ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে বসে সংসদের বিরোধীদল হিসেবে জাতীয় পার্টিকে বেছে নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপারসন শমসের মবিন চৌধুরী।
তিনি বলেছেন, সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা কে হবেন, উপনেতা কে হবেন—সে সিদ্ধান্ত বিরোধী দলের কার্যালয়ে হয় না। সরকারি দলের (আওয়ামী লীগ) কার্যালয়ে সেই সিদ্ধান্ত হয়, যা অসুস্থ রাজনীতি।
আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে তৃণমূল বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান নাজমুল হুদার প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ‘সমসাময়িক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট উত্তরণে নাজমুল হুদার ভাবনা’ শীর্ষক এই আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
শমসের মুবিন চৌধুরী বলেন, ‘তথাকথিত বিরোধী দল বলে, আমরা (বিরোধী দল) যেখানে যেখানে নির্বাচন করব, সেখানে নৌকা মার্কার কোনো প্রার্থী দিতে পারবেন না। বিরোধীদলীয় নেতা কে হবেন, উপনেতা কে হবেন, সে সিদ্ধান্ত সেই দলের কার্যালয়ে হয় না। সেটা সরকারি দলের কার্যালয়ে সিদ্ধান্ত হয়। তথাকথিত বিরোধী দলের মধ্যে নতুন একটি ধারা বের হচ্ছে দেখছি, সেটা মার্চে দেখতে পাব কী দাঁড়ায়। এই সবকিছু হচ্ছে অসুস্থ ও সমসাময়িক রাজনীতি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তৃণমূল বিএনপির যেসব প্রার্থী শেষ পর্যন্ত ভোটের মাঠে ছিলেন, তাঁদেরকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, প্রথমবার নির্বাচনে অংশ নিতে গিয়ে তৃণমূল বিএনপি আর্থিক, সাংগঠনিক ও যোগাযোগ প্রতিকূলতার মধ্যে পড়েছিল। একারণে নির্বাচনে হয়তো আপনারা সামগ্রিকভাবে আসনে নির্বাচিত হতে পারেননি। এই প্রার্থীদের মধ্যে যাঁরা একটি কেন্দ্রে বিজয়ী হয়েছেন, সেটা তৃণমূল বিএনপির বিজয়।
তিনি জানান, তৃণমূল বিএনপি নির্বাচনমুখী দল এবং তারা অন্য দলের প্রতীক নিয়ে কখনো নির্বাচন করবে না।
শমসের মুবিন চৌধুরী বলেন, কোনো দল রাতারাতি বা প্রথমবার নির্বাচন করে ক্ষমতায় যায় না। আগামীকাল, পরশু বা আগামী বছর নয়, আগামী যুগের দিকে তাকাতে হবে। নাজমুল হুদার নীতি–আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে হলে তৃণমূল বিএনপির সঙ্গে জড়িত থাকবেন। কাজ করে যাবেন। সংসদ সদস্য হলাম কি না, সে কথা চিন্তা কইরেন না। সংসদ সদস্য না হয়েও অনেক কাজ করতে পারবেন।
শুক্রবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে বসে সংসদের বিরোধীদল হিসেবে জাতীয় পার্টিকে বেছে নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপারসন শমসের মবিন চৌধুরী।
তিনি বলেছেন, সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা কে হবেন, উপনেতা কে হবেন—সে সিদ্ধান্ত বিরোধী দলের কার্যালয়ে হয় না। সরকারি দলের (আওয়ামী লীগ) কার্যালয়ে সেই সিদ্ধান্ত হয়, যা অসুস্থ রাজনীতি।
আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে তৃণমূল বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান নাজমুল হুদার প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ‘সমসাময়িক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট উত্তরণে নাজমুল হুদার ভাবনা’ শীর্ষক এই আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
শমসের মুবিন চৌধুরী বলেন, ‘তথাকথিত বিরোধী দল বলে, আমরা (বিরোধী দল) যেখানে যেখানে নির্বাচন করব, সেখানে নৌকা মার্কার কোনো প্রার্থী দিতে পারবেন না। বিরোধীদলীয় নেতা কে হবেন, উপনেতা কে হবেন, সে সিদ্ধান্ত সেই দলের কার্যালয়ে হয় না। সেটা সরকারি দলের কার্যালয়ে সিদ্ধান্ত হয়। তথাকথিত বিরোধী দলের মধ্যে নতুন একটি ধারা বের হচ্ছে দেখছি, সেটা মার্চে দেখতে পাব কী দাঁড়ায়। এই সবকিছু হচ্ছে অসুস্থ ও সমসাময়িক রাজনীতি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তৃণমূল বিএনপির যেসব প্রার্থী শেষ পর্যন্ত ভোটের মাঠে ছিলেন, তাঁদেরকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, প্রথমবার নির্বাচনে অংশ নিতে গিয়ে তৃণমূল বিএনপি আর্থিক, সাংগঠনিক ও যোগাযোগ প্রতিকূলতার মধ্যে পড়েছিল। একারণে নির্বাচনে হয়তো আপনারা সামগ্রিকভাবে আসনে নির্বাচিত হতে পারেননি। এই প্রার্থীদের মধ্যে যাঁরা একটি কেন্দ্রে বিজয়ী হয়েছেন, সেটা তৃণমূল বিএনপির বিজয়।
তিনি জানান, তৃণমূল বিএনপি নির্বাচনমুখী দল এবং তারা অন্য দলের প্রতীক নিয়ে কখনো নির্বাচন করবে না।
শমসের মুবিন চৌধুরী বলেন, কোনো দল রাতারাতি বা প্রথমবার নির্বাচন করে ক্ষমতায় যায় না। আগামীকাল, পরশু বা আগামী বছর নয়, আগামী যুগের দিকে তাকাতে হবে। নাজমুল হুদার নীতি–আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে হলে তৃণমূল বিএনপির সঙ্গে জড়িত থাকবেন। কাজ করে যাবেন। সংসদ সদস্য হলাম কি না, সে কথা চিন্তা কইরেন না। সংসদ সদস্য না হয়েও অনেক কাজ করতে পারবেন।