৈরি পোশাকশিল্প ব্যক্তি মালিকানাধীন এবং যারা কেনে, তারাও ব্যক্তি মালিকানাধীন। ক্রেতারা ভালো মানের পণ্য ঠিক সময়ে সস্তায় পায়। আমি শুনেছি এটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে দেওয়া হয়েছে। তারা বিষয়টি দেখছে। আমি এ বিষয়টি দেখি না।’

তিনি বলেন, ‘চীনের ওপর কত ধরনের সীমাবদ্ধতা দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের যে কোনো হোম ডিপোতে গেলে সব জিনিস চীনের তৈরি। কারণ ব্যবসায়ীরা ঠিকই চীনা পণ্য কিনে নিয়ে যাচ্ছেন।’

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বিশ্বব্যাপী শ্রমিকদের ক্ষমতায়ন, শ্রম অধিকার ও শ্রমিকদের মানসম্মত জীবনযাপন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সম্প্রতি একটি প্রেসিডেনশিয়াল মেমোরেন্ডামে সই করেন।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ১৬ নভেম্বর তা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করে বলেন, যাঁরা শ্রমিকদের অধিকারের বিরুদ্ধে যাবেন, শ্রমিকদের হুমকি দেবেন কিংবা ভয় দেখাবেন, তাঁদের ওপর প্রয়োজনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে।

back to top