যাছাই-বাছাইয়ের প্রথম দিনে বরিশালের ছয়টি সংসদীয় আসনের ছয় প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করেছেন রিটার্নিং অফিসার এছাড়া স্থগিত রাখা হয়েছে আরও চারজনের।
রোববার (৩ ডিসেম্বর) বরিশাল জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে রিটার্নিং অফিসার মো. শহীদুল ইসলাম এই প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র প্রাথমিকভাবে বাতিল ঘোষণা করেন।
মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া প্রার্থীরা হলেন- বরিশাল-১ (আগৈলঝাড়া-গৌরনদী) আসনে জাকের পার্টির মোহাম্মদ রিয়াজ মোরশেদ জামান। তিনি হলফনামা সঠিকভাবে দাখিল করেননি। বরিশাল-২ (উজিরপুর-বানারীপাড়া) আসনে বাংলাদেশ কংগ্রেস দলের প্রার্থী মোহাম্মদ মিরাজ হোসেন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আলবার্ট বাড়ৈ। তারাও হলফনামা সঠিকভাবে দাখিল করেননি। বরিশাল-৬ (বাকেরগঞ্জ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকির খান সাগর, মোহাম্মদ শাহরিয়ার মিয়া ও নূরে আলম শিকদার। এক শতাংশ ভোটারের নাম জমা না দেওয়ায় তাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়।
বরিশাল ৪ (হিজলা-মেন্দিগঞ্জ) আসনে মুক্তিজোটের দুইজন প্রার্থী থাকায় আসাদুজ্জামান নামে এক প্রার্থীর মনোনয়নের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
এছাড়া, বরিশাল-৪ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী ড.শাম্মী আহমেদ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী পঙ্কজ দেবনাথের বিষয়ে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ থাকায় যাচাই-বাছাইয়ের শেষ দিন সোমবার (৪ ডিসেম্বর) শুনানি শেষে সিদ্ধান্ত জানাবেন বলে জানিয়েছেন রিটার্নিং অফিসার।
বরিশাল-৫ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর মনোনয়নপত্রে স্ত্রীর নামে আমেরিকায় একটি বাড়ি থাকার বিষয়টি হলফনামায় উল্লেখ করেননি।
এদিকে ১৫ লাখ ৪ হাজার ৪৬ টাকা ভ্যাট বকেয়া থাকায় বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে জাতীয় পার্টির গোলাম কিবরিয়া টিপুর মনোনয়নপত্রে আপত্তি দেয় ভ্যাট অফিস। পরে ভ্যাট পরিশোধ করে কাগজ জমা দিলে তার মনোনয়নপত্র বৈধ করা হয়।
বরিশালের রিটার্নিং কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম জানান, যাচাই-বাছাইতে ৬টি আসনে ৫৫ জন প্রার্থী মনোনয়ন দাখিল করেছিলেন। বর্তমানে প্রার্থীতা বহাল রয়েছে ৪৫ জনের। পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া হবে।
রোববার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩
যাছাই-বাছাইয়ের প্রথম দিনে বরিশালের ছয়টি সংসদীয় আসনের ছয় প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করেছেন রিটার্নিং অফিসার এছাড়া স্থগিত রাখা হয়েছে আরও চারজনের।
রোববার (৩ ডিসেম্বর) বরিশাল জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে রিটার্নিং অফিসার মো. শহীদুল ইসলাম এই প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র প্রাথমিকভাবে বাতিল ঘোষণা করেন।
মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া প্রার্থীরা হলেন- বরিশাল-১ (আগৈলঝাড়া-গৌরনদী) আসনে জাকের পার্টির মোহাম্মদ রিয়াজ মোরশেদ জামান। তিনি হলফনামা সঠিকভাবে দাখিল করেননি। বরিশাল-২ (উজিরপুর-বানারীপাড়া) আসনে বাংলাদেশ কংগ্রেস দলের প্রার্থী মোহাম্মদ মিরাজ হোসেন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আলবার্ট বাড়ৈ। তারাও হলফনামা সঠিকভাবে দাখিল করেননি। বরিশাল-৬ (বাকেরগঞ্জ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকির খান সাগর, মোহাম্মদ শাহরিয়ার মিয়া ও নূরে আলম শিকদার। এক শতাংশ ভোটারের নাম জমা না দেওয়ায় তাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়।
বরিশাল ৪ (হিজলা-মেন্দিগঞ্জ) আসনে মুক্তিজোটের দুইজন প্রার্থী থাকায় আসাদুজ্জামান নামে এক প্রার্থীর মনোনয়নের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
এছাড়া, বরিশাল-৪ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী ড.শাম্মী আহমেদ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী পঙ্কজ দেবনাথের বিষয়ে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ থাকায় যাচাই-বাছাইয়ের শেষ দিন সোমবার (৪ ডিসেম্বর) শুনানি শেষে সিদ্ধান্ত জানাবেন বলে জানিয়েছেন রিটার্নিং অফিসার।
বরিশাল-৫ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর মনোনয়নপত্রে স্ত্রীর নামে আমেরিকায় একটি বাড়ি থাকার বিষয়টি হলফনামায় উল্লেখ করেননি।
এদিকে ১৫ লাখ ৪ হাজার ৪৬ টাকা ভ্যাট বকেয়া থাকায় বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে জাতীয় পার্টির গোলাম কিবরিয়া টিপুর মনোনয়নপত্রে আপত্তি দেয় ভ্যাট অফিস। পরে ভ্যাট পরিশোধ করে কাগজ জমা দিলে তার মনোনয়নপত্র বৈধ করা হয়।
বরিশালের রিটার্নিং কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম জানান, যাচাই-বাছাইতে ৬টি আসনে ৫৫ জন প্রার্থী মনোনয়ন দাখিল করেছিলেন। বর্তমানে প্রার্থীতা বহাল রয়েছে ৪৫ জনের। পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া হবে।