জাতীয় পার্টির যুগ্ম মহাসচিব ইকবাল হোসেন
জাতীয় পার্টির যুগ্ম মহাসচিব ইকবাল হোসেন তাপস বলেছেন, যুদ্ধের প্রায় ৫০ বছর হয়ে গেছে। এর মাঝে অনেকবার মুক্তিযুদ্ধের সেই গৌরবগাঁথা ইতিহাসকে বিকৃত করবার ব্যর্থ চেষ্টা চালানো হয়েছে। এদেশে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের নাম তালিকা থেকে বাদ দিয়েছে। আবার অনেকে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ না করার পরেও সেই তালিকায় তাদের নাম রয়েছে। মুক্তিযোদ্ধারা কোন রাজনৈতিক সংগঠনের ছিল না। কিন্তু এখন কোনো কোনো দল মুক্তিযুদ্ধকে তাদের সম্পত্তি বানিয়ে ফেলছে। এটি অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়। মুক্তিযুদ্ধ কোনো দলের ব্যক্তিগত সম্পদ হতে পারে না।
শনিবার (২১ নভেম্বর) দুপুরে শহরের এসএম মালেহ রোডে আল জয়নাল প্লাজায় এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, জীবনকে বাজি রেখে মুক্তিযোদ্ধারা ৭১ সালে রণক্ষেত্রে গিয়েছিলেন। সেদিন একটি মানুষের কন্ঠস্বরে সারাদেশের মানুষ যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিল। করোনাকালীন সময়েও আমাদের যুদ্ধ করতে হয়েছে নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখবার জন্য। আমাদের বর্তমান প্রজন্ম যারা মুক্তিযুদ্ধ দেখেনি ও যুদ্ধের ভয়াবহতা উপলব্ধি করেনি তারা এই করোনার ভয়ে ঘর থেকে বের হয়নি। এখন যদি ৭১ এর যুদ্ধের সেদিনটি কল্পনা করি তাহলে ভেসে উঠে সামনে গুলি, পিছনে কামান তাক করা, মাটিতে মাইন পাতা। চারদিক থেকেই মৃত্যু যেন ওৎ পেতে আছে। কিন্তু সেই সময়েও মুক্তিযোদ্ধারা মৃত্যুকে চোখ রাঙানি দিয়েই নিজের জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করেছিলেন।
জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটিতে নারায়ণগঞ্জের তিনজন পদ পাওয়ায় তাদের সংবধর্না প্রদান করা হয়। তারা হলেন: জাতীয় পার্টির নেতা জয়নাল আবেদীন, আব্দুল মোতালিব, গোলাম কাদির। অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা পার্টির উপদেষ্টা জয়নাল আবেদীন। বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় সভাপতি ইসহাক ভূইয়া, সহসভাপতি সফিউল আলম আরিফ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাম কাদির, মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পার্টির আহ্বায়ক জহিরুল ইসলাম মিন্টু প্রমুখ।
জাতীয় পার্টির যুগ্ম মহাসচিব ইকবাল হোসেন
শনিবার, ২১ নভেম্বর ২০২০
জাতীয় পার্টির যুগ্ম মহাসচিব ইকবাল হোসেন তাপস বলেছেন, যুদ্ধের প্রায় ৫০ বছর হয়ে গেছে। এর মাঝে অনেকবার মুক্তিযুদ্ধের সেই গৌরবগাঁথা ইতিহাসকে বিকৃত করবার ব্যর্থ চেষ্টা চালানো হয়েছে। এদেশে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের নাম তালিকা থেকে বাদ দিয়েছে। আবার অনেকে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ না করার পরেও সেই তালিকায় তাদের নাম রয়েছে। মুক্তিযোদ্ধারা কোন রাজনৈতিক সংগঠনের ছিল না। কিন্তু এখন কোনো কোনো দল মুক্তিযুদ্ধকে তাদের সম্পত্তি বানিয়ে ফেলছে। এটি অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়। মুক্তিযুদ্ধ কোনো দলের ব্যক্তিগত সম্পদ হতে পারে না।
শনিবার (২১ নভেম্বর) দুপুরে শহরের এসএম মালেহ রোডে আল জয়নাল প্লাজায় এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, জীবনকে বাজি রেখে মুক্তিযোদ্ধারা ৭১ সালে রণক্ষেত্রে গিয়েছিলেন। সেদিন একটি মানুষের কন্ঠস্বরে সারাদেশের মানুষ যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিল। করোনাকালীন সময়েও আমাদের যুদ্ধ করতে হয়েছে নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখবার জন্য। আমাদের বর্তমান প্রজন্ম যারা মুক্তিযুদ্ধ দেখেনি ও যুদ্ধের ভয়াবহতা উপলব্ধি করেনি তারা এই করোনার ভয়ে ঘর থেকে বের হয়নি। এখন যদি ৭১ এর যুদ্ধের সেদিনটি কল্পনা করি তাহলে ভেসে উঠে সামনে গুলি, পিছনে কামান তাক করা, মাটিতে মাইন পাতা। চারদিক থেকেই মৃত্যু যেন ওৎ পেতে আছে। কিন্তু সেই সময়েও মুক্তিযোদ্ধারা মৃত্যুকে চোখ রাঙানি দিয়েই নিজের জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করেছিলেন।
জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটিতে নারায়ণগঞ্জের তিনজন পদ পাওয়ায় তাদের সংবধর্না প্রদান করা হয়। তারা হলেন: জাতীয় পার্টির নেতা জয়নাল আবেদীন, আব্দুল মোতালিব, গোলাম কাদির। অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা পার্টির উপদেষ্টা জয়নাল আবেদীন। বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় সভাপতি ইসহাক ভূইয়া, সহসভাপতি সফিউল আলম আরিফ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাম কাদির, মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পার্টির আহ্বায়ক জহিরুল ইসলাম মিন্টু প্রমুখ।