আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১০ জমা পড়া ১১টি
মনোনয়নপত্রের মধ্যে আটটিই বাতিল করে দিয়েছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা, ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার মো. সাবিরুল ইসলাম।
ধানমন্ডি, নিউ মার্কেট, কলাবাগান, হাজারীবাগ এলাকা নিয়ে গঠিত এ আসনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী নায়ক ফেরদৌস আহমেদের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
তার সঙ্গে বৈধ প্রার্থী হিসেবে টিকে গেছেন জাকের পার্টির মো. হুমায়ুন কবীর এবং জাতীয় পার্টির হাজী মো. শাহজাহান।
বাদপড়া আটজনের মধ্যে ন্যাশনাল পিপলস পার্টির কেএম শামসুল আলম, স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুর রহমান, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের শাহরিয়ার ইফতেখার পৌর কর পরিশোধ করেননি। সে কারণে তাদের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়ে গেছে।
তৃণমূল বিএনপির শাহানুর রহমান, স্বতন্ত্র প্রার্থী শেখ মো. রবিউল ইসলাম, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শরিফুল হাসানের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে তাদের প্রস্তাবক ও সমর্থনকারীদের সবার খোঁজে না পাওয়ার কারণে।
বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির এইচ এম মাসুম বিল্লাহর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে, কারণ তার মনোনয়নপত্রে প্রস্তাবকের স্বাক্ষর নেই।
আর আরকর রিটার্নের কাগজপত্র জমা না দেওয়ায় বাংলাদেশ ন্যাশনাললিস্ট ফ্রন্টের মো. বাহারানে সুলতান বাহারের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে।
ঢাকা-১০ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য এফবিসিসিআই এর সাবেক সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন। তার বদলে এবার প্রার্থী হিসেবে নায়ক ফেরদৌসকে বেছে নিয়েছে আওয়ামী লীগ।
মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা হওয়ার পর ফেরদৌস সাংবাদিকদের বলেন, “যারা বাদ পড়েছেন, তাদের প্রতি সমবেদনা জানাই। আশা করছি আপিলে তাদের মনোনয়নপত্র বৈধ হবে।”
ঢাকার ২০টি আসনের মধ্যে ঢাকা ১, ২, ৩, ১৯ ও ২০ আসনের রিটার্নিং অফিসার হচ্ছেন ঢাকা জেলা প্রশাসক। আর ঢাকা ৪ থেকে ১৮ আসনের রিটার্নিং অফিসার হলেন ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার।
সেগুনবাগিচায় রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের সন্মেলন কক্ষে ঢাকা ৪ থেকে ১৮ আসনের মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাইয়ের কাজ চলছে রোববার থেকে। সোমবার সকাল থেকে সেখানে বৈধ প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ছিল ৩০ নভেম্বর। সেখানে ৩০ রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মিলে ২৭১৩ জন মনোনয়ন পত্র জমা দেয়।
সেস মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাই শেষ হচ্ছে সোমবার, রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কমিশনে আপিল ও নিষ্পত্তি চলবে ৫ থেকে ১৫ ডিসেম্বর। আর প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর।
রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রতীক বরাদ্দ করবেন ১৮ ডিসেম্বর। সেদিন থেকে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত ভোটের প্রচার চলবে। আর ভোটগ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি।
সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩
আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১০ জমা পড়া ১১টি
মনোনয়নপত্রের মধ্যে আটটিই বাতিল করে দিয়েছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা, ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার মো. সাবিরুল ইসলাম।
ধানমন্ডি, নিউ মার্কেট, কলাবাগান, হাজারীবাগ এলাকা নিয়ে গঠিত এ আসনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী নায়ক ফেরদৌস আহমেদের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
তার সঙ্গে বৈধ প্রার্থী হিসেবে টিকে গেছেন জাকের পার্টির মো. হুমায়ুন কবীর এবং জাতীয় পার্টির হাজী মো. শাহজাহান।
বাদপড়া আটজনের মধ্যে ন্যাশনাল পিপলস পার্টির কেএম শামসুল আলম, স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুর রহমান, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের শাহরিয়ার ইফতেখার পৌর কর পরিশোধ করেননি। সে কারণে তাদের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়ে গেছে।
তৃণমূল বিএনপির শাহানুর রহমান, স্বতন্ত্র প্রার্থী শেখ মো. রবিউল ইসলাম, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শরিফুল হাসানের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে তাদের প্রস্তাবক ও সমর্থনকারীদের সবার খোঁজে না পাওয়ার কারণে।
বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির এইচ এম মাসুম বিল্লাহর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে, কারণ তার মনোনয়নপত্রে প্রস্তাবকের স্বাক্ষর নেই।
আর আরকর রিটার্নের কাগজপত্র জমা না দেওয়ায় বাংলাদেশ ন্যাশনাললিস্ট ফ্রন্টের মো. বাহারানে সুলতান বাহারের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে।
ঢাকা-১০ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য এফবিসিসিআই এর সাবেক সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন। তার বদলে এবার প্রার্থী হিসেবে নায়ক ফেরদৌসকে বেছে নিয়েছে আওয়ামী লীগ।
মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা হওয়ার পর ফেরদৌস সাংবাদিকদের বলেন, “যারা বাদ পড়েছেন, তাদের প্রতি সমবেদনা জানাই। আশা করছি আপিলে তাদের মনোনয়নপত্র বৈধ হবে।”
ঢাকার ২০টি আসনের মধ্যে ঢাকা ১, ২, ৩, ১৯ ও ২০ আসনের রিটার্নিং অফিসার হচ্ছেন ঢাকা জেলা প্রশাসক। আর ঢাকা ৪ থেকে ১৮ আসনের রিটার্নিং অফিসার হলেন ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার।
সেগুনবাগিচায় রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের সন্মেলন কক্ষে ঢাকা ৪ থেকে ১৮ আসনের মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাইয়ের কাজ চলছে রোববার থেকে। সোমবার সকাল থেকে সেখানে বৈধ প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ছিল ৩০ নভেম্বর। সেখানে ৩০ রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মিলে ২৭১৩ জন মনোনয়ন পত্র জমা দেয়।
সেস মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাই শেষ হচ্ছে সোমবার, রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কমিশনে আপিল ও নিষ্পত্তি চলবে ৫ থেকে ১৫ ডিসেম্বর। আর প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর।
রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রতীক বরাদ্দ করবেন ১৮ ডিসেম্বর। সেদিন থেকে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত ভোটের প্রচার চলবে। আর ভোটগ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি।