আবহাওয়া একটু স্বাভাবিক হলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘূর্ণিঝড় রেমালে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনে যাবেন বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে জনপ্রতিনিধিসহ দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশও দিয়েছে দলটি।
আজ সোমবার দুপুরে আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ঘূর্ণিঝড় রেমালের আঘাতে কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে। উপকূলে অনেকবেশি জলোচ্ছ্বাস হয়েছে। ঘর-বাড়ি অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। জনপ্রতিনিধি ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের জনগণের পাশে থাকার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এছাড়াও সরকারিভাবে শুকনা খাবার, পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপনে কাজ চলছে।
তিনি বলেন, আমাদের বিভাগীয় টিমগুলো ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় সাহায্য করবে। আবহাওয়া উন্নত হলে তারা সেসব এলাকায় যাবেন, ক্ষতিগ্রস্ত মানুষকে সাহায্য সহায়তা করবেন।
বিএনপি কোনো দুর্যোগে মানুষের পাশে দাঁড়ায় না উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, তাদের কাজই হচ্ছে ফটোসেশন করা। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে রোজার মাসেও আমরা সাধারণ মানুষের মাঝে ইফতার বিতরণ করেছি, আর তারা ইফতার পার্টি করেছে। বিএনপির সাথে আমাদের নীতিগতভাবেই অনেক পার্থক্য আছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের যে বাস্তবতা-ঝড়, জলোচ্ছ্বাস, বন্যা এসব দুর্যোগ মোকাবিলায় আওয়ামী লীগ ভূমিকা রাখলেও, তারা রাখে না। তারা বিরোধীদল হিসেবে তাদের রাজনৈতিক দায়িত্ব কখনও পালন করেনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন,রোহিঙ্গারা স্রোতের মতো বাংলাদেশে এসেছে। শেখ হাসিনা মানবিক সাহায্য করেছেন। তিনি উদারভাবে সীমান্ত উন্মুক্ত করে দিয়েছেন। আমরা দিনের পর দিন, মাসের পর মাস রোহিঙ্গাদের পাশে ছিলাম। কিন্তু বিএনপি নেতাকর্মীরা একদিন, বড় জোর দুই দিন তারা ফটোসেশনের জন্য গিয়ে চলে এসেছেন।
সোমবার, ২৭ মে ২০২৪
আবহাওয়া একটু স্বাভাবিক হলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘূর্ণিঝড় রেমালে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনে যাবেন বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে জনপ্রতিনিধিসহ দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশও দিয়েছে দলটি।
আজ সোমবার দুপুরে আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ঘূর্ণিঝড় রেমালের আঘাতে কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে। উপকূলে অনেকবেশি জলোচ্ছ্বাস হয়েছে। ঘর-বাড়ি অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। জনপ্রতিনিধি ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের জনগণের পাশে থাকার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এছাড়াও সরকারিভাবে শুকনা খাবার, পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপনে কাজ চলছে।
তিনি বলেন, আমাদের বিভাগীয় টিমগুলো ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় সাহায্য করবে। আবহাওয়া উন্নত হলে তারা সেসব এলাকায় যাবেন, ক্ষতিগ্রস্ত মানুষকে সাহায্য সহায়তা করবেন।
বিএনপি কোনো দুর্যোগে মানুষের পাশে দাঁড়ায় না উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, তাদের কাজই হচ্ছে ফটোসেশন করা। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে রোজার মাসেও আমরা সাধারণ মানুষের মাঝে ইফতার বিতরণ করেছি, আর তারা ইফতার পার্টি করেছে। বিএনপির সাথে আমাদের নীতিগতভাবেই অনেক পার্থক্য আছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের যে বাস্তবতা-ঝড়, জলোচ্ছ্বাস, বন্যা এসব দুর্যোগ মোকাবিলায় আওয়ামী লীগ ভূমিকা রাখলেও, তারা রাখে না। তারা বিরোধীদল হিসেবে তাদের রাজনৈতিক দায়িত্ব কখনও পালন করেনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন,রোহিঙ্গারা স্রোতের মতো বাংলাদেশে এসেছে। শেখ হাসিনা মানবিক সাহায্য করেছেন। তিনি উদারভাবে সীমান্ত উন্মুক্ত করে দিয়েছেন। আমরা দিনের পর দিন, মাসের পর মাস রোহিঙ্গাদের পাশে ছিলাম। কিন্তু বিএনপি নেতাকর্মীরা একদিন, বড় জোর দুই দিন তারা ফটোসেশনের জন্য গিয়ে চলে এসেছেন।