বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি হওয়ায় তাকে করোনারি কেয়ার ইউনিট (সিসিইউ) থেকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে।
সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে বিএনপির চেয়ারপারসনকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়।
বিএনপির মিডিয়া ইউংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে সকালে মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে কেবিনে নিয়ে আসা হয়েছে।
এর আগে, রোববার (১৭ সেপ্টেম্বর ) রাত ২টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের অবনতি হওয়ায় তাকে কেবিন থেকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নেওয়া হয়। তার সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা পর্যালোচনায় করতে এ দিন রাত সাড়ে ১১টায় দেশি-বিদেশি চিকিৎসকদের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ড বৈঠকে বসে। বৈঠকে খালেদা জিয়াকে সিসিইউতে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
লিভার সিরোসিসসহ নানান রোগে আক্রান্ত খালেদা জিয়া। তার মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকরা একাধিকবার সংবাদ সম্মেলনে করে বলেছেন, অতি দ্রুত তার লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট (প্রতিস্থাপন) করা দরকার। যেটা বাংলাদেশে সম্ভব নয়। এ জন্য খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশ নেওয়ার অনুমতি চেয়ে সরকারের কাছে একাধিকবার আবেদন করা হয়।
সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি হওয়ায় তাকে করোনারি কেয়ার ইউনিট (সিসিইউ) থেকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে।
সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে বিএনপির চেয়ারপারসনকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়।
বিএনপির মিডিয়া ইউংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে সকালে মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে কেবিনে নিয়ে আসা হয়েছে।
এর আগে, রোববার (১৭ সেপ্টেম্বর ) রাত ২টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের অবনতি হওয়ায় তাকে কেবিন থেকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নেওয়া হয়। তার সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা পর্যালোচনায় করতে এ দিন রাত সাড়ে ১১টায় দেশি-বিদেশি চিকিৎসকদের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ড বৈঠকে বসে। বৈঠকে খালেদা জিয়াকে সিসিইউতে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
লিভার সিরোসিসসহ নানান রোগে আক্রান্ত খালেদা জিয়া। তার মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকরা একাধিকবার সংবাদ সম্মেলনে করে বলেছেন, অতি দ্রুত তার লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট (প্রতিস্থাপন) করা দরকার। যেটা বাংলাদেশে সম্ভব নয়। এ জন্য খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশ নেওয়ার অনুমতি চেয়ে সরকারের কাছে একাধিকবার আবেদন করা হয়।