কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মরহুম রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সাবেক স্ত্রী বিদিশা এরশাদসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন করা হয়েছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নুসরাত জাহান জিনিয়ার আদালতে।
সোমবার (২৯ জুলাই) মামলার বাদী পাঁচলাইশ থানাধীন শফি টাওয়ারের বাসিন্দা ব্যবসায়ী মোরশেদ মঞ্জুর রুবেল।
তিনি রাঙ্গুনিয়ার রুবেল সুপার মার্কেট ও ঢাকার ইসলামপুরের মেসার্স লতিফা বাহাদুর ফেব্রিক্স নামের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন- গাইবান্ধার বাসিন্দা রাশেদুল ইসলাম রাশেদ ও শাহজাদা খন্দকার।
আবেদনে উল্লেখ করা হয়, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যুর পর আর্থিক অসুবিধায় পড়লে বিদিশা ও তার ছেলে এরিক এরশাদকে নগদ এক কোটি ৮০ লাখ টাকা ধার দেন ব্যবসায়ী মোরশেদ। পরে সেই টাকা তিনি পরিশোধ করেননি। টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য এরিককে লিগ্যাল নোটিশ দেওয়া হলে বিদিশা ক্ষিপ্ত হয়ে মোরশেদকে প্রাণনাশের হুমকি দেন। এরপর গত ২১ এপ্রিল মোরশেদের বাবা-মা ও ছেলেকে বিদিশার পা ধরে ক্ষমা চাইতে বলেন রাশেদ ও শাহজাদা। এ সময় তারা মোরশেদের ঘর থেকে ১০ লাখ টাকা মূল্যের ২২টি হাতঘড়ি, বিভিন্ন ব্যাংকের সইবিহীন ৬টি চেকবই, ৩টি স্মার্ট ফোন, বিদিশা ও এরিক এরশাদের কাছ থেকে কেনা গাড়ির ডকুমেন্টস ফাইল, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দলিলসহ ব্যাগে রাখা নগদ ৪০ হাজার টাকা নিয়ে যান।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. হাশেম জানান, আদালত মামলার শুনানির জন্য ৫ আগস্ট পরবর্তী আদেশের দিন ধার্য করেছেন।
বুধবার, ৩১ জুলাই ২০২৪
কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মরহুম রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সাবেক স্ত্রী বিদিশা এরশাদসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন করা হয়েছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নুসরাত জাহান জিনিয়ার আদালতে।
সোমবার (২৯ জুলাই) মামলার বাদী পাঁচলাইশ থানাধীন শফি টাওয়ারের বাসিন্দা ব্যবসায়ী মোরশেদ মঞ্জুর রুবেল।
তিনি রাঙ্গুনিয়ার রুবেল সুপার মার্কেট ও ঢাকার ইসলামপুরের মেসার্স লতিফা বাহাদুর ফেব্রিক্স নামের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন- গাইবান্ধার বাসিন্দা রাশেদুল ইসলাম রাশেদ ও শাহজাদা খন্দকার।
আবেদনে উল্লেখ করা হয়, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যুর পর আর্থিক অসুবিধায় পড়লে বিদিশা ও তার ছেলে এরিক এরশাদকে নগদ এক কোটি ৮০ লাখ টাকা ধার দেন ব্যবসায়ী মোরশেদ। পরে সেই টাকা তিনি পরিশোধ করেননি। টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য এরিককে লিগ্যাল নোটিশ দেওয়া হলে বিদিশা ক্ষিপ্ত হয়ে মোরশেদকে প্রাণনাশের হুমকি দেন। এরপর গত ২১ এপ্রিল মোরশেদের বাবা-মা ও ছেলেকে বিদিশার পা ধরে ক্ষমা চাইতে বলেন রাশেদ ও শাহজাদা। এ সময় তারা মোরশেদের ঘর থেকে ১০ লাখ টাকা মূল্যের ২২টি হাতঘড়ি, বিভিন্ন ব্যাংকের সইবিহীন ৬টি চেকবই, ৩টি স্মার্ট ফোন, বিদিশা ও এরিক এরশাদের কাছ থেকে কেনা গাড়ির ডকুমেন্টস ফাইল, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দলিলসহ ব্যাগে রাখা নগদ ৪০ হাজার টাকা নিয়ে যান।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. হাশেম জানান, আদালত মামলার শুনানির জন্য ৫ আগস্ট পরবর্তী আদেশের দিন ধার্য করেছেন।