আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সকল ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হওয়ার পর বিএনপি এখন মনগড়া তথ্য দিয়ে নির্লজ্জ মিথ্যাচার করছে।
আজ সংবাদমাধ্যমে পাঠানো দলের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি।
বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন,‘বাংলাদেশের সর্বোস্তরের জনগণ যখন পবিত্র ঈদ উৎসব উদযাপন করছে, নিরাপদ ও আনন্দময় পরিবেশে প্রতিটি গৃহকোণে পরিবার-পরিজন নিয়ে উৎসবে মাতোয়ারা ঠিক সে সময়ে বিএনপি তথাকথিত ‘গুম-নির্যাতনের’ কাল্পনিক তথ্য দিয়ে বাংলাদেশের জনগণকে বিভ্রান্ত করছে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘মির্জা ফখরুলের দেয়া বিরোধীদলের নেতাকর্মীদের গুম, হত্যার ঘটনা সর্বৈব মিথ্যা এবং দায়েরকৃত মামলার সংখ্যার তথ্য সম্পূর্ণ বানোয়াট। বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও নির্বাচনী প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করতে বিএনপির সকল ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হওয়ার পর তারা এখন মনগড়া তথ্য দিয়ে নির্লজ্জ মিথ্যাচার করছে।’
তিনি বলেন, তথাকথিত গুম, খুন ও মামলার সংখ্যা নিয়ে বিদেশী প্রভুদের কাছ থেকে করুণা ও রাজনৈতিক সমর্থন লাভের আশায় বিএনপি নেতারা ধারাবাহিকভাবে সরকার বিরোধী এ অপপ্রচার চালাচ্ছে।
বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল ইসলাম ঢালাওভাবে অপপ্রচার না চালিয়ে রাজনৈতিক কারণে তথাকথিত নিপীড়ন-নির্যাতনের কোন ঘটনা ঘটলে সুনির্দিষ্ট তথ্যসহ বিএনপি নেতাদের সম্পূর্ণ তালিকা জনসম্মুখে প্রকাশের দাবী জানান ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, ঠাকুরগাঁওয়ে মৃত্যুবরণকারী যুবদল নেতা একজন স্থানীয়ভাবে চিহ্নিত মাদকসেবী এবং তার বিরদ্ধে মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকা-ের অভিযোগে একাধিক মামলা বিচারাধীন রয়েছে। কোন প্রকার আইনের ব্যত্যয় ঘটলে সরকার গুরুত্বসহকারে বিষয়টি খতিয়ে দেখবে। কিন্তু মির্জা ফখরুল একজন মাদকাসক্ত এবং মাদক ব্যবসায়ীর মতো একজন অপরাধীর স্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনাকে ‘বিরোধীদলের উপর সরকারের নির্যাতন’-এর অভিযোগ এনে অপপ্রচার চালিয়ে রাজনৈতিকভাবে ফায়দা নেয়ার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
সরকার দেশে যেকোন মূল্যে দেশে গণতন্ত্র, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধ পরিকর জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি যখন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় ছিল তখন ২০০৪ সালের ২১ শে আগস্ট নারকীয় গ্রেনেড হামলা চালিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে সম্পূর্ণভাবে নিশ্চিহ্ন করার ষড়যন্ত্র চালায়। তিনি বলেন, ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে অপারেশন ক্লিনহার্টসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মাধ্যমে মোট ১২২৩ জন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে ক্রস ফায়ার এবং পুলিশ হেফাজতে হত্যা করে। আওয়ামী লীগ প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না।
শনিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৪
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সকল ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হওয়ার পর বিএনপি এখন মনগড়া তথ্য দিয়ে নির্লজ্জ মিথ্যাচার করছে।
আজ সংবাদমাধ্যমে পাঠানো দলের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি।
বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন,‘বাংলাদেশের সর্বোস্তরের জনগণ যখন পবিত্র ঈদ উৎসব উদযাপন করছে, নিরাপদ ও আনন্দময় পরিবেশে প্রতিটি গৃহকোণে পরিবার-পরিজন নিয়ে উৎসবে মাতোয়ারা ঠিক সে সময়ে বিএনপি তথাকথিত ‘গুম-নির্যাতনের’ কাল্পনিক তথ্য দিয়ে বাংলাদেশের জনগণকে বিভ্রান্ত করছে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘মির্জা ফখরুলের দেয়া বিরোধীদলের নেতাকর্মীদের গুম, হত্যার ঘটনা সর্বৈব মিথ্যা এবং দায়েরকৃত মামলার সংখ্যার তথ্য সম্পূর্ণ বানোয়াট। বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও নির্বাচনী প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করতে বিএনপির সকল ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হওয়ার পর তারা এখন মনগড়া তথ্য দিয়ে নির্লজ্জ মিথ্যাচার করছে।’
তিনি বলেন, তথাকথিত গুম, খুন ও মামলার সংখ্যা নিয়ে বিদেশী প্রভুদের কাছ থেকে করুণা ও রাজনৈতিক সমর্থন লাভের আশায় বিএনপি নেতারা ধারাবাহিকভাবে সরকার বিরোধী এ অপপ্রচার চালাচ্ছে।
বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল ইসলাম ঢালাওভাবে অপপ্রচার না চালিয়ে রাজনৈতিক কারণে তথাকথিত নিপীড়ন-নির্যাতনের কোন ঘটনা ঘটলে সুনির্দিষ্ট তথ্যসহ বিএনপি নেতাদের সম্পূর্ণ তালিকা জনসম্মুখে প্রকাশের দাবী জানান ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, ঠাকুরগাঁওয়ে মৃত্যুবরণকারী যুবদল নেতা একজন স্থানীয়ভাবে চিহ্নিত মাদকসেবী এবং তার বিরদ্ধে মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকা-ের অভিযোগে একাধিক মামলা বিচারাধীন রয়েছে। কোন প্রকার আইনের ব্যত্যয় ঘটলে সরকার গুরুত্বসহকারে বিষয়টি খতিয়ে দেখবে। কিন্তু মির্জা ফখরুল একজন মাদকাসক্ত এবং মাদক ব্যবসায়ীর মতো একজন অপরাধীর স্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনাকে ‘বিরোধীদলের উপর সরকারের নির্যাতন’-এর অভিযোগ এনে অপপ্রচার চালিয়ে রাজনৈতিকভাবে ফায়দা নেয়ার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
সরকার দেশে যেকোন মূল্যে দেশে গণতন্ত্র, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধ পরিকর জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি যখন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় ছিল তখন ২০০৪ সালের ২১ শে আগস্ট নারকীয় গ্রেনেড হামলা চালিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে সম্পূর্ণভাবে নিশ্চিহ্ন করার ষড়যন্ত্র চালায়। তিনি বলেন, ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে অপারেশন ক্লিনহার্টসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মাধ্যমে মোট ১২২৩ জন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে ক্রস ফায়ার এবং পুলিশ হেফাজতে হত্যা করে। আওয়ামী লীগ প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না।