ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে বসে সংসদের বিরোধীদল হিসেবে জাতীয় পার্টিকে বেছে নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপারসন শমসের মবিন চৌধুরী।
তিনি বলেন, নির্বাচনের আগে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলাকারী জেল থেকে মুক্তি পেয়ে আওয়ামী লীগে চলে যায়। এটাই অসুস্থ রাজনীতির দৃষ্টান্ত। যেখানে বিরোধীদল বলে, আমরা যেখানে নির্বাচন করব; সেখানে নৌকা মার্কার প্রার্থী দেওয়া যাবে না। বিরোধী দলের নেতা কে হবে, উপনেতা কে হবে সেটা তাদের কার্যালয় থেকে আসে না। আসেন সরকারি দলের কার্যালয় থেকে।
শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে তৃণমূল বিএনপি আয়োজিত দলের বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার প্রথম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
শমসের মবিন চৌধুরী বলেন, সুস্থ্য রাজনীতি, সুশাসনের ভিত্তি স্লোগান নিয়ে তৃণমূল বিএনপি গঠন করেছিলেন নাজমুল হুদা। নিবন্ধের জন্য প্রথমে না করে দেওয়া হয়েছিল। তখন থেকেই একটা অসুস্থ রাজনীতি শুরু হয়েছ। নাজমুল হুদা আদালতের মাধ্যমে নিবন্ধন এনেছিলেন।
আলোচনায় দলের মহাসচিব তৈমুর আলম খন্দকার বলেন, দেশের ভালো চায় এমন অনেকে রাজনৈতিক দল আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। নির্বাচনেও আমরা অনেক জনসমর্থন পেয়েছি। আমরা তৃণমূল বিএনপি সুস্থ রাজনীতির পক্ষে একটি জাতীয় ঐক্য গঠনের উদ্যোগ নেব। বাংলাদেশে কিছু তারিখ আছে, যেমন- ২১ আগস্ট, ৩ নভেম্বর। এসব ঐতিহাসিক তারিখের কারণে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে কোনো দিন ঐক্য হবে না। ফলে তারা কোনোদিন দেশে সুস্থ রাজনীতি প্রতিষ্ঠাও করতে পারবে না। আমরা নতুন প্রজন্মকে নিয় সুস্থ রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করবো।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন তৃণমূল বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মো. আক্কাস আলী খান, যুগ্ম মহাসচিব রোকসানা আমিন সুরমা, কৃষক-শ্রমিক পার্টির সভাপতি মো. সিরাজুল হক প্রমুখ।
শুক্রবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে বসে সংসদের বিরোধীদল হিসেবে জাতীয় পার্টিকে বেছে নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপারসন শমসের মবিন চৌধুরী।
তিনি বলেন, নির্বাচনের আগে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলাকারী জেল থেকে মুক্তি পেয়ে আওয়ামী লীগে চলে যায়। এটাই অসুস্থ রাজনীতির দৃষ্টান্ত। যেখানে বিরোধীদল বলে, আমরা যেখানে নির্বাচন করব; সেখানে নৌকা মার্কার প্রার্থী দেওয়া যাবে না। বিরোধী দলের নেতা কে হবে, উপনেতা কে হবে সেটা তাদের কার্যালয় থেকে আসে না। আসেন সরকারি দলের কার্যালয় থেকে।
শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে তৃণমূল বিএনপি আয়োজিত দলের বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার প্রথম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
শমসের মবিন চৌধুরী বলেন, সুস্থ্য রাজনীতি, সুশাসনের ভিত্তি স্লোগান নিয়ে তৃণমূল বিএনপি গঠন করেছিলেন নাজমুল হুদা। নিবন্ধের জন্য প্রথমে না করে দেওয়া হয়েছিল। তখন থেকেই একটা অসুস্থ রাজনীতি শুরু হয়েছ। নাজমুল হুদা আদালতের মাধ্যমে নিবন্ধন এনেছিলেন।
আলোচনায় দলের মহাসচিব তৈমুর আলম খন্দকার বলেন, দেশের ভালো চায় এমন অনেকে রাজনৈতিক দল আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। নির্বাচনেও আমরা অনেক জনসমর্থন পেয়েছি। আমরা তৃণমূল বিএনপি সুস্থ রাজনীতির পক্ষে একটি জাতীয় ঐক্য গঠনের উদ্যোগ নেব। বাংলাদেশে কিছু তারিখ আছে, যেমন- ২১ আগস্ট, ৩ নভেম্বর। এসব ঐতিহাসিক তারিখের কারণে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে কোনো দিন ঐক্য হবে না। ফলে তারা কোনোদিন দেশে সুস্থ রাজনীতি প্রতিষ্ঠাও করতে পারবে না। আমরা নতুন প্রজন্মকে নিয় সুস্থ রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করবো।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন তৃণমূল বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মো. আক্কাস আলী খান, যুগ্ম মহাসচিব রোকসানা আমিন সুরমা, কৃষক-শ্রমিক পার্টির সভাপতি মো. সিরাজুল হক প্রমুখ।