ঝালকাটি-১ আসনের আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমরের (বীর উত্তম) প্রার্থিতা বাতিল করতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে (সিইসি) চিঠি দিয়েছেন মো. আল মামুন খান নামে এক ব্যক্তি।
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগের হয়ে ভোটের মাঠে নেমে শাহজাহান ওমর ধারাবাহিকভাবে আচরণবিধি লঙ্ঘন করছেন বলে অভিযোগ করে সিইসিকে এ চিঠি দেওয়া হয় বলে জানা গেছে। ব্যারিস্টার এম শাহজাহান ওমর বিএনপি থেকে সদ্য বহিষ্কৃত, তিনি দলটির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান।
চিঠিতে অভিযোগ করা হয়, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রার্থী মোহাম্মদ শাজাহান ওমর (ঝালকাঠি-১, আসন নং ১২৫) গত ৪ ডিসেম্বর সকাল আনুমানিক ১০টার সময় কাঠালিয়া উপজেলাধীন পাইলট স্কুল মাঠে একটি নির্বাচনী জনসভা করেন। সভায় তার অনুসারীরা প্রকাশ্যে অস্ত্র প্রদর্শন করে সমাবেশ স্থলে উপস্থিত হন। যা বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ হয়।
যা নির্বাচন আচরণবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন থেকে জারিকৃত বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে মোহাম্মদ শাজাহান ওমর আসন্ন নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করছেন। কিন্তু নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত কোনো আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। তার এই ধরনের আচরণে এলাকার সাধারণ জনগণ ভীত। তার বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।
শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩
ঝালকাটি-১ আসনের আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমরের (বীর উত্তম) প্রার্থিতা বাতিল করতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে (সিইসি) চিঠি দিয়েছেন মো. আল মামুন খান নামে এক ব্যক্তি।
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগের হয়ে ভোটের মাঠে নেমে শাহজাহান ওমর ধারাবাহিকভাবে আচরণবিধি লঙ্ঘন করছেন বলে অভিযোগ করে সিইসিকে এ চিঠি দেওয়া হয় বলে জানা গেছে। ব্যারিস্টার এম শাহজাহান ওমর বিএনপি থেকে সদ্য বহিষ্কৃত, তিনি দলটির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান।
চিঠিতে অভিযোগ করা হয়, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রার্থী মোহাম্মদ শাজাহান ওমর (ঝালকাঠি-১, আসন নং ১২৫) গত ৪ ডিসেম্বর সকাল আনুমানিক ১০টার সময় কাঠালিয়া উপজেলাধীন পাইলট স্কুল মাঠে একটি নির্বাচনী জনসভা করেন। সভায় তার অনুসারীরা প্রকাশ্যে অস্ত্র প্রদর্শন করে সমাবেশ স্থলে উপস্থিত হন। যা বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ হয়।
যা নির্বাচন আচরণবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন থেকে জারিকৃত বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে মোহাম্মদ শাজাহান ওমর আসন্ন নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করছেন। কিন্তু নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত কোনো আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। তার এই ধরনের আচরণে এলাকার সাধারণ জনগণ ভীত। তার বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।