জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা ছাত্রলীগের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির সাধারণ সম্পাদক এস এম আকতার হোসাইনের বিরুদ্ধে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগের বিষয়টি তদন্ত কমিটি গঠন করে তদন্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম।
আজ মঙ্গলবার বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম সাংবাদিকদের সামনে একথা বলেন।
উপাচার্য সাদেকা হালিম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে প্রশ্নফাঁসের একটি অভিযোগ বিভিন্ন গণমাধ্যমে বহুল প্রচারিত হয়েছে। এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য চিন্তার একটি বিষয়। কেননা সে স্বাধীনতার স্বপক্ষে গড়ে উঠা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে তৈরি সংগঠন সে সংগঠনের একটি শাখার সাধারণ সম্পাদক। তাঁর বিরুদ্ধে প্রশ্নফাঁসের যে অভিযোগ সেটি প্রশাসন দেখেছে। কিন্তু আমাদের শিক্ষকদের কর্মবিরতি চলায় এ বিষয়ে এখনও কোনো পদক্ষেপ নেয়া সম্ভব হয়নি। তাঁর ছাত্রত্বও পর্যালোচনা করা হবে। যেটুকু আমি জানতে পেরেছি সে এখন প্রফেশনাল প্রোগ্রামে ভর্তি রয়েছে, রেগুলার শিক্ষার্থী নয়। এ বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেজের সঙ্গে সম্পর্কিত। সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসাইনের বিরুদ্ধে এমন একটি অভিযোগ খুবই মারাত্মক।
তিনি বলেন, প্রশ্নফাঁসের অভিযোগটি তদন্তের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও একটি কমিটি হবে। কমিটিতে শিক্ষকরা থাকবেন তাঁরা দেখবেন। তবে এটি জাতীয় কনসার্ন। যেহেতু ২০১৬-১৭ সালের মেডিকেল কলেজের প্রশ্নফাঁস ছিলো তখনও আমরা বেশ কয়েকটা ঘটনা দেখেছি। সেহেতু আমি মনে করি সেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও কাজ করছে তাঁরাও দেখবে। আর ছাত্রসংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির যাঁরা আছেন তাঁদেরও বিষয়টি দেখা উচিত বলে মনে করি।
গত রোববার প্রশ্নপত্র ফাঁসের সঙ্গে আকতার হোসাইনের সংশ্লিষ্টতা নিয়ে একটি বেসরকারি টেলিভিশন প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এরপরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তা ছড়িয়ে পড়েছে সম্প্রচারমাধ্যমটির অনুসন্ধানে দেখা গেছে, আকতার হোসাইন নিজের ফেসবুক মেসেঞ্জারের মাধ্যমে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের এমসিকিউর উত্তর অন্যজনকে দেন। উত্তরপত্রের অধিকাংশই ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের সঙ্গে মিলে যায়।
মঙ্গলবার, ০২ জুলাই ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা ছাত্রলীগের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির সাধারণ সম্পাদক এস এম আকতার হোসাইনের বিরুদ্ধে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগের বিষয়টি তদন্ত কমিটি গঠন করে তদন্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম।
আজ মঙ্গলবার বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম সাংবাদিকদের সামনে একথা বলেন।
উপাচার্য সাদেকা হালিম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে প্রশ্নফাঁসের একটি অভিযোগ বিভিন্ন গণমাধ্যমে বহুল প্রচারিত হয়েছে। এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য চিন্তার একটি বিষয়। কেননা সে স্বাধীনতার স্বপক্ষে গড়ে উঠা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে তৈরি সংগঠন সে সংগঠনের একটি শাখার সাধারণ সম্পাদক। তাঁর বিরুদ্ধে প্রশ্নফাঁসের যে অভিযোগ সেটি প্রশাসন দেখেছে। কিন্তু আমাদের শিক্ষকদের কর্মবিরতি চলায় এ বিষয়ে এখনও কোনো পদক্ষেপ নেয়া সম্ভব হয়নি। তাঁর ছাত্রত্বও পর্যালোচনা করা হবে। যেটুকু আমি জানতে পেরেছি সে এখন প্রফেশনাল প্রোগ্রামে ভর্তি রয়েছে, রেগুলার শিক্ষার্থী নয়। এ বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেজের সঙ্গে সম্পর্কিত। সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসাইনের বিরুদ্ধে এমন একটি অভিযোগ খুবই মারাত্মক।
তিনি বলেন, প্রশ্নফাঁসের অভিযোগটি তদন্তের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও একটি কমিটি হবে। কমিটিতে শিক্ষকরা থাকবেন তাঁরা দেখবেন। তবে এটি জাতীয় কনসার্ন। যেহেতু ২০১৬-১৭ সালের মেডিকেল কলেজের প্রশ্নফাঁস ছিলো তখনও আমরা বেশ কয়েকটা ঘটনা দেখেছি। সেহেতু আমি মনে করি সেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও কাজ করছে তাঁরাও দেখবে। আর ছাত্রসংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির যাঁরা আছেন তাঁদেরও বিষয়টি দেখা উচিত বলে মনে করি।
গত রোববার প্রশ্নপত্র ফাঁসের সঙ্গে আকতার হোসাইনের সংশ্লিষ্টতা নিয়ে একটি বেসরকারি টেলিভিশন প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এরপরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তা ছড়িয়ে পড়েছে সম্প্রচারমাধ্যমটির অনুসন্ধানে দেখা গেছে, আকতার হোসাইন নিজের ফেসবুক মেসেঞ্জারের মাধ্যমে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের এমসিকিউর উত্তর অন্যজনকে দেন। উত্তরপত্রের অধিকাংশই ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের সঙ্গে মিলে যায়।