চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) সম্প্রতি ছাত্রলীগের দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনায় অবিলম্বে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। প্রয়োজনে কঠোর হওয়ার হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন তিনি।
মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘর্ষের ঘটনায় ছাত্রলীগের বিষয়ে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেয়া হবে। এমন ঘটনা যাতে না ঘটে, সেজন্য যত কঠোর হওয়া দরকার আমরা হবো।’
‘একপক্ষীয় নির্বাচন করে সরকারই হেরেছে; জিতেছে বিএনপি’- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর এমন মন্তব্যের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সবাই জানে, নির্বাচনে কারা জিতেছে। নির্বাচনে অংশ না নিয়েই বিএনপি জিতে গেল? এটা পাগলের প্রলাপ ছাড়া আর কি?’
নির্বাচন করার জন্যই বিএনপি নেতাদের আটক রাখা হয়েছিল কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ২৮ অক্টোবর ঢাকায় বিএনপির আন্দোলন প্রসঙ্গ টেনে ওবায়দুল কাদের বলেন, পুলিশকে হত্যা করা, প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা করা, সাংবাদিকদের মারধর করা, জাজেজ চেম্বারে হামলা করা, পুলিশের হাসপাতালে গিয়ে হামলা করা- এসব অভিযোগে তাদের আটক করা হয়।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘তারা বলেছিল পালিয়ে যাবে না, পালিয়ে গেল কেন? পালিয়ে গেল মানে তারা কোনো অপরাধ করেছে। তারপরও বিষয়টা বিচারাধীন বিষয়, আদালতের বিষয়, আদালত যখন জামিন দিয়েছে, তখন তারা মুক্তি পেয়েছে।’
বিএনপির যে ৫৪টি দল নিয়ে জোট গঠন করলো সেই জোট কোথায়? প্রশ্ন রেখে ওবায়দুল কাদের বলেন, ২৮ অক্টোবর তারা অপরাধ করেছে বলেই পালিয়ে গিয়েছিলেন। অপরাধ না করলে পালাতে হতো না!
অপর এক প্রশ্নের জবাবে সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘বাধা দেওয়ার মতো সহিংস তৎপরতা, সন্ত্রাস, অগ্নিসন্ত্রাস—এসব উপাদান যদি আন্দোলনে যুক্ত হয়, তাহলে বাধা আসবে। তারা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি দিলে আমরা বাধা দেব কেন?’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ-বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, সংস্কৃতি-বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।
মঙ্গলবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) সম্প্রতি ছাত্রলীগের দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনায় অবিলম্বে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। প্রয়োজনে কঠোর হওয়ার হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন তিনি।
মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘর্ষের ঘটনায় ছাত্রলীগের বিষয়ে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেয়া হবে। এমন ঘটনা যাতে না ঘটে, সেজন্য যত কঠোর হওয়া দরকার আমরা হবো।’
‘একপক্ষীয় নির্বাচন করে সরকারই হেরেছে; জিতেছে বিএনপি’- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর এমন মন্তব্যের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সবাই জানে, নির্বাচনে কারা জিতেছে। নির্বাচনে অংশ না নিয়েই বিএনপি জিতে গেল? এটা পাগলের প্রলাপ ছাড়া আর কি?’
নির্বাচন করার জন্যই বিএনপি নেতাদের আটক রাখা হয়েছিল কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ২৮ অক্টোবর ঢাকায় বিএনপির আন্দোলন প্রসঙ্গ টেনে ওবায়দুল কাদের বলেন, পুলিশকে হত্যা করা, প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা করা, সাংবাদিকদের মারধর করা, জাজেজ চেম্বারে হামলা করা, পুলিশের হাসপাতালে গিয়ে হামলা করা- এসব অভিযোগে তাদের আটক করা হয়।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘তারা বলেছিল পালিয়ে যাবে না, পালিয়ে গেল কেন? পালিয়ে গেল মানে তারা কোনো অপরাধ করেছে। তারপরও বিষয়টা বিচারাধীন বিষয়, আদালতের বিষয়, আদালত যখন জামিন দিয়েছে, তখন তারা মুক্তি পেয়েছে।’
বিএনপির যে ৫৪টি দল নিয়ে জোট গঠন করলো সেই জোট কোথায়? প্রশ্ন রেখে ওবায়দুল কাদের বলেন, ২৮ অক্টোবর তারা অপরাধ করেছে বলেই পালিয়ে গিয়েছিলেন। অপরাধ না করলে পালাতে হতো না!
অপর এক প্রশ্নের জবাবে সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘বাধা দেওয়ার মতো সহিংস তৎপরতা, সন্ত্রাস, অগ্নিসন্ত্রাস—এসব উপাদান যদি আন্দোলনে যুক্ত হয়, তাহলে বাধা আসবে। তারা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি দিলে আমরা বাধা দেব কেন?’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ-বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, সংস্কৃতি-বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।