ঝালকাঠি-১ আসনে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য বজলুল হক হারুনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। তবে ওই আসন থেকে আওয়ামী লীগের আরেক আলোচিত প্রার্থী বিএনপির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান শাহজাহান ওমরের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
রোববার সকাল ১০টায় জেলা প্রশাসকের সভাকক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই অনুষ্ঠিত হয়। যাচাই-বাছাই শেষে ঝালকাঠির দুটি আসনে মোট ১৫ জন প্রার্থীর মধ্যে সাতজন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক ফারাহ গুল নিঝুম।
মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়ার প্রার্থীরা হলেন— ঝালকাঠি-১ আসনের সংসদ সদস্য বজলুল হক হারুন, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক উপকমিটির সদস্য এম মনিরুজ্জামান মনির, জাতীয় পার্টির এজাজুল হক, স্বতন্ত্র প্রার্থী ইসমাইল হোসেন, নুরুল আলম, ব্যারিস্টার আবুল কাশেম মো. ফকরুল ইসলাম। ঝালকাঠি-২ আসনের জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী নাসির উদ্দীন ইমরানের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।
নৌকার প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করলেও শেষ পর্যন্ত দল সিদ্ধান্ত বদল করায় এ আসনের তিনবারের সংসদ সদস্য বজলুল হক হারুনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়ে গেছে।
দলের মনোনয়ন না পেলেও এ আসনের প্রার্থী হয়েছিলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য মনিরুজ্জামান মনির, তার মনোনয়নপত্রও টেকেনি।
অন্যদিকে ঝালকাঠি-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আমির হোসেন আমু মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। দুই আসনেই বাতিল হয়েছে জাতীয় পার্টির প্রার্থীর মনোনয়নপত্র।
যাচাই-বাছাই অনুষ্ঠানে আলোচিত প্রার্থী ব্যারিস্টার মেজর (অব.) শাহজাহান ওমরের (বীর উত্তম) এসে নেতাকর্মীদের সঙ্গে কুশলবিনিময় করে চলে যান।
ঝালকাঠি-১ আসনে ১১ প্রার্থীর মধ্যে ৬ জন ও ঝালকাঠি-২ আসনে ৪ জন প্রার্থীর মধ্যে একজন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হলো। অপরদিকে ঝালকাঠি-২ আসনের হেভিওয়েট প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য আমির হোসেন আমুর মনোনয়নপত্র বৈধ বলে ঘোষণা করা হয়েছে।
মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ে সময় শাহজাহান ওমর জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন। গত বুধবার বাস পোড়ানোর মামলা থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে পরদিনই দল বদলে আওয়ামী লীগের হয়ে মনোনয়নপত্র দাখিল করে তিনি চমক সৃষ্টি করেন। পরে তাকে বহিষ্কারের ঘোষণা দেয় বিএনপি।
জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে আসার আগে সকালে জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতির কার্যালয়ে দীর্ঘ সময় অবস্থান করেন শাহাজান ওমর। তিনি ঝালকাঠি জেলা আইনজীবী সমিতির আজীবন সদস্য। সেখানে তিনি আইনজীবী সমিতির সদস্য ও কর্মী সমর্থকদের সাথে কুশল বিনিময় করেন।
উপস্থিত সাংবাদিকদের তিনি বলেন, “আমি এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে নৌকার মাঝি হয়েছি। দল-মত নির্বিশেষে সকলে আমার নির্বাচন করবে বলে আমি আশা করছি।”
রোববার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩
ঝালকাঠি-১ আসনে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য বজলুল হক হারুনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। তবে ওই আসন থেকে আওয়ামী লীগের আরেক আলোচিত প্রার্থী বিএনপির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান শাহজাহান ওমরের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
রোববার সকাল ১০টায় জেলা প্রশাসকের সভাকক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই অনুষ্ঠিত হয়। যাচাই-বাছাই শেষে ঝালকাঠির দুটি আসনে মোট ১৫ জন প্রার্থীর মধ্যে সাতজন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক ফারাহ গুল নিঝুম।
মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়ার প্রার্থীরা হলেন— ঝালকাঠি-১ আসনের সংসদ সদস্য বজলুল হক হারুন, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক উপকমিটির সদস্য এম মনিরুজ্জামান মনির, জাতীয় পার্টির এজাজুল হক, স্বতন্ত্র প্রার্থী ইসমাইল হোসেন, নুরুল আলম, ব্যারিস্টার আবুল কাশেম মো. ফকরুল ইসলাম। ঝালকাঠি-২ আসনের জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী নাসির উদ্দীন ইমরানের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।
নৌকার প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করলেও শেষ পর্যন্ত দল সিদ্ধান্ত বদল করায় এ আসনের তিনবারের সংসদ সদস্য বজলুল হক হারুনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়ে গেছে।
দলের মনোনয়ন না পেলেও এ আসনের প্রার্থী হয়েছিলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য মনিরুজ্জামান মনির, তার মনোনয়নপত্রও টেকেনি।
অন্যদিকে ঝালকাঠি-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আমির হোসেন আমু মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। দুই আসনেই বাতিল হয়েছে জাতীয় পার্টির প্রার্থীর মনোনয়নপত্র।
যাচাই-বাছাই অনুষ্ঠানে আলোচিত প্রার্থী ব্যারিস্টার মেজর (অব.) শাহজাহান ওমরের (বীর উত্তম) এসে নেতাকর্মীদের সঙ্গে কুশলবিনিময় করে চলে যান।
ঝালকাঠি-১ আসনে ১১ প্রার্থীর মধ্যে ৬ জন ও ঝালকাঠি-২ আসনে ৪ জন প্রার্থীর মধ্যে একজন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হলো। অপরদিকে ঝালকাঠি-২ আসনের হেভিওয়েট প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য আমির হোসেন আমুর মনোনয়নপত্র বৈধ বলে ঘোষণা করা হয়েছে।
মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ে সময় শাহজাহান ওমর জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন। গত বুধবার বাস পোড়ানোর মামলা থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে পরদিনই দল বদলে আওয়ামী লীগের হয়ে মনোনয়নপত্র দাখিল করে তিনি চমক সৃষ্টি করেন। পরে তাকে বহিষ্কারের ঘোষণা দেয় বিএনপি।
জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে আসার আগে সকালে জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতির কার্যালয়ে দীর্ঘ সময় অবস্থান করেন শাহাজান ওমর। তিনি ঝালকাঠি জেলা আইনজীবী সমিতির আজীবন সদস্য। সেখানে তিনি আইনজীবী সমিতির সদস্য ও কর্মী সমর্থকদের সাথে কুশল বিনিময় করেন।
উপস্থিত সাংবাদিকদের তিনি বলেন, “আমি এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে নৌকার মাঝি হয়েছি। দল-মত নির্বিশেষে সকলে আমার নির্বাচন করবে বলে আমি আশা করছি।”