দেশের যে কোন নাগরিক আইন ভঙ্গ করলে তার যেমনভাবে বিচার হয়, ড. ইউনূসেরও ঠিক সেভাবেই বিচার হচ্ছে বলেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।
আজ বুধবার সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)’র প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, তিনি (ড. ইউনূস) যেসব কথা বলে বেড়াচ্ছেন, এসব কথা অসত্য ও বাংলাদেশের জনগণের জন্য অপমানজনক।
বৈঠকে ড. ইউনূসের মামলা প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ইইউ প্রতিনিধি দলকে জানান, তার (ড. ইউনূসের) বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন একটি মামলা করেছে। মামলাটি আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।
তিনি জানান, ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে কিছু কর ফাঁকির মামলাও রয়েছে। এর মধ্যে একটি মামলায় তিনি আপিল বিভাগ পর্যন্ত গিয়ে হেরে যাওয়ার পর কর (ট্যাক্স) দিয়েছেন।
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রম আইনে দায়ের হওয়া মামলা প্রসঙ্গে আনিসুল হক জানান, ড. ইউনূস শ্রমিকদের অধিকার লঙ্ঘন করেছিলেন, সে কারণে শ্রম আইনে মামলা হয়েছে এবং একটি মামলায় আদালত তাকে সাজা দিয়েছেন। এখনো অনেক মামলা পেন্ডিং আছে।
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ শ্রম আইন, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স আইন, উপাত্ত সুরক্ষা আইন, সাইবার নিরাপত্তা আইন, ইইউ নির্বাচন কমিশন থেকে বাংলাদেশে একটি টিম এসেছিল, সেই টিমের রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার কি চিন্তা-ভাবনা করছে, রোহিঙ্গা ইস্যু ও সর্বশেষ বৈষম্য বিরোধী আইন সম্পর্কেও তাদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে।
আইনমন্ত্রী বলেন, কবে নাগাদ সংশোধিত শ্রম আইন পাস করা হবে, সেটাও তারা জানতে চেয়েছিল। তাদের বলেছি- আন্তর্জাতিক শ্রম আদালতে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যে নালিশ করা হয়েছিল, সেই নালিশটার শেষ আমরা চাই। তাদের আরও বলেছি, শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে আমরা যথেষ্ট কাজ করেছি। আমার মনে হয় বিষয়টা শেষ করে দেয়া উচিত। তাদের সাথে কথা হয়েছে, আগামী নভেম্বরে আইএলও-এর যে গভর্নিং বডির মিটিং হবে, সেখানে আমাদের সমর্থন করার।
বুধবার, ১২ জুন ২০২৪
দেশের যে কোন নাগরিক আইন ভঙ্গ করলে তার যেমনভাবে বিচার হয়, ড. ইউনূসেরও ঠিক সেভাবেই বিচার হচ্ছে বলেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।
আজ বুধবার সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)’র প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, তিনি (ড. ইউনূস) যেসব কথা বলে বেড়াচ্ছেন, এসব কথা অসত্য ও বাংলাদেশের জনগণের জন্য অপমানজনক।
বৈঠকে ড. ইউনূসের মামলা প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ইইউ প্রতিনিধি দলকে জানান, তার (ড. ইউনূসের) বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন একটি মামলা করেছে। মামলাটি আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।
তিনি জানান, ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে কিছু কর ফাঁকির মামলাও রয়েছে। এর মধ্যে একটি মামলায় তিনি আপিল বিভাগ পর্যন্ত গিয়ে হেরে যাওয়ার পর কর (ট্যাক্স) দিয়েছেন।
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রম আইনে দায়ের হওয়া মামলা প্রসঙ্গে আনিসুল হক জানান, ড. ইউনূস শ্রমিকদের অধিকার লঙ্ঘন করেছিলেন, সে কারণে শ্রম আইনে মামলা হয়েছে এবং একটি মামলায় আদালত তাকে সাজা দিয়েছেন। এখনো অনেক মামলা পেন্ডিং আছে।
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ শ্রম আইন, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স আইন, উপাত্ত সুরক্ষা আইন, সাইবার নিরাপত্তা আইন, ইইউ নির্বাচন কমিশন থেকে বাংলাদেশে একটি টিম এসেছিল, সেই টিমের রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার কি চিন্তা-ভাবনা করছে, রোহিঙ্গা ইস্যু ও সর্বশেষ বৈষম্য বিরোধী আইন সম্পর্কেও তাদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে।
আইনমন্ত্রী বলেন, কবে নাগাদ সংশোধিত শ্রম আইন পাস করা হবে, সেটাও তারা জানতে চেয়েছিল। তাদের বলেছি- আন্তর্জাতিক শ্রম আদালতে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যে নালিশ করা হয়েছিল, সেই নালিশটার শেষ আমরা চাই। তাদের আরও বলেছি, শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে আমরা যথেষ্ট কাজ করেছি। আমার মনে হয় বিষয়টা শেষ করে দেয়া উচিত। তাদের সাথে কথা হয়েছে, আগামী নভেম্বরে আইএলও-এর যে গভর্নিং বডির মিটিং হবে, সেখানে আমাদের সমর্থন করার।