জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘এটি ইস্যু পরিবর্তনের অপকৌশল।’
আজ বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন।
এসময় অবিলম্বে কারফিউ প্রত্যাহার করে সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফিরিয়ে নেয়ার আহ্বানও জানান মির্জা ফখরুল।
ফখরুল বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছয় সমন্বয়ককে ডিবি কার্যালয়ে তুলে নিয়ে নাটক সাজানো হয়েছে। নাহিদের পায়ে খবরের কাগজ রেখে বিবৃতি পড়ানো দেখেই বোঝা যায় নির্যাতনের চিত্র।’
সমন্বয়কদের অভিভাবকদের ডেকে খাবার খাওয়ানোর নাটক করা হয়েছে বলেও দাবি করেন বিএনপির মহাসচিব।
তিনি বলেন, ‘ডিবি কার্যালয়ের কাজ কি আন্দোলনকারীদের গ্রেফতার করে নির্যাতন করা?
তারা (ডিবি) মশকরা সৃষ্টি করেছে। এমন মশকরা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের সঙ্গেও হয়েছিল।‘
এসময় সরকার ব্লকরেড আর গণগ্রেফতারের মাধ্যমে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে চাইছে বলেও অভিযোগ করেন বিএনপির মহাসচিব।
তিনি বলেন, ‘জনগণের আন্দোলনকে কেউ কোনোদিন রুখে দিতে পারেনি। ছাত্রদের প্রতি স্যালুট, যারা পথে নেমে এসে রক্ত দিয়েছে। তবে সরকার মোড়লদের মতো ছাত্রদের হত্যা করে তাদের পরিবারকে টাকা তুলে দেয়।’
ক্ষমতাসীন সরকারের কোনো জবাবদিহিতা আর বৈধতা নেই দাবি করে তিনি বলেন, ‘এদেশে জঙ্গিবাদের সবচেয়ে বড় পৃষ্ঠপোষক আওয়ামী লীগ।’
মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই ২০২৪
জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘এটি ইস্যু পরিবর্তনের অপকৌশল।’
আজ বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন।
এসময় অবিলম্বে কারফিউ প্রত্যাহার করে সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে ফিরিয়ে নেয়ার আহ্বানও জানান মির্জা ফখরুল।
ফখরুল বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছয় সমন্বয়ককে ডিবি কার্যালয়ে তুলে নিয়ে নাটক সাজানো হয়েছে। নাহিদের পায়ে খবরের কাগজ রেখে বিবৃতি পড়ানো দেখেই বোঝা যায় নির্যাতনের চিত্র।’
সমন্বয়কদের অভিভাবকদের ডেকে খাবার খাওয়ানোর নাটক করা হয়েছে বলেও দাবি করেন বিএনপির মহাসচিব।
তিনি বলেন, ‘ডিবি কার্যালয়ের কাজ কি আন্দোলনকারীদের গ্রেফতার করে নির্যাতন করা?
তারা (ডিবি) মশকরা সৃষ্টি করেছে। এমন মশকরা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের সঙ্গেও হয়েছিল।‘
এসময় সরকার ব্লকরেড আর গণগ্রেফতারের মাধ্যমে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে চাইছে বলেও অভিযোগ করেন বিএনপির মহাসচিব।
তিনি বলেন, ‘জনগণের আন্দোলনকে কেউ কোনোদিন রুখে দিতে পারেনি। ছাত্রদের প্রতি স্যালুট, যারা পথে নেমে এসে রক্ত দিয়েছে। তবে সরকার মোড়লদের মতো ছাত্রদের হত্যা করে তাদের পরিবারকে টাকা তুলে দেয়।’
ক্ষমতাসীন সরকারের কোনো জবাবদিহিতা আর বৈধতা নেই দাবি করে তিনি বলেন, ‘এদেশে জঙ্গিবাদের সবচেয়ে বড় পৃষ্ঠপোষক আওয়ামী লীগ।’